শিরকে আসগার বা ছোট শিরক হলো, কুরআন ও সুন্নাহে এগুলোকে শিরক হিসেবে নামকরণ করা হয়েছে, কিন্তু এ ধরনের শিরককারী ইসলাম থেকে বের হয়ে যায় না। এ ধরনের শিরক দু'ভাবে হতে পারে-
প্রথমত: শাব্দিকভাবে। যেমন, মহান আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নামে শপথ করা। আবদুল্লাহ বিন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন,
“আল্লাহ তাআলার নাম ব্যতীত অন্য কিছুর নামে যে লোক শপথ করল, সে যেন কুফরী করল অথবা শিরক করল।" [জামে— আত-তিরমিযী: ১৫৩৫; আবূ দাউদ: ৩২৫১; আলবানী বলেন, হাদীসটি সহীহ]
এভাবে বলা যে, যদি আল্লাহ ও আপনি না থাকতেন, আল্লাহ ও আপনি যা চান। এগুলো শব্দগত শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
দ্বিতীয়ত: অন্তরের মধ্যে গোপনভাবে। এ ধরনের শিরক অনেক রয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, রিয়া বা প্রদর্শনেচ্ছা।
প্রথমত: শাব্দিকভাবে। যেমন, মহান আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নামে শপথ করা। আবদুল্লাহ বিন উমার রাদিয়াল্লাহু আনহুমা থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন,
مَنْ حَلَفَ بِغَيْرِ اللَّهِ فَقَدْ كَفَرَ أَوْ أَشْرَكَ»
“আল্লাহ তাআলার নাম ব্যতীত অন্য কিছুর নামে যে লোক শপথ করল, সে যেন কুফরী করল অথবা শিরক করল।" [জামে— আত-তিরমিযী: ১৫৩৫; আবূ দাউদ: ৩২৫১; আলবানী বলেন, হাদীসটি সহীহ]
এভাবে বলা যে, যদি আল্লাহ ও আপনি না থাকতেন, আল্লাহ ও আপনি যা চান। এগুলো শব্দগত শিরকের অন্তর্ভুক্ত।
দ্বিতীয়ত: অন্তরের মধ্যে গোপনভাবে। এ ধরনের শিরক অনেক রয়েছে। তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো, রিয়া বা প্রদর্শনেচ্ছা।