উত্তর: নিফাক দুই প্রকার;
(এক) বিশ্বাসগত (অন্তরে) নিফাক, এ নিফাকে জড়িত ব্যক্তি মুসলিম থাকবে না। (নিফাকের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা পর্যালোচনার জন্য সূরা আত-তাওবা অধ্যায়ন করা দরকার)
(দুই) কাজ ও কর্মে নিফাক; এ প্রকারের নিফাক পাঁচ প্রকার। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
‘‘মুনাফিকের আলামত বা লক্ষণ তিনটি: কথায় কথায় মিথ্যা বলা, ওয়াদা দিয়ে তা লঙ্ঘন করা, আমানত রাখা হলে তার খিয়ানত করা’’।
অন্য এক বর্ণনায় আছে: ‘‘চুক্তি-সন্ধি ভংগ করা ও ঝগড়া-বিবাদ কালে অশ্লীল কথা বলা’’। (বুখারী ৩৩, ৩৪)
(এক) বিশ্বাসগত (অন্তরে) নিফাক, এ নিফাকে জড়িত ব্যক্তি মুসলিম থাকবে না। (নিফাকের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা পর্যালোচনার জন্য সূরা আত-তাওবা অধ্যায়ন করা দরকার)
(দুই) কাজ ও কর্মে নিফাক; এ প্রকারের নিফাক পাঁচ প্রকার। নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
" آيَةُ المُنَافِقِ ثَلاَثٌ: إِذَا حَدَّثَ كَذَبَ، وَإِذَا وَعَدَ أَخْلَفَ، وَإِذَا اؤْتُمِنَ خَانَ " وفي رواية: وَإِذَا عَاهَدَ غَدَرَ، وَإِذَا خَاصَمَ فَجَرَ "
‘‘মুনাফিকের আলামত বা লক্ষণ তিনটি: কথায় কথায় মিথ্যা বলা, ওয়াদা দিয়ে তা লঙ্ঘন করা, আমানত রাখা হলে তার খিয়ানত করা’’।
অন্য এক বর্ণনায় আছে: ‘‘চুক্তি-সন্ধি ভংগ করা ও ঝগড়া-বিবাদ কালে অশ্লীল কথা বলা’’। (বুখারী ৩৩, ৩৪)