মহান আল্লাহ সূরা আন-নমলের ৬২ নং আয়াতে বলেন:
‘‘আর কে আছে এমন যে নিরুপায় আর্তের আহ্বানে সাড়া দেয়, যখন সে তাঁকে ডেকে থাকে এবং তার বিপদ-আপদ দূরীভূত করেন’’? এ আয়াতের ব্যাখ্যা ও শিক্ষা কী?
উত্তর: আলোচ্য আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন যে, আরব এবং অনারব মুশরিক সম্প্রদায় ভালো করেই জানে যে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউই অসহায়-আর্তের ডাকে সাড়া দিতে এবং বিপদ আপদ দূরীভূত করতে সক্ষম নয়। সত্য জানার পরেও কেন তারা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছুকে মা‘বুদ এবং শাফা‘আতকারী হিসেবে গ্রহণ করে? তাদেরকে আল্লাহ ছুবাহানাহু অতাআলা অজ্ঞ-মূর্খ অসু্স্থ মস্তিস্কের বিভ্রান্ত মানুষ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। অতএব আল্লাহর সাথে অন্য কিছুকে শরীক করা সম্পূর্ণ অবৈধ; কেননা একমাত্র আল্লাহই অসহায় আর্তের ডাকে সাড়া দেন এবং বিপদ-আপদ দূরীভূত করেন।
সুতরাং আয়াতের শিক্ষা হলো: যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে বিপদ-আপদ এবং অসহায়ত্ব দূরীভূত করার জন্যে প্রার্থনা করবে সে আল্লাহর সাথে শরীক করলো।
أَمَّن يُجِيبُ ٱلۡمُضۡطَرَّ إِذَا دَعَاهُ وَيَكۡشِفُ ٱلسُّوٓءَ [النمل: ٦٢]
‘‘আর কে আছে এমন যে নিরুপায় আর্তের আহ্বানে সাড়া দেয়, যখন সে তাঁকে ডেকে থাকে এবং তার বিপদ-আপদ দূরীভূত করেন’’? এ আয়াতের ব্যাখ্যা ও শিক্ষা কী?
উত্তর: আলোচ্য আয়াতে আল্লাহ বর্ণনা করেছেন যে, আরব এবং অনারব মুশরিক সম্প্রদায় ভালো করেই জানে যে একমাত্র আল্লাহ ছাড়া আর কেউই অসহায়-আর্তের ডাকে সাড়া দিতে এবং বিপদ আপদ দূরীভূত করতে সক্ষম নয়। সত্য জানার পরেও কেন তারা আল্লাহ ব্যতীত অন্য কিছুকে মা‘বুদ এবং শাফা‘আতকারী হিসেবে গ্রহণ করে? তাদেরকে আল্লাহ ছুবাহানাহু অতাআলা অজ্ঞ-মূর্খ অসু্স্থ মস্তিস্কের বিভ্রান্ত মানুষ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। অতএব আল্লাহর সাথে অন্য কিছুকে শরীক করা সম্পূর্ণ অবৈধ; কেননা একমাত্র আল্লাহই অসহায় আর্তের ডাকে সাড়া দেন এবং বিপদ-আপদ দূরীভূত করেন।
সুতরাং আয়াতের শিক্ষা হলো: যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্যের কাছে বিপদ-আপদ এবং অসহায়ত্ব দূরীভূত করার জন্যে প্রার্থনা করবে সে আল্লাহর সাথে শরীক করলো।