- Joined
- Jan 3, 2023
- Threads
- 653
- Comments
- 796
- Reactions
- 6,949
- Thread Author
- #1
আয়েশা (রাদিআল্লাহু আনহা) বলেন : আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্য মিসওয়াক এবং ওযূর পানি প্রস্তুত করে রাখতাম। অতঃপর রাতের বেলা আল্লাহ তাআলা যখন চাইতেন তখন তাকে জাগিয়ে দিতেন। তিনি উঠে মিসওয়াক করতেন। ওযু করতেন এবং নয় রাকআত (বিতর) সালাত আদায় করতেন। এতে অষ্টম রাকআত ছাড়া বসতেন না। এ বেঠকে তিনি আল্লাহকে স্মরণ করতেন, তার প্রশংসা করতেন এবং তার কাছে প্রার্থনা করতেন। তারপর তিনি সালাম না ফিরিয়েই দাঁড়িয়ে যেতেন। তারপর তিনি নবম রাকআত আদায় করতেন। তারপর তিনি বসে আল্লাহকে স্মরণ করতেন, তার প্রশংসা করতেন এবং তার কাছে দুআ করতেন। অতঃপর এমনভাবে সালাম ফিরাতেন যে আমরা তা শুনতে পেতাম। — মুসলিম: ৭৪৬
ইমাম আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এতে স্পষ্ট প্রমাণ বিদ্যমান যে, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেমন শেষ তাশাহুদে নিজের ওপর দরুদ পাঠ করতেন, ঠিক তেমনই প্রথম তাশাহুদেও নিজের ওপর দরুদ পাঠ করতেন। এই অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ ফায়েদাটি গ্রহণ করো এবং শক্তভাবে তা আঁকড়ে ধরো। আর এটি বলা যাবে না যে, এটি শুধু রাতের সালাতেই ছিল। কেননা আমরা বলবো যে, আসল হলো, এক সালাতের জন্য যা শরীআতসম্মত করা হয়েছে তা অন্যান্য সালাতের জন্যও শরীআতসম্মত। এতে ফরয ও নফল সালাতের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। যে ব্যক্তি পার্থক্য করার দাবি করবে, তাকে দলীল দিতে হবে। — তামামুল মিন্নাহ : ২২৪-২২৫ পৃষ্ঠা
প্রথম তাশাহহুদে দুরূদ পড়ার কথা ইমাম ইবনে হাজম (রাহিমাহুল্লাহ) 'র আল-মুহাল্লা, ৩/৫০ পৃষ্ঠাতেও এসেছে।
তবে প্রথম তাশাহ্হুদ সংক্ষিপ্ত করা ভাল। —মুছান্নাফ ইবনে আবী শাইবাহ, হা/৩০৩৪; হাফিয ইবনু হাজার আসক্বালানী (রাহিমাহুল্লাহ) ও আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) এটিকে হাসান বলেছেন, তালখীসুল হুবাইর, ১/৪৩০ পৃ.
ইমাম আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, এতে স্পষ্ট প্রমাণ বিদ্যমান যে, নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেমন শেষ তাশাহুদে নিজের ওপর দরুদ পাঠ করতেন, ঠিক তেমনই প্রথম তাশাহুদেও নিজের ওপর দরুদ পাঠ করতেন। এই অত্যন্ত গুরুত্ব পূর্ণ ফায়েদাটি গ্রহণ করো এবং শক্তভাবে তা আঁকড়ে ধরো। আর এটি বলা যাবে না যে, এটি শুধু রাতের সালাতেই ছিল। কেননা আমরা বলবো যে, আসল হলো, এক সালাতের জন্য যা শরীআতসম্মত করা হয়েছে তা অন্যান্য সালাতের জন্যও শরীআতসম্মত। এতে ফরয ও নফল সালাতের মাঝে কোন পার্থক্য নেই। যে ব্যক্তি পার্থক্য করার দাবি করবে, তাকে দলীল দিতে হবে। — তামামুল মিন্নাহ : ২২৪-২২৫ পৃষ্ঠা
প্রথম তাশাহহুদে দুরূদ পড়ার কথা ইমাম ইবনে হাজম (রাহিমাহুল্লাহ) 'র আল-মুহাল্লা, ৩/৫০ পৃষ্ঠাতেও এসেছে।
তবে প্রথম তাশাহ্হুদ সংক্ষিপ্ত করা ভাল। —মুছান্নাফ ইবনে আবী শাইবাহ, হা/৩০৩৪; হাফিয ইবনু হাজার আসক্বালানী (রাহিমাহুল্লাহ) ও আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) এটিকে হাসান বলেছেন, তালখীসুল হুবাইর, ১/৪৩০ পৃ.