আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ) রাতের বেলা (সালাতে) দাঁড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবার' বলে এ দুআ পড়তেন -
উচ্চারণঃ সুবহা-নাকাল্লা-হুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবা-রাকাসমুকা ওয়া তা‘আ-লা জাদ্দুকা ওয়া লা- ইলা-হা গাইরুক
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্! মহিমা তোমার, প্রশংসা ও তোমার নাম বরকতময়; তোমার মহিমা সমুন্নত; তুমি ছাড়া আর কোনও হক্ব ইলাহ্ নেই।
তারপর তিনবার বলতেন -
উচ্চারণঃ ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ'
অনুবাদঃ আল্লাহ্ ছাড়া কোনও হক্ব ইলাহ্ নেই।
তারপর তিনবার বলতেন -
উচ্চারণঃ আল্লাহু 'আকবার কাবীরান
অনুবাদঃ আল্লাহ্ যথার্থই সর্বশ্রেষ্ঠ।
তারপর বলতেন -
উচ্চারণঃ আ‘উযু বিল্লা-হিস্ সামি‘ইল-‘আলীমি মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম মিন হামঝিহি ওয়া নাফখিহি ওয়া নাফছিহ
অনুবাদঃ অভিশপ্ত শয়তান এবং তার কুমন্ত্রণা, ঝাড়ফুঁক ও যাদুমন্ত্র হতে আমি সর্বশ্রোতা ও সর্বময় জ্ঞানের অধিকারী আল্লাহ্ তা’আলার নিকটে আশ্রয় চাই।
তারপর কুরআন পাঠ করতেন।
রেফারেন্স: সহীহ। আবু দাউদঃ ৭৭৫
তাহাজ্জুদ সালাত শুরুর দুআ #২
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাতের সলাতে দাঁড়িয়ে প্রথমে ১০ বার বলতেন -
উচ্চারণঃ আল্লাহু আকবার
অনুবাদঃ আল্লাহ্ সর্বশ্রেষ্ঠ।
‘আসিম ইবনু হুমায়িদ থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাতের সলাত কিসের দ্বারা আরম্ভ করতেন সে সম্পর্কে আমি ‘আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, তুমি আমাকে এমন একটি প্রশ্ন করেছ যা ইতোপূর্বে কেউ করেনি। অতঃপর তিনি (উপরোক্ত দুআটি উল্লেখ করেন)
১০ বার-
উচ্চারণঃ সুবহা-নাল্লাহ
অনুবাদঃ আমি আল্লাহ্র পবিত্রতা ঘোষণা করছি।
১০ বার-
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হ
অনুবাদঃ আমি আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
তারপর এ দুআ পড়তেন -
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মাগফির লী ওয়াহদিনী ওয়ারযুক্বনী, ওয়া ‘আফিনী
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্, আমাকে ক্ষমা করুন এবং [তাকওয়ার পথে] হেদায়েত দিন, আমাকে রিজিক দান করুন এবং দেহের সুস্বাস্থ্য দান করুন।
এছাড়াও তিনি এ দুআ পড়তেন -
উচ্চারণঃ আ‘উযু বিল্লা-হি মিন দ্বিক্বীল মাক্বা-মি ইয়াওমাল ক্বিয়া-মাহ।
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্! আমি আপনার নিকট ক্বিয়ামাতের দিনের সংকীর্ণ স্থান হতে আশ্রয় চাইছি।
রেফারেন্স: হাসান সহিহ। আবু দাউদঃ ৭৬৬
سُبْحَانَكَ اَللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ وَتَبَارَكَ اسْمُكَ وَتَعَالَى جَدُّكَ وَلَا إِلَهَ غَيْرُكَ
উচ্চারণঃ সুবহা-নাকাল্লা-হুম্মা ওয়া বিহামদিকা ওয়া তাবা-রাকাসমুকা ওয়া তা‘আ-লা জাদ্দুকা ওয়া লা- ইলা-হা গাইরুক
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্! মহিমা তোমার, প্রশংসা ও তোমার নাম বরকতময়; তোমার মহিমা সমুন্নত; তুমি ছাড়া আর কোনও হক্ব ইলাহ্ নেই।
তারপর তিনবার বলতেন -
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ
উচ্চারণঃ ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহ'
অনুবাদঃ আল্লাহ্ ছাড়া কোনও হক্ব ইলাহ্ নেই।
তারপর তিনবার বলতেন -
اَللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا
উচ্চারণঃ আল্লাহু 'আকবার কাবীরান
অনুবাদঃ আল্লাহ্ যথার্থই সর্বশ্রেষ্ঠ।
তারপর বলতেন -
أَعُوْذُ بِاللَّهِ السَّمِيْعِ الْعَلِيْمِ مِنَ الشَّيْطَانِ الرَّجِيمِ مِنْ هَمْزِهِ وَنَفْخِهِ وَنَفْثِهِ
উচ্চারণঃ আ‘উযু বিল্লা-হিস্ সামি‘ইল-‘আলীমি মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম মিন হামঝিহি ওয়া নাফখিহি ওয়া নাফছিহ
অনুবাদঃ অভিশপ্ত শয়তান এবং তার কুমন্ত্রণা, ঝাড়ফুঁক ও যাদুমন্ত্র হতে আমি সর্বশ্রোতা ও সর্বময় জ্ঞানের অধিকারী আল্লাহ্ তা’আলার নিকটে আশ্রয় চাই।
তারপর কুরআন পাঠ করতেন।
রেফারেন্স: সহীহ। আবু দাউদঃ ৭৭৫
তাহাজ্জুদ সালাত শুরুর দুআ #২
রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাতের সলাতে দাঁড়িয়ে প্রথমে ১০ বার বলতেন -
اَللَّهُ اَكْبَرُ
উচ্চারণঃ আল্লাহু আকবার
অনুবাদঃ আল্লাহ্ সর্বশ্রেষ্ঠ।
‘আসিম ইবনু হুমায়িদ থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) রাতের সলাত কিসের দ্বারা আরম্ভ করতেন সে সম্পর্কে আমি ‘আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, তুমি আমাকে এমন একটি প্রশ্ন করেছ যা ইতোপূর্বে কেউ করেনি। অতঃপর তিনি (উপরোক্ত দুআটি উল্লেখ করেন)
১০ বার-
سُبْحَانَ اللَّهِ
উচ্চারণঃ সুবহা-নাল্লাহ
অনুবাদঃ আমি আল্লাহ্র পবিত্রতা ঘোষণা করছি।
১০ বার-
اَسْتَغْفِرُ اللَّهَ
উচ্চারণঃ আস্তাগফিরুল্লা-হ
অনুবাদঃ আমি আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
তারপর এ দুআ পড়তেন -
اَللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي وَاهْدِنِي، وَارْزُقْنِي وَعَافِنِي
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মাগফির লী ওয়াহদিনী ওয়ারযুক্বনী, ওয়া ‘আফিনী
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্, আমাকে ক্ষমা করুন এবং [তাকওয়ার পথে] হেদায়েত দিন, আমাকে রিজিক দান করুন এবং দেহের সুস্বাস্থ্য দান করুন।
এছাড়াও তিনি এ দুআ পড়তেন -
أَعُوْذُ بِاللَّهِ مِنْ ضِيْقِ الْمَقَامِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
উচ্চারণঃ আ‘উযু বিল্লা-হি মিন দ্বিক্বীল মাক্বা-মি ইয়াওমাল ক্বিয়া-মাহ।
অনুবাদঃ হে আল্লাহ্! আমি আপনার নিকট ক্বিয়ামাতের দিনের সংকীর্ণ স্থান হতে আশ্রয় চাইছি।
রেফারেন্স: হাসান সহিহ। আবু দাউদঃ ৭৬৬