উত্তর: হিদায়াত দুই প্রকার:
(এক) হিদায়াতুত তাওফীক (হিদায়াত লাভে সক্ষমতা অর্জন করা)। আর এটা হলো পথভ্রষ্টের ক্বলবে হেদায়েতের আবির্ভাব ঘটানো। আলোচ্য আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ প্রকার হেদায়েত দান করার সাধ্য আল্লাহ ছাড়া আর কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। যেমন মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকেই হিদায়াত করতে পারবে না’’। (সূরা আল-কাসাস:৫৬)
অর্থাৎ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তাকে হিদায়াত প্রদান করার কোনোই সাধ্য নেই।
(দুই) দলীল প্রমাণ সহ হিদায়াতের পরিচয় পাওয়া বা দেওয়া। যেমন; মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘আর আপনি তো সরল-সোজা পথের সন্ধান দিয়ে থাকেন’’। (সূরা আশ-শূরা: ৫২)
সুতরাং এ প্রকারের হিদায়াতের বিষয়বস্তু আল্লাহর দীন ও শরীয়াতের প্রমাণ সহ আল্লাহর পক্ষ থেকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহ দূনিয়াবাসীর কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।
(এক) হিদায়াতুত তাওফীক (হিদায়াত লাভে সক্ষমতা অর্জন করা)। আর এটা হলো পথভ্রষ্টের ক্বলবে হেদায়েতের আবির্ভাব ঘটানো। আলোচ্য আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এ প্রকার হেদায়েত দান করার সাধ্য আল্লাহ ছাড়া আর কারো পক্ষেই সম্ভব নয়। যেমন মহান আল্লাহ বলেন:
إِنَّكَ لَا تَهۡدِي مَنۡ أَحۡبَبۡتَ [القصص: ٥٦]
‘‘আপনি যাকে ভালোবাসেন তাকেই হিদায়াত করতে পারবে না’’। (সূরা আল-কাসাস:৫৬)
অর্থাৎ আল্লাহ যাকে পথভ্রষ্ট করেন তাকে হিদায়াত প্রদান করার কোনোই সাধ্য নেই।
(দুই) দলীল প্রমাণ সহ হিদায়াতের পরিচয় পাওয়া বা দেওয়া। যেমন; মহান আল্লাহ বলেন:
وَإِنَّكَ لَتَهۡدِيٓ إِلَىٰ صِرَٰطٖ مُّسۡتَقِيمٖ [الشورا: ٥٢]
‘‘আর আপনি তো সরল-সোজা পথের সন্ধান দিয়ে থাকেন’’। (সূরা আশ-শূরা: ৫২)
সুতরাং এ প্রকারের হিদায়াতের বিষয়বস্তু আল্লাহর দীন ও শরীয়াতের প্রমাণ সহ আল্লাহর পক্ষ থেকে বিস্তারিত ব্যাখ্যা সহ দূনিয়াবাসীর কাছে উপস্থাপন করা হয়েছে।