উত্তর: সাহায্য বা আশ্রয় প্রার্থনা দুই প্রকার;
(ক) শরীয়তসম্মত বৈধ ইস্তিগাসা
(খ) শরীয়ত পরিপন্থী নিষিদ্ধ ইস্তিগাসা।
নিষিদ্ধ ইসতিগাসা: আল্লাহ ছাড়া এমন কারো সাহায্য আশ্রয় চাওয়া বা ধর্ণা দেওয়া যার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয়। যেমন; মৃত ব্যক্তির নিকট আবেদন নিবেদন, সাহায্য চাওয়া।
অতএব সার্বিক বিশ্লেষণে ইসতিগাসা তিন প্রকার:
(এক) আল্লাহর নিকট চাওয়া বা ধর্ণা দেওয়া। খালেছভাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলার কাছে ধর্ণা দেওয়া এবং অন্য সবকিছু অগ্রাহ্য করা অবশ্য কর্তব্য।
(দুই) আল্লাহ ছাড়া মৃত, অনুপস্থিত বা অন্য যাদের পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয় তাদের কাছে বিপদ-আপদে অথবা যে কোনো সাহায্য চাওয়া হারাম; কেননা তা শির্ক।
(তিন) যে জীবিত এবং সাহায্য ও উপকার করতে সক্ষম তার কাছে আবেদন নিবেদন করা কিংবা ধর্ণা দেওয়া জায়েয বা বৈধ।[1]
(ক) শরীয়তসম্মত বৈধ ইস্তিগাসা
(খ) শরীয়ত পরিপন্থী নিষিদ্ধ ইস্তিগাসা।
নিষিদ্ধ ইসতিগাসা: আল্লাহ ছাড়া এমন কারো সাহায্য আশ্রয় চাওয়া বা ধর্ণা দেওয়া যার পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয়। যেমন; মৃত ব্যক্তির নিকট আবেদন নিবেদন, সাহায্য চাওয়া।
অতএব সার্বিক বিশ্লেষণে ইসতিগাসা তিন প্রকার:
(এক) আল্লাহর নিকট চাওয়া বা ধর্ণা দেওয়া। খালেছভাবে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতা‘আলার কাছে ধর্ণা দেওয়া এবং অন্য সবকিছু অগ্রাহ্য করা অবশ্য কর্তব্য।
(দুই) আল্লাহ ছাড়া মৃত, অনুপস্থিত বা অন্য যাদের পক্ষে কিছুই করা সম্ভব নয় তাদের কাছে বিপদ-আপদে অথবা যে কোনো সাহায্য চাওয়া হারাম; কেননা তা শির্ক।
(তিন) যে জীবিত এবং সাহায্য ও উপকার করতে সক্ষম তার কাছে আবেদন নিবেদন করা কিংবা ধর্ণা দেওয়া জায়েয বা বৈধ।[1]
[1] আল-জামে আল ফরিদ পৃ: ৬৫। হাশিয়াতু ইবনে কাসেম আত তাওহীদ পৃ: ১১৫।