উত্তর: আল্লাহ তা‘আলা নূহ আলাইহিস সালাম থেকে শুরু করে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পর্যন্ত প্রত্যেক জাতির মধ্যে নির্দিষ্ট রাসূল মনোনীত করে দিয়েছেন। তারা উম্মতের লোকদেরকে এক আল্লাহর ইবাদাত করার আদেশ দিয়েছেন এবং তাগুতসমূহের ইবাদাত উপাসনা করতে বারণ করেছেন। আর এ রিসালাতের বাণী সতর্ককারীগণ তাদের কওমের বা সম্প্রদায়ের কাছে পৌছে দিয়েছেন। এ সতর্ককারীগণ তাদের সম্প্রদায়ের জন্যে সত্যের সাক্ষী হয়ে অভিযোগ অপবাদের কোনো সুযোগ রেখে যান নি। সুমহান আল্লাহ বলেন:
‘‘অবশ্যই আমরা প্রত্যেক জাতির মধ্যে রাসূল প্রেরণ করেছি এ জন্যে যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত বন্দেগী করবে এবং তাগুতসমূহ হতে নিরাপদ দূরে থাকবে’’। (সূরা আন-নাহল:৩৬)
আল্লাহ আরো বলেছেন:
‘‘এমন কোনো জাতি বা সম্প্রদায় নেই যাদের মধ্যে কোনো সতর্ককারী প্রেরিত হয় নি’’। (সূরা ফাতির: ২৪)
বস্তুত এ সতর্ককারীগণ আল্লাহর ইবাদাতের দিকে আহ্বান করতেন এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করতে নিষেধ করতেন।
وَلَقَدۡ بَعَثۡنَا فِي كُلِّ أُمَّةٖ رَّسُولًا أَنِ ٱعۡبُدُواْ ٱللَّهَ وَٱجۡتَنِبُواْ ٱلطَّٰغُوتَۖ [النحل: ٣٦]
‘‘অবশ্যই আমরা প্রত্যেক জাতির মধ্যে রাসূল প্রেরণ করেছি এ জন্যে যে, তোমরা আল্লাহর ইবাদাত বন্দেগী করবে এবং তাগুতসমূহ হতে নিরাপদ দূরে থাকবে’’। (সূরা আন-নাহল:৩৬)
আল্লাহ আরো বলেছেন:
وَإِن مِّنۡ أُمَّةٍ إِلَّا خَلَا فِيهَا نَذِيرٞ ٢٤ [فاطر: ٢٤]
‘‘এমন কোনো জাতি বা সম্প্রদায় নেই যাদের মধ্যে কোনো সতর্ককারী প্রেরিত হয় নি’’। (সূরা ফাতির: ২৪)
বস্তুত এ সতর্ককারীগণ আল্লাহর ইবাদাতের দিকে আহ্বান করতেন এবং আল্লাহর সাথে কাউকে শরিক করতে নিষেধ করতেন।