Knowledge Sharer
ilm Seeker
HistoryLover
Q&A Master
Salafi User
- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 1,129
- Comments
- 1,321
- Solutions
- 1
- Reactions
- 12,518
- Thread Author
- #1
• ইয়ায ইবনু হিমার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আল্লাহ তা‘আলা আমার প্রতি অহী করেছেন যে, তোমরা পরস্পর বিনয় প্রদর্শন করবে, যাতে কেউ কারো উপর বাড়াবাড়ি ও গর্ব না করে’। [১]
• হারেছ ইবনু ওয়াহাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে জান্নাতী লোকের সংবাদ দিব না? আর তারা হল সরলতার দরুণ দুর্বল। যাদেরকে লোকেরা হীন, তুচ্ছ ও দুর্বল মনে করে। তারা কোন বিষয়ে কসম করলে আল্লাহ তা সত্যে পরিণত করেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরো বলেন, আমি কি তোমাদেরকে জাহান্নামীদের সংবাদ দেব না? আর তারা হল প্রত্যেক অনর্থক কথা নিয়ে ঝগড়াকারী, বদমেযাজী ও অহংকারী’। [২]
• আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ নরম-কোমল, তিনি নম্রতাকে ভালবাসেন। আর তিনি নম্রতার প্রতি যত অনুগ্রহ করেন, কঠোরতা এবং অন্য কোন আচরণের প্রতি তত অনুগ্রহ করেন না। মুসলিমের অপর বর্ণনায় রয়েছে, একদা রাসূল (ছাঃ) আয়েশা (রাঃ)-কে বলেন, নম্রতাকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও এবং কঠোরতা ও নির্লজ্জতা হতে নিজেকে বাঁচাও। কারণ যাতে নম্রতা ও কোমলতা থাকে তার সৌন্দর্য বৃদ্ধি হয়। আর যাতে কোমলতা থাকে না, তা দুষণীয় হয়ে পড়ে’। [৩]
• আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বহস্তে কোন দিন কাউকে আঘাত করেননি, কোন নারীকেও না, খাদেমকেও না, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ ব্যতীত। আর যে তাঁর অনিষ্ট করেছে তার থেকে প্রতিশোধও নেননি। তবে আল্লাহর মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয় এমন বিষয়ে তিনি তার প্রতিশোধ নিয়েছেন’। [৪]
• আনাস (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর শপথ! আমি নয় বছর রাসূল (ছাঃ)-এর সেবায় নিয়োজিত ছিলাম। কিন্তু আমার জানা নেই যে, কোন কাজ আমি করেছি, অথচ তিনি সে ব্যাপারে বলেছেন, এরূপ কেন করলে? কিংবা কোন কাজ করিনি, সে ব্যাপারে বলেছেন, কেন অমুক কাজটি করলে না?’ [৫]
• আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সাথে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানী চাদর ছিল। এক বেদুঈন তাঁকে পেয়ে চাদর ধরে সজোরে টান দিল। আনাস বলেন, আমি নবী করীম (ছাঃ)-এর কাঁধের উপর তাকিয়ে দেখলাম যে, জোরে চাদর খানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুঈনটি বলল, হে মুহাম্মাদ! তোমার কাছে আল্লাহর দেয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেয়ার জন্য আদেশ কর। তখন নবী করীম (ছাঃ) তার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেললেন এবং তাকে কিছু দান করার জন্য আদেশ করলেন’। [৬]
[১] আবু দাউদ, হা/৪৮৯৫; ছহীহাহ, হা/৫৭০
[২] মিশকাত, হা/৫১০৬
[৩] মিশকাত, হা/৫০৬৮
[৪] মিশকাত, হা/৫৮১৮
[৫] মুসলিম, হা/২৩০৯
[৬] বুখারী, হা/৬০৮৮; মিশকাত, হা/৪১৫০
• হারেছ ইবনু ওয়াহাব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে জান্নাতী লোকের সংবাদ দিব না? আর তারা হল সরলতার দরুণ দুর্বল। যাদেরকে লোকেরা হীন, তুচ্ছ ও দুর্বল মনে করে। তারা কোন বিষয়ে কসম করলে আল্লাহ তা সত্যে পরিণত করেন। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) আরো বলেন, আমি কি তোমাদেরকে জাহান্নামীদের সংবাদ দেব না? আর তারা হল প্রত্যেক অনর্থক কথা নিয়ে ঝগড়াকারী, বদমেযাজী ও অহংকারী’। [২]
• আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, আল্লাহ নরম-কোমল, তিনি নম্রতাকে ভালবাসেন। আর তিনি নম্রতার প্রতি যত অনুগ্রহ করেন, কঠোরতা এবং অন্য কোন আচরণের প্রতি তত অনুগ্রহ করেন না। মুসলিমের অপর বর্ণনায় রয়েছে, একদা রাসূল (ছাঃ) আয়েশা (রাঃ)-কে বলেন, নম্রতাকে নিজের জন্য বাধ্যতামূলক করে নাও এবং কঠোরতা ও নির্লজ্জতা হতে নিজেকে বাঁচাও। কারণ যাতে নম্রতা ও কোমলতা থাকে তার সৌন্দর্য বৃদ্ধি হয়। আর যাতে কোমলতা থাকে না, তা দুষণীয় হয়ে পড়ে’। [৩]
• আয়েশা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বহস্তে কোন দিন কাউকে আঘাত করেননি, কোন নারীকেও না, খাদেমকেও না, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ ব্যতীত। আর যে তাঁর অনিষ্ট করেছে তার থেকে প্রতিশোধও নেননি। তবে আল্লাহর মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয় এমন বিষয়ে তিনি তার প্রতিশোধ নিয়েছেন’। [৪]
• আনাস (রাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর শপথ! আমি নয় বছর রাসূল (ছাঃ)-এর সেবায় নিয়োজিত ছিলাম। কিন্তু আমার জানা নেই যে, কোন কাজ আমি করেছি, অথচ তিনি সে ব্যাপারে বলেছেন, এরূপ কেন করলে? কিংবা কোন কাজ করিনি, সে ব্যাপারে বলেছেন, কেন অমুক কাজটি করলে না?’ [৫]
• আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) বলেন, একদা আমি রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সাথে হাঁটছিলাম। তখন তাঁর গায়ে একখানা গাঢ় পাড়যুক্ত নাজরানী চাদর ছিল। এক বেদুঈন তাঁকে পেয়ে চাদর ধরে সজোরে টান দিল। আনাস বলেন, আমি নবী করীম (ছাঃ)-এর কাঁধের উপর তাকিয়ে দেখলাম যে, জোরে চাদর খানা টানার কারণে তাঁর কাঁধে চাদরের পাড়ের দাগ বসে গেছে। তারপর বেদুঈনটি বলল, হে মুহাম্মাদ! তোমার কাছে আল্লাহর দেয়া যে সম্পদ আছে, তা থেকে আমাকে দেয়ার জন্য আদেশ কর। তখন নবী করীম (ছাঃ) তার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেললেন এবং তাকে কিছু দান করার জন্য আদেশ করলেন’। [৬]
[১] আবু দাউদ, হা/৪৮৯৫; ছহীহাহ, হা/৫৭০
[২] মিশকাত, হা/৫১০৬
[৩] মিশকাত, হা/৫০৬৮
[৪] মিশকাত, হা/৫৮১৮
[৫] মুসলিম, হা/২৩০৯
[৬] বুখারী, হা/৬০৮৮; মিশকাত, হা/৪১৫০
Last edited: