ওয়াক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বা কাছাকাছি ওয়াক্তে সালাত পড়াই হচ্ছে আউয়াল ওয়াক্ত। আউয়াল ওয়াক্তের জন্য সুনির্দিষ্ট কোনো নিয়ম নেই যে, দশ বা বিশ মিনিট পর পড়তে হবে।
ওয়াক্ত দাখিল হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবে একজন লোকের তাহারাত হাসিল করা, অজু করা বা যে সুন্নাহগুলো আছে সেগুলো আদায় করার সময় পান এবং যদি তিনি সালাত আদায় করেন, তাহলে তিনি আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় করলেন।
এটাকে পাঁচ, দশ বা পনেরো মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ করার অধিকার কোরো নেই। এটা নির্দিষ্ট করে দিলে সে গুনাহগার হবে।
এতটুকু বলা যেতে পারে যে, ওয়াক্ত যখন দাখিল হয়েছে এরপর আপনি তাহারাত হাসিল করে এর সুন্নাহগুলো আদায় করতে যতক্ষণ সময় লাগে, এই সময়ের পরে যদি আপনি সালাত আদায় করে থাকেন, তাহলে আপনি আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় করেছেন।
যদি এমন হয় যে ওয়াক্ত বেরিয়ে যাচ্ছে, আপনি অলসতা করে দেরিতে সালাত পড়ছেন, তাহলে আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় হবে না।
আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায়ের ফজিলত আপনি পাবেন না, যেহেতু আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করেছেন। আর যদি এমন হয় যে, ব্যস্ততার কারণে আপনি ভুলে গিয়েছেন, তাহলে যখনই মনে পরবে তখনই সালাত আদায় করবেন। এতে আউয়াল ওয়াক্তের সালাতের ফজিলত আপনি পাবেন।
ওয়াক্ত দাখিল হওয়ার পর স্বাভাবিকভাবে একজন লোকের তাহারাত হাসিল করা, অজু করা বা যে সুন্নাহগুলো আছে সেগুলো আদায় করার সময় পান এবং যদি তিনি সালাত আদায় করেন, তাহলে তিনি আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় করলেন।
এটাকে পাঁচ, দশ বা পনেরো মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ করার অধিকার কোরো নেই। এটা নির্দিষ্ট করে দিলে সে গুনাহগার হবে।
এতটুকু বলা যেতে পারে যে, ওয়াক্ত যখন দাখিল হয়েছে এরপর আপনি তাহারাত হাসিল করে এর সুন্নাহগুলো আদায় করতে যতক্ষণ সময় লাগে, এই সময়ের পরে যদি আপনি সালাত আদায় করে থাকেন, তাহলে আপনি আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় করেছেন।
যদি এমন হয় যে ওয়াক্ত বেরিয়ে যাচ্ছে, আপনি অলসতা করে দেরিতে সালাত পড়ছেন, তাহলে আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায় হবে না।
আউয়াল ওয়াক্তের সালাত আদায়ের ফজিলত আপনি পাবেন না, যেহেতু আপনি ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করেছেন। আর যদি এমন হয় যে, ব্যস্ততার কারণে আপনি ভুলে গিয়েছেন, তাহলে যখনই মনে পরবে তখনই সালাত আদায় করবেন। এতে আউয়াল ওয়াক্তের সালাতের ফজিলত আপনি পাবেন।
[ড. মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ মাদানী]