প্রশ্ন:- কোন মহিলা যদি চলাফেরার জন্য বাহিরে থাকে আর পরিস্থিতি যদি এমন হয় যে অজু করতে গেলে পর্দা লঙ্ঘন হবে আর যদি সালাত না পরে তাহলে সালাত কাযা হয়ে যাবে ,তাহলে কোনটা আগে প্রাধান্য দিবে?
উত্তর:- যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে আপনি যদি অজু করতে যান তাহলে আপনার পর্দার লঙ্ঘন হবে আবার অজু করে সালাত না পড়লে সালাত কাযা হয়ে যাবে এক্ষেত্রে আপনি সালাত কে প্রাধান্য দিবেন।আর পর্দা বলতে আপনি কোনটা বুঝিয়েছেন সেটা বোধ গম্য নয়।যদি আপনি কোন পুরুষের সামনে মুখ খুলেন এমন পরিস্থিতিতে যে চতুর্দিকে পুরুষ কোন অবস্থাতেই আপনি চেহারা ঢেকে অজু করতে পারছেন না তাহলে অনেক ওলামা ইকরাম চেহারা কে বিশেষ প্রয়োজনে খোলার অনুমতি প্রদান করেছেন।
সুতরাং আপনি চেহারা খুলে অজু করতে পারেন কারণ পর্দার চেয়ে বড় হলো সালাত ,সালাত আপনাকে পড়তেই হবে কাযা করা যাবে না।আর যদি আপনি মুসাফির হন বা এমন পরিস্থিতিতে আছেন যেখানে কোন অবস্থাতেই আপনি সালাত আদায় করতে পারছেন না তাহলে জোহরের সাথে আসর অথবা আসরের সাথে জোহর পরে নিতে পারেন ,এটা দুইটা অবস্থায় জায়েজ আছে একটা হলো ব্যস্ততা আরেক টা হলো সফর।
সুতরাং আপনি এভাবে করে নিতে পারেন আর যদি এরকম হয় যে আপনি এভাবে জমা করেন নাই কিন্তু যে সালাত আপনি আদায় করবেন সেটা এই মুহূর্তে। নাপড়লে কাযা হয়ে যাবে তাহলে আপনি সালাত কে প্রাধান্য দিবেন নিজেকে যতটুকু সেফ করে পড়তে পারেন।
উত্তর প্রদানে : শাঈখ আইনুদ্দিন আল আইনী
প্রিন্সিপাল : মাদ্রাসা মুহাম্মাদীয়া ও মসজিদ কমপ্লেক্স দ্বেবিদার,কুমিল্লা।
উত্তর:- যদি পরিস্থিতি এমন হয় যে আপনি যদি অজু করতে যান তাহলে আপনার পর্দার লঙ্ঘন হবে আবার অজু করে সালাত না পড়লে সালাত কাযা হয়ে যাবে এক্ষেত্রে আপনি সালাত কে প্রাধান্য দিবেন।আর পর্দা বলতে আপনি কোনটা বুঝিয়েছেন সেটা বোধ গম্য নয়।যদি আপনি কোন পুরুষের সামনে মুখ খুলেন এমন পরিস্থিতিতে যে চতুর্দিকে পুরুষ কোন অবস্থাতেই আপনি চেহারা ঢেকে অজু করতে পারছেন না তাহলে অনেক ওলামা ইকরাম চেহারা কে বিশেষ প্রয়োজনে খোলার অনুমতি প্রদান করেছেন।
সুতরাং আপনি চেহারা খুলে অজু করতে পারেন কারণ পর্দার চেয়ে বড় হলো সালাত ,সালাত আপনাকে পড়তেই হবে কাযা করা যাবে না।আর যদি আপনি মুসাফির হন বা এমন পরিস্থিতিতে আছেন যেখানে কোন অবস্থাতেই আপনি সালাত আদায় করতে পারছেন না তাহলে জোহরের সাথে আসর অথবা আসরের সাথে জোহর পরে নিতে পারেন ,এটা দুইটা অবস্থায় জায়েজ আছে একটা হলো ব্যস্ততা আরেক টা হলো সফর।
সুতরাং আপনি এভাবে করে নিতে পারেন আর যদি এরকম হয় যে আপনি এভাবে জমা করেন নাই কিন্তু যে সালাত আপনি আদায় করবেন সেটা এই মুহূর্তে। নাপড়লে কাযা হয়ে যাবে তাহলে আপনি সালাত কে প্রাধান্য দিবেন নিজেকে যতটুকু সেফ করে পড়তে পারেন।
উত্তর প্রদানে : শাঈখ আইনুদ্দিন আল আইনী
প্রিন্সিপাল : মাদ্রাসা মুহাম্মাদীয়া ও মসজিদ কমপ্লেক্স দ্বেবিদার,কুমিল্লা।