অন্যান্য শারফু আছহাবিল হাদীছ | পরিচ্ছেদ : ১

Joined
Feb 4, 2023
Threads
19
Comments
29
Reactions
333
১.ইসহাক ইবনে ঈসা (রহঃ) বলেছেন, আমি মালিক ইবনে আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে দ্বীনের ব্যাপারে তর্ক-বিতর্কের নিন্দা করতে শুনেছি এবং তিনি রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,

“যখনই আমাদের কাছে এমন কেও আসে যে অন্যদের চেয়ে বড় বিতর্ককারী, তখন সে চায় জিব্রাঈল (আঃ) মারফত নবীজির (সাঃ) কাছে যা এসেছে (অর্থাৎ ওয়াহী) তা যেন আমরা প্রত্যাখ্যান করি।” [১]

২.আবু ইউসুফ (রহঃ) বলেন, এটা বলা হতো যে,

“যে ব্যাক্তি দার্শনিক বক্তৃতার মাধ্যমে দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করে সে জিন্দিক, যে হাদীসের মধ্যে গরীব তালাশ করে সে মিথ্যাবাদী এবং যে ব্যাক্তি রসায়ন শাস্ত্রের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন করে সে দেউলিয়া হয়ে যায়।”[২]

৩.সুফিয়ান সাওরী (রহঃ) বলেছেন,

“নিশ্চই দ্বীন হলো আছার ভিত্তিক, রায় ভিত্তিক নয়। নিশ্চই দ্বীন হলো আছার ভিত্তিক, রায় ভিত্তিক নয়। নিশ্চই দ্বীন হলো আছার ভিত্তিক, রায় ভিত্তিক নয়।”[৩]

৪.আল ফাদল ইবনে যিয়াদ (রহঃ) বলেন, আমি আবু আব্দুল্লাহ (আহমাদ বিন হাম্বল) কে আল-কারাবিসি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলাম যার সম্পর্কে তিনি (রহঃ) ঘোষণা দিয়েছিলেন। তখন তিনি (রহঃ) ভ্রু কুঁচকে বললেন,

“তাদের ওইসব বানোয়াট বইগুলোর কারণেই তাদের নামে বিচার এসেছে, তারা আল্লাহর রাসুল (সাঃ) ও তাঁর সাহাবী (রাদিয়াল্লাহু আনহুম)-দের রেওয়ায়েত পরিত্যাগ করেছে। এবং সেই বইগুলোর জন্য নিজেদেরকে নিবেদিত করেছে।”[৪]

৫.মালিক ইবনে আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন,

“আল্লাহর রসূল (সাঃ) এবং তাঁর পরে যাদেরকে ক্ষমতা (খিলাফত) দেয়া হয়েছিলো তারা সকলেই তার (সাঃ) আদর্শ (সুন্নাহ) প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং তা গ্রহণ করা হচ্ছে কুরআনের সত্যায়ন, আল্লাহর আনুগত্যের বাধ্যবাধকতা বাস্তবায়ন, আল্লাহর দ্বীনকে শক্তিশালী করা। যে এর উপর আমল করবে সে সৎপথে পরিচালিত হবে এবং যে এর সমর্থন করবে সে বিজয়ী হবে। অন্যদিকে যে এর বিরোধিতা করবে সে মুমিনদের পথ ব্যতীত অন্য কিছুর অনুসরণ করলো এবং আল্লাহ তাকে তার এই কাজের জন্য দায়ী করবেন যার দায়ভার সে নিজেই গ্রহণ করেছে।”[৫]

৬.আল আওযাঈ (রহঃ) বলেছেন,

“সালাফদের পথের অনুসরণ করা তোমার কর্তব্য, এমনকি যদি লোকেরা তোমাকে প্রত্যাক্ষান করে তারপরও। এবং আমি তোমাকে আহলুর রায়'দের ব্যাপারে সতর্ক করছি, এমনকি যদি তারা তাদের রায়গুলোকে অসাধারণ শব্দ দ্বারা অলঙ্কৃত করে, তারপরও। কারণ বিষয়টি একেবারেই পরিষ্কার এবং তুমি সরল পথের-ই অনুসরণ করছো।”[৬]

৭.আহমাদ ইবনে আল হুসাইন (আল কাওহী এর সঙ্গী) বলেন, আমি ইয়াজীদ ইবনে জুরাই (রহঃ) কে বলতে শুনেছি,

“আহলুর রায় হলো সুন্নাহর শত্রু”[৭]

তিনি (আবু বকর) বলেন,

“নিন্দনীয় মত পোষণকারী লোকদের মধ্যে কেউ যদি নিজেকে এমন জ্ঞানে আবদ্ধ করে যা তাকে উপকৃত করে এবং বিশ্বজাহানের মহান রবের শ্রেষ্ট রাসূলের হাদীস অধ্যয়ন করে এবং ফকীহ ও হাদীসের পণ্ডিতদের পথ অনুসরণ করে তবে সে সেখানে এমন কিছু পাবে যা তার উপর প্রতিফলিত হবে। তার আর অন্য কিছুর প্রয়োজন হবে না এবং সে পথের সাথে নিজেকে যথেষ্ট করবে এবং তার ভিত্তিহীন রায় পরিহার করবে। কারণ হাদিসটি তাওহীদের মূলনীতির জ্ঞান এবং প্রতিশ্রুতির (মুমিনদের জন্য জান্নাতের) ও হুমকির (কাফেরদের জন্য শাস্তির) ব্যাখ্যা এবং বিশ্বজগতের প্রতিপালকের ঐশী গুণাবলীর ব্যাখ্যাকেও অন্তর্ভুক্ত করে। ধর্মিকদের জান্নাত ও বিধার্মিকদের জাহান্নামের বৈশিষ্ট্য সম্পর্কেও বিবরণ রয়েছে, আল্লাহ তায়ালা তাদের জন্য সেখানে যা প্রস্তুত করে রেখেছেন এবং তিনি যে সব বিস্ময়কর অলৌকিক ঘটনা ও মহান নিদর্শন সৃষ্টি করেছেন তার সাথে সাথে নিকটবর্তী ফেরেশতাদের সম্পর্কেও বিবরণ রয়েছে এবং যারা স্বালাতে সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ায় ও তার প্রশংসা করে তাদের বর্ণনাও রয়েছে।”

“হাদিসে রয়েছে নবীগণের কাহিনী, সন্নাসী ও আল্লাহর ওলীদের বিবরণ, বাঁকপটুদের উপদেশ, ফকীহদের বক্তৃতা, আরব ও অনারব শাষকদের জীবনী, প্রথম প্রজন্মের (সালাফদের) গল্প, ব্যাখ্যা রয়েছে। আল্লাহর রাসূলের যুদ্ধ, তাঁর সামরিক অভিযান, তাঁর হুকুম ও ফয়সালার সংগ্রহ, তাঁর দেয়া আদেশ ও নিষেধ, তাঁর মুজিযা ও অলৌকিক ঘটনাবলি, তাঁর স্ত্রীদের সংখ্যা, তাঁর সন্তান, তাঁর শ্বশুর এবং তাঁর সাহাবীগণ (রাদিয়াল্লাহু আনহু) এবং তাদের গুণাবলী এবং তাদের কাজের বিররণ এবং তাদের গল্প এবং তাদের শোষণের ব্যাখ্যা, তাদের বয়সের পরিসর এবং তাদের বংশের বর্ণনা।”

“তার মধ্যে রয়েছে পবিত্র কোরআনের তাফসীর এবং রয়েছে সুসংবাদ ও প্রজ্ঞাপূর্ণ উপদেশ, সাথে সাহাবায়ে কেরাম (রাদিয়াল্লাহু আনহুম) এর অমীয় বাণী সহ তাদের মুখস্থ করা হুকুমসমূহ এবং ইমাম ও ফকীহদের পরিচয় যারা এগুলোর সমর্থন করেছেন। তাদের প্রত্যেকের বাণী। মহান আল্লাহ তাঁর পরিবারের সদস্যদেরকে শরীয়তের স্তম্ভ হিসেবে মনোনীত করেছেন এবং তাদের মাধ্যমেই প্রতিটি বিদ্বেষপূর্ণ বিদআতকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। তারা ছিলেন আল্লাহর সৃষ্টির মধ্য থেকে বিশ্বস্ত ব্যক্তিবর্গ এবং নবীজি (সাঃ) ও তাঁর উম্মতের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী এবং তারাই ছিলেন যারা তাঁর (সাঃ) দ্বীনকে রক্ষা করতে সচেষ্ট ছিলেন। তাদের আলো উজ্জ্বল, তাদের গুণাবলী চিরন্তন, তাদের চিহ্নও উজ্জ্বল, তাদের বিশ্বাস স্পষ্ট এবং তাদের দলিলগুলিও অপ্রতিরোধ্য।”

“এবং এমন প্রতিটি দল যারা বিধর্মীদের বিশ্বাসের দিকে ঝুঁকে পড়বে তারা সে দিকেই ফিরে যাবে, অথবা তারা একটি রায়কে ভালো মনে করবে এবং তারা তা মেনে চলবে। আহলে হাদীসরা ব্যতীত, আল্লাহর কিতাব তাদের যুদ্ধাস্ত্র, সুন্নাহ হলো তাদের দলীল, রাসূল (সাঃ) তাদের দলনেতা এবং তাদের আনুগত্য তার (সাঃ) প্রতি; তারা ধর্মদ্রোহিতার দিকে গিয়ে বিপথগামী হয় না, আর না তারা রায়ের প্রতি কোন মনোযোগ দেয় না। তারা আল্লাহর রসূল থেকে যা বর্ণনা হয়েছে (অথাৎ হাদীস) তা তারা গ্রহণ করে এবং তারা বিশ্বস্ত ও নিরপেক্ষ। তারা দ্বীনের সংরক্ষক এবং জ্ঞানের পাত্র ও তার বাহক। হাদীসের কোন বিষয়ে মতবিরোধ হলে তাদের প্রতি দলিল দেওয়া হয় (নিসবত করে), তাই তাদের রায় যাই হোক না কেন, তা শোনা ও গ্রহণ করা যায়। ইসলামী আইনশাস্ত্রের প্রতিটি পন্ডিত এবং তাদের মধ্যে যারা ইমাম তাঁর প্রত্যেকেই নবীকে শ্রদ্ধা করেন, যিনি হলেন পরোপকারী, বহু গুণে গুণান্বীত, কুরআন তিলাওয়াতে দক্ষ এবং একজন অভিজ্ঞ উপদেশদাতা।”

“তারাই সংখ্যাগরিষ্ঠ এবং তাদের পথই হল সরল পথ; তাদের কাছে প্রতিটি বিদআত স্পষ্ট এবং তারা তাদের মাযহাব থেকে বিচ্যুত হয় না। যারা তাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে, আল্লাহ তাদের সেই ষড়যন্ত্র চূর্ণ-বিচূর্ণ করেদেন এবং যারা একগুঁয়ে তাদের বিরোধিতা করে, আল্লাহ তাদের অপমানিত করবেন - এবং তিনি যাদের অপমানিত করেন তিনি কখনোই তাদের (আহলে হাদীস) ক্ষতি করতে পারবে না, এবং তিনি যাদেরকে বিচ্ছিন্ন করবেন তারা কখনোই সফল হবে না।

৮.মুয়াবিয়াহ ইবনে কুররাহ বর্ণনা করেণ যে, নবীজি (সাঃ) বলেছেন,

“আমার উম্মাতের মধ্যে একটি দল সকল সময়েই সাহায্যপ্রাপ্ত (বিজয়ী) থাকবে। যেসব লোকেরা তাদেরকে অপমানিত করতে চায় তারা কিয়ামাত পর্যন্ত তাদের কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবে না।”[৮]

৯.আলি ইবনুল মাদানি (রহঃ) বলেন,

“আমার উম্মাতের একটি সবসময় সত্যের উপর বিজয়ী থাকবে এবং যারা তাদের বিরোধীতা করবে তারা তাদের কোন ক্ষতি করতে সক্ষম হবে না”[৯]

তারা আহলুল হাদীস, যারা রাসূলের পথ মেনে চলে এবং তারা জ্ঞান রক্ষা করে। যদি তারা না থাকতো তাহলে আপনি মু’তাযিল, রাফেজি (শিয়া), জাহমি, ইরজা'র অনুসারী (মুরজিয়া) এবং আহলুর রায়ের কাছে সুন্নাতের কিছুই পেতেন না।

আবু বকর বলেন, বিশ্বজগতের প্রতিপালক বিজয়ী দলকে দ্বীনের রক্ষক বানিয়েছেন এবং তিনি তাদের থেকে হঠকারী ও ইচ্ছাকৃত চক্রান্ত থেকে দূরে সরিয়ে দিয়েছেন, যাতে তারা শরীয়তকে দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে পারে এবং সাহাবী (রাদিঃ) এবং তাবিঈন (রহঃ) এর পদাঙ্ক অনুসরণ করতে পারে।

তাদের আদর্শ হলো সুন্নাহকে সংরক্ষণ করা, সেই ইলমে হাদিস অর্জনের জন্য মরুপথ পাড়ি দেওয়া, জলাভূমি অতিক্রম করা, জল-স্থলভাগে বাহনযোগে পাড়ি দেওয়া যার অনুসরণকে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবশ্যক করেছেন এবং তারা কখনো রায় কিংবা বিদাতি চিন্তাধারার সামনে তা থেকে বিমুখ হয় না।

তারা কথায় ও কাজে তাঁর (সাঃ) শরীয়তকে মেনে নিয়েছে এবং তাঁর (সাঃ) সুন্নাহকে রক্ষা করেছে এবং তা প্রচার করেছে যতক্ষণ না তারা এর উৎস নিশ্চিত করেছে। তারা এই কাজের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত এবং তাদের অনুশারিরাও। আর কিছু বিধর্মী আছে যারা শরীয়তে এমন জিনিস দিয়ে ভেজাল করতে চায়, যা তার অংশ নয়। কিন্তু মহান আল্লাহ তা'আলা তাদের থেকে আহলুল হাদীসদের'কে রক্ষা করেন এবং তারাই এর (শরিয়তের) স্তম্ভের রক্ষক এবং তারাই এর হুকুম পালন করে এবং এর জন্য দায়বদ্ধ। আর যখন লোকেরা এটিকে (শরিয়তকে) রক্ষা করার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তখন তারাই সেটি রক্ষা করে।

اُولٰٓئِکَ حِزۡبُ اللّٰہِ ؕ اَلَاۤ اِنَّ حِزۡبَ اللّٰہِ ہُمُ الۡمُفۡلِحُوۡنَ

“এরাই আল্লাহর দল; জেনে রেখ, আল্লাহর দলই সাফল্যমন্ডিত।” (সূরাহ আল মুজাদালাহ ৫৮:২২)

১০.মুয়াজ ইবনে জাবাল (রাদিঃ) নবীজির (সাঃ) থেকে পূর্ববর্তী হাদীসের অনুরূপ একটি হাদীস বর্ণনা করেন,

“উগ্রবাদীদের ভ্রষ্টাচরণ, মিথ্যাবাদীদের বিকৃতি এবং অজ্ঞদের ব্যাখ্যাকে খণ্ডন করে এই ইলম প্রতিটি প্রজন্মের বিশ্বস্ত লোকেরাই বহন করবে।”[১০]

১১.আহমাদ ইবনে সিনান এক ব্যাক্তির ব্যাাপরে বলেন যে, তিনি একবার স্বপ্নে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) কে দেখলেন। সেই স্বপ্নে তিনি দেখলেন নবীজি (সাঃ) মসজিদে দুটি বৃত্তের (জমায়েতের) পাশে দাড়িয়ে আছেন। তাদের একটির মধ্যে ছিলেন ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল এবং অন্যটাির মধ্যে ছিলেন ইবনে আবু দাউদ । এবং নবীজি (সাঃ) আবু দাউদ এবং তার সঙ্গীদের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন,

“যদি এই লোকেরা এতে অবিশ্বাস করে, তাই আমরা এটি এমন একটি সম্প্রদায়ের কাছে অর্পণ করেছি যারা এতে অবিশ্বাস করে না এবং এই বলে তিনি (সাঃ) ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল ও তার সাহাবীদের দিকে ইঙ্গিত করেছেন।”[১১]

(আবু বকর) বলেন,

“আবু মুহাম্মাদ আবদুল্লাহ ইবনে মুসলিম ইবনে কুতাইবাহ তার কিতাব ‘তাউইল মুখতালিফাল হাদিস’ এ বিদ'আতীদের সম্পর্কে এবং তাদের আহলুল হাদিসগণের অবমাননা সম্পর্কে লিখেছেন,অতৎপর তিনি বিদ'আতীদের অপকর্কের কথা এমনভাবে বলেছেন যা তাদের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয় যাদেরকে আল্লাহ হিদায়াত এবং দৃঢ় অভিপ্রায়ের সঙ্গে ধন্য করেছেন। এবং আমি আমার এই কিতাবে তা উল্লেখ করব যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত হয়েছে। এবং তার কাছ থেকে যা শোনা গুয়েছে (হাদীস) তা প্রচার করার ফজিলত, অতঃপর সাহাবায়ে কেরাম (রাদিঃ) এবং তাবীউন (রহঃ) এবং তাদের পরবর্তী আলেমগণ থেকে যা বর্ণিত হয়েছে, আহলুল হাদীসগণের সম্মান এবং তাদের ফজিলত, উচ্চ মর্যাদা এবং আভিজাত্য সম্পর্কে। তাদের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলি ছাড়াও।

আমরা আল্লাহ তা'আলার কাছে প্রার্থনা করি তিনি যেন তাদের ভালোবাসার কারণে আমাদের সাহায্য করেন, আমাদেরকে তাদের সুন্নাতের উপর আমাদের জীবন পরিচালনা করেণ এবং তাদের বিশ্বাসের উপরই আমাদের মৃত্যু দান করেণ। যেন তিনি আমাদেরকে তাদের দলে একত্রিত করেন, কেননা, তিনি আমাদের সম্পর্কে সর্বজ্ঞাতা ও সর্বদ্রষ্টা এবং তিনিই সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।


কিতাব : শারফু আছহাবিল হাদীছ
লেখক : খতিব আল বাগদাদী (রহঃ)
অনুবাদ এবং সম্পাদনা : আব্দুল্লাহ বারী​


[১] সহীহ । শারহু উসূল আল ইতিক্বাদ #২৯৩
[২] সনদ সহীহ
[৩] সনদ অত্যন্ত দূর্বল
[৪] সনদ অত্যন্ত দূর্বল
[৫] সহীহ । আশ-শারিয়াহ লিল আজুর্রি ৪৮ পৃষ্ঠা
[৬] সহীহ । আশ-শারিয়াহ লিল আজুর্রি ৫৮ পৃষ্ঠা
[৭] সনদ দূর্বল
[৮] সহীহ । মুসনাদ আহমাদ ৫/৩৪
[৯] সনদ দূর্বল হলেও এর সহীহ শাহেদ বিদ্যমান
[১০] হাদীসটি বানোয়াট
[১১] ‘‘আহমাদ ইবনু সিনান’’ পর্যন্ত সনদ সহীহ
 
Last edited:
Similar threads Most view View more
Back
Top