আবূ হামেদ গাযালী (রহঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মৃত্যুকে স্মরণ করে, প্রাপ্ত রিযিক্বে তার পরিতৃপ্তি আসে, দ্রুত তওবা করার সুযোগ সৃষ্টি হয়, হিংসা-বিদ্বেষ ও দুনিয়ার মোহ বিদূরিত হয় এবং ইবাদত-বন্দেগীতে উদ্যম সৃষ্টি হয়’
- গাযালী, মীযানুল আমাল, পৃ. ৩৯৪
উত্তরঃ হ্যাঁ; রোগ-বিমার, বিপদাপদ, দুশ্চিন্তা বা দুর্ভাবনা এমন যা কিছু ব্যক্তিকে পাকাড়ও করে এগুলো তার গুনাহ মার্জনাকারী (কাফ্ফারা); এমনকি একটি কাঁটা বিঁধলে সেটিও। এরপর যদি সে ধৈর্য ধারণ করে ও সওয়াব লাভের নিয়ত করে; তাহলে গুনাহ মাফের সাথে ঐ ধৈর্যের সওয়াবও পাবে যে ধৈর্যের মাধ্যমে সে এই মুসিবতটিকে...
যে জিনিসের কথা অধিক পরিমাণ স্মরণ করা সুন্নাহ, তা হলো মৃত্যু। মৃত্যুর কথা স্মরণ করলে ঈমান বৃদ্ধি পায়। দুনিয়ার ভালোবাসা হৃদয় থেকে বিদায় হয়। পরকালমুখী হওয়া যায়। এ কারণে বলা হয়, পৃথিবীর সবচেয়ে প্রভাব বিস্তারকারী উপদেশ ও নসীহত হচ্ছে, মৃত্যুর কথা স্মরণ করা। অথচ আজকাল মানুষ মৃত্যুর মতো এমন ধ্রুবসত্য...
দান সহীহ হবার জন্য শর্ত হল, দানকারী দানকৃত বস্তুর প্রকৃত মালিক হতে হবে। যেহেতু মানুষ তার দেহের প্রকৃত মালিক নয়,তাই মানুষ চাইলেই তার দেহ দান করে যেতে পারবে না।
সুতরাং মরণোত্তর দেহ বা চক্ষু অথবা অন্য কোন অঙ্গ দান করা জায়েজ নাই। তেমনি গবেষণা বা নিজের মহত্ত্ব প্রকাশে কোন দাতব্য প্রতিষ্ঠান বা...