মহান আল্লাহ বলেন:
‘‘নিশ্চয়ই আমি সবকিছু সৃষ্টি করেছি যথাযথ পরিমাণ অনুসারে’’। (সূরা আল-ক্বামার: ৪৯)
তাক্বদীরের উপর কীভাবে ঈমান আনতে হবে? তক্বদীরের পর্যায় কয়টি?
উত্তর: তাক্বদীর হচ্ছে; সুদৃঢ় বিশ্বাস করা যে, আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তা হয় আর যা করতে চান না তা হয় না। এমন কোনো কিছুরই অস্তিত্ব পাওয়া যাবে না যা আল্লাহর ইচ্ছা ও নিয়ন্ত্রণমুক্ত। অতএব আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত শুধু ভুলের কারণে কেউ আক্রান্ত হয় না কিংবা বিপদে ফেলার জন্যে কাউকে ভুলে পথে পরিচালিত করা হয় না। ত্বাকদীরের প্রতি ঈমানের চারটি ধারা:
(এক) সৃষ্টির অস্তিত্ব লাভ করার আগেই আল্লাহ সব কিছু (পূর্বা-পর) জানেন।
(দুই) আসমান ও যমীন সৃষ্টি করার আগেই আল্লাহ সবকিছু (ভাল-মন্দ ইত্যাদি) লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন।
(তিন) সৃষ্টির সব কিছুই আল্লাহর নিরংকুশ কতৃত্বের ইচ্ছাধীন।
(চার) আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী ভাল-মন্দ সবকিছুই যথাযথভাবে সৃষ্টি হয়ে থাকে[1]।
إِنَّا كُلَّ شَيۡءٍ خَلَقۡنَٰهُ بِقَدَرٖ ٤٩ [القمر: ٤٩]
‘‘নিশ্চয়ই আমি সবকিছু সৃষ্টি করেছি যথাযথ পরিমাণ অনুসারে’’। (সূরা আল-ক্বামার: ৪৯)
তাক্বদীরের উপর কীভাবে ঈমান আনতে হবে? তক্বদীরের পর্যায় কয়টি?
উত্তর: তাক্বদীর হচ্ছে; সুদৃঢ় বিশ্বাস করা যে, আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তা হয় আর যা করতে চান না তা হয় না। এমন কোনো কিছুরই অস্তিত্ব পাওয়া যাবে না যা আল্লাহর ইচ্ছা ও নিয়ন্ত্রণমুক্ত। অতএব আল্লাহর ইচ্ছা ব্যতীত শুধু ভুলের কারণে কেউ আক্রান্ত হয় না কিংবা বিপদে ফেলার জন্যে কাউকে ভুলে পথে পরিচালিত করা হয় না। ত্বাকদীরের প্রতি ঈমানের চারটি ধারা:
(এক) সৃষ্টির অস্তিত্ব লাভ করার আগেই আল্লাহ সব কিছু (পূর্বা-পর) জানেন।
(দুই) আসমান ও যমীন সৃষ্টি করার আগেই আল্লাহ সবকিছু (ভাল-মন্দ ইত্যাদি) লিপিবদ্ধ করে রেখেছেন।
(তিন) সৃষ্টির সব কিছুই আল্লাহর নিরংকুশ কতৃত্বের ইচ্ছাধীন।
(চার) আল্লাহর ইচ্ছানুযায়ী ভাল-মন্দ সবকিছুই যথাযথভাবে সৃষ্টি হয়ে থাকে[1]।
[1] হাশিয়াতু ইবনে কাসেম-৩৬৪।