সালাতে সূরা ফাতিহার পর সর্ব নিম্ন পূর্ণ অর্থবোধক বা কোন হুকুম সম্বলিত একটি আয়াত পড়াই যথেষ্ট
সালাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন পূর্ণ অর্থবোধক বা কোন হুকুম সম্বলিত একটি আয়াত পাঠ করাই যথেষ্ট। তবে তা লম্বা হওয়া উত্তম-যেমনটি বলেছেন ইমাম আহমদ, কাযী আবু ইয়ালা রহ. প্রমূখ।
সুতরাং সূরা ফাতিহার পর আয়াতুল কুরসী, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত বা সূরা তাওবার শেষ দুআ আয়াত পড়লে যথেষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ।
তবে পূর্ণ অর্থবোধক বা কোন বিধান সম্বলিত আয়াত না হলে তাতে একটি আয়াত যথেষ্ট নয়। যেমন, مُدْهَامَّتَانِ , الم ইত্যাদি।
(কাশফুল কানা’-ইমাম ভূতী, ১/৩৪২)
উল্লেখ্য যে, ১ম বা ২য় রাকাআতে সূরা ফাতিহার পর অন্য সুরা মিলানো ওয়াজিব নয় বরং তা মুস্তাহাব। অর্থাৎ কেউ যদি সূরা ফাতিহার পরে কোন কিছু না পড়ে সালাত শুদ্ধ হয়ে যাবে। তবে ইচ্ছাকৃতভবে ছাড়া ঠিক নয়। রাসুল সা. বলেন:
من قرأ بأم الكتاب فقد أجزأت عنه ، ومن زاد فهو أفضل
“যে ব্যক্তি সুরা ফাতিহা পাঠ করবে (সালাত বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য) তা তার জন্য যথেষ্ট হবে। আর যে এর চেয়ে বেশী পাঠ করবে তা হবে উত্তম।” (সহীহ বুখারী, হা/৭৩৮)
আল্লাহু আলাম।
শায়খ আব্দুল্লাহিল হাদী
সালাতে সূরা ফাতিহার পরে যে কোন পূর্ণ অর্থবোধক বা কোন হুকুম সম্বলিত একটি আয়াত পাঠ করাই যথেষ্ট। তবে তা লম্বা হওয়া উত্তম-যেমনটি বলেছেন ইমাম আহমদ, কাযী আবু ইয়ালা রহ. প্রমূখ।
সুতরাং সূরা ফাতিহার পর আয়াতুল কুরসী, সূরা বাকারার শেষ দুই আয়াত বা সূরা তাওবার শেষ দুআ আয়াত পড়লে যথেষ্ট হবে ইনশাআল্লাহ।
তবে পূর্ণ অর্থবোধক বা কোন বিধান সম্বলিত আয়াত না হলে তাতে একটি আয়াত যথেষ্ট নয়। যেমন, مُدْهَامَّتَانِ , الم ইত্যাদি।
(কাশফুল কানা’-ইমাম ভূতী, ১/৩৪২)
উল্লেখ্য যে, ১ম বা ২য় রাকাআতে সূরা ফাতিহার পর অন্য সুরা মিলানো ওয়াজিব নয় বরং তা মুস্তাহাব। অর্থাৎ কেউ যদি সূরা ফাতিহার পরে কোন কিছু না পড়ে সালাত শুদ্ধ হয়ে যাবে। তবে ইচ্ছাকৃতভবে ছাড়া ঠিক নয়। রাসুল সা. বলেন:
من قرأ بأم الكتاب فقد أجزأت عنه ، ومن زاد فهو أفضل
“যে ব্যক্তি সুরা ফাতিহা পাঠ করবে (সালাত বিশুদ্ধ হওয়ার জন্য) তা তার জন্য যথেষ্ট হবে। আর যে এর চেয়ে বেশী পাঠ করবে তা হবে উত্তম।” (সহীহ বুখারী, হা/৭৩৮)
আল্লাহু আলাম।
শায়খ আব্দুল্লাহিল হাদী