- Translator
- আহমাদুল্লাহ সৈয়দপুরী (হাফি:)
- Publisher
- দারুল কারার পাবলিকেশন্স
সলাতে হাত কোথায় অবস্থান করবে তা নিয়ে আমাদের দেশে দুটি মতবাদ খুব বেশি প্রসিদ্ধ।
১. বুকে হাত বাঁধতে হবে।
২. নাভীর নিচে বাঁধতে হবে।
উভয় পক্ষই তাদের মতের পক্ষে ও প্রতিপক্ষের বিপক্ষে অনেক লেখনী রচনা করেছেন। কেউ বুকে হাত বাঁধার পক্ষে। কেউ বা আবার নাভীর নিচে হাত বাঁধার পক্ষে।
(১) আলোচ্য গ্রন্থে মুহতারাম লেখক প্রথম অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে বুকের উপর হাত বাঁধার পক্ষে মোট ৬ জন সাহাবী থেকে মারফু হাদীস পেশ করেছেন। আল- হামদুলিল্লাহ।
অতঃপর তিনি ৪ জন সাহাবী থেকে আসার পেশ করেছেন এবং আলী (রাযি.)-এর আমল তুলে ধরেছেন। সবগুলো হাদীসেরই অত্যন্ত দীর্ঘ ও তাত্ত্বিক আলোচনা করেছেন।
(২) দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে হানাফীদের দলীলসমূহ নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন। প্রথম অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে একজন সাহাবী থেকে মারফু হাদীস নিয়ে এনেছেন এবং সেটিকে জাল প্রমাণ করেছেন। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ৪ জন সাহাবী থেকে নাভীর নিচে হাত বাঁধার হাদীস উল্লেখ করেছেন এবং সেগুলোকে বাতিল প্রমাণ করেছেন।
(৩) তৃতীয় অধ্যায়ে তাবেঈ, ইমাম চতুষ্টয় প্রমূখের মতামত উল্লেখ করেছেন।
(৪) চতুর্থ অধ্যায়ে বুদ্ধিবৃত্তিক দলীলসমূহ উপস্থাপন করেছেন।
মোট চারটি অধ্যায় সন্নিবেশিত এ গ্রন্থে তিনি তাহকীকী আলোচনা দ্বারা প্রমাণ করেছেন যে, বুকে হাত বাঁধাই হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম রাযিআল্লাহু আনহুমদের আমল। নাভীর নিচে হাত বাঁধার কোন গ্রহণযোগ্য হাদীস নেই। সুতরাং এ আমল বর্জনযোগ্য।
১. বুকে হাত বাঁধতে হবে।
২. নাভীর নিচে বাঁধতে হবে।
উভয় পক্ষই তাদের মতের পক্ষে ও প্রতিপক্ষের বিপক্ষে অনেক লেখনী রচনা করেছেন। কেউ বুকে হাত বাঁধার পক্ষে। কেউ বা আবার নাভীর নিচে হাত বাঁধার পক্ষে।
(১) আলোচ্য গ্রন্থে মুহতারাম লেখক প্রথম অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে বুকের উপর হাত বাঁধার পক্ষে মোট ৬ জন সাহাবী থেকে মারফু হাদীস পেশ করেছেন। আল- হামদুলিল্লাহ।
অতঃপর তিনি ৪ জন সাহাবী থেকে আসার পেশ করেছেন এবং আলী (রাযি.)-এর আমল তুলে ধরেছেন। সবগুলো হাদীসেরই অত্যন্ত দীর্ঘ ও তাত্ত্বিক আলোচনা করেছেন।
(২) দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে হানাফীদের দলীলসমূহ নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেছেন। প্রথম অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদে একজন সাহাবী থেকে মারফু হাদীস নিয়ে এনেছেন এবং সেটিকে জাল প্রমাণ করেছেন। দ্বিতীয় পরিচ্ছেদে ৪ জন সাহাবী থেকে নাভীর নিচে হাত বাঁধার হাদীস উল্লেখ করেছেন এবং সেগুলোকে বাতিল প্রমাণ করেছেন।
(৩) তৃতীয় অধ্যায়ে তাবেঈ, ইমাম চতুষ্টয় প্রমূখের মতামত উল্লেখ করেছেন।
(৪) চতুর্থ অধ্যায়ে বুদ্ধিবৃত্তিক দলীলসমূহ উপস্থাপন করেছেন।
মোট চারটি অধ্যায় সন্নিবেশিত এ গ্রন্থে তিনি তাহকীকী আলোচনা দ্বারা প্রমাণ করেছেন যে, বুকে হাত বাঁধাই হল নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরাম রাযিআল্লাহু আনহুমদের আমল। নাভীর নিচে হাত বাঁধার কোন গ্রহণযোগ্য হাদীস নেই। সুতরাং এ আমল বর্জনযোগ্য।
'যঈফ হাদীস কেন বর্জনীয়?' বইটির পিডিএফ আমার কাছে আছে, আলহামদুলিল্লাহ।
খুব শীঘ্রই শেয়ার দিচ্ছি, ইনশাআল্লাহ।