- Author
- শায়খ আবদুস সাত্তার কালাবগী
- Publisher
- তাওহীদ পাবলিকেশন্স
কোরআন পাকের মধ্যে বলা হয়েছে যে, রাসূল (সঃ)-এর অনুসরনই হচ্ছে আ- মাদের পরিত্রান ও মুক্তি। এরশাদ হচ্ছে (হে নবীঃ তুমি) বলে দাও, যদি তোমরা আল্লাহকে ভাল বাসতে চাও তাহলে আমার অনুসরণ কর। আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ সমূহকে ক্ষমা করে দিবেন। (আলে ইমরান-৩১ নং আয়াত)। রাসূল (সঃ) কোন দ্বীনী কাজ নিজের ইচ্ছামত করতেন না। বরং ওহীর মাধ্যমে যা হুকুম করা হত তাইই করতেন। এরশাদ হচ্ছে- (হে নবীঃ তুমি) বলে দাও, যদি তোমরা আল্লাহকে ভাল বাসতে চাও তাহলে আমার অনুসরণ কর। আল্লাহ তোমাদের ভালবাসবেন এবং তোমাদের গোনাহ সমূহকে ক্ষমা করে দিবেন। (আলে ইমরান-৩১ নং আয়াত)।
রাসূল (সঃ) কোন দ্বীনী কাজ নিজের ইচ্ছামত করতেন না। বরং ওহীর মাধ্যমে যা হুকুম করা হত তাইই করতেন। এরশাদ হচ্ছে- তোমরা নামায ওভাবেই পড়বে যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছ। (বোখারী)।
আর সহীহ হাদীস থেকে নিশ্চিত প্রমানিত হয়েছে যে, রাসূল (সঃ) নামাযে রফউল ইয়াদাইন করতেন এবং সাহাবীদের কে করাতেন। তাই সাহাবায়ে কেরাম তাবেইনে ইজাম এ সুন্নাতটাকে বড় তাজিমের সাথে আদায় করতেন। প্রত্যেক মুসলিমের উচিত- প্রত্যেক কাজ রাসূল (সঃ)-এর সুন্নাত অনুযায়ী করা। কারণ কোন আমল আল্লাহ পাকের দরবারে কবুল হবে না যে আমালের তরীকা মুহাম্মাদ (সঃ)-এর তরীকা বা সুন্নাত অনুযায়ী না হবে। এই জন্য রাসূল (সঃ)- এর সহীহ হাদীস, সাহাবীদের আসারে হাদীস এবং তাবেঈন, তাবেতাবেঈন আইম্মায়ে মুজতাহেদীনদের মতামত ও হানাফী মাযহাবের বড় বড় মোহাক্কেক আলেমদের সিদ্ধান্ত এমনকি হানাফী মাযহাবের বরেন্য ফেকাহ থেকেও প্রমাণ করে দেওয়া হয়েছে যে, নামাযে রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু থেকে ওঠার সময় রফউল ইয়াদাইন (দু'হাত উত্তলন) করা রাসূল (সঃ)-এর জীবন্ত সুন্নাত, যা তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত করে গেছেন।
নামাযে রফউল ইয়াদাইন না করার কোন সহীহ হাদীস বর্ণিত হয় নাই। তবে যে ৫০ জন সাহাবী রফউল ইয়াদাইনের হাদীস বর্ণনা করেছেন তাঁদের মধ্য থেকে কয়েকজন সাহাবীব নামে রফউল ইয়াদাইন না কারার হাদীস বর্ণনা করা হয়, যা সবই বানোয়াট এবং বাতিল আর একথা শুধু আমি বলিনাই-যিনি বলেছেন তিনি হচ্ছেন হানাফী মা- যহাবের একজন ভারত বিখ্যাত পন্ডিত আল্লামা মোল্লা আলী কারী হানাফী (রহঃ)। দেখুন আমার এই বইয়ের শেষে অতিরিক্ত ১০টি দলিলের ১০নং দলিল। নামাযে রফউল ইয়াদাইন না করার হাদীস গুলি কেন মোল্লা আলী কারী হানাফী (রহঃ) বাতিল বলেছেন আর তা সত্যই বাতিল কি না তাহলে প্রথমেই সেগুলি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক ।
রাসূল (সঃ) কোন দ্বীনী কাজ নিজের ইচ্ছামত করতেন না। বরং ওহীর মাধ্যমে যা হুকুম করা হত তাইই করতেন। এরশাদ হচ্ছে- তোমরা নামায ওভাবেই পড়বে যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছ। (বোখারী)।
আর সহীহ হাদীস থেকে নিশ্চিত প্রমানিত হয়েছে যে, রাসূল (সঃ) নামাযে রফউল ইয়াদাইন করতেন এবং সাহাবীদের কে করাতেন। তাই সাহাবায়ে কেরাম তাবেইনে ইজাম এ সুন্নাতটাকে বড় তাজিমের সাথে আদায় করতেন। প্রত্যেক মুসলিমের উচিত- প্রত্যেক কাজ রাসূল (সঃ)-এর সুন্নাত অনুযায়ী করা। কারণ কোন আমল আল্লাহ পাকের দরবারে কবুল হবে না যে আমালের তরীকা মুহাম্মাদ (সঃ)-এর তরীকা বা সুন্নাত অনুযায়ী না হবে। এই জন্য রাসূল (সঃ)- এর সহীহ হাদীস, সাহাবীদের আসারে হাদীস এবং তাবেঈন, তাবেতাবেঈন আইম্মায়ে মুজতাহেদীনদের মতামত ও হানাফী মাযহাবের বড় বড় মোহাক্কেক আলেমদের সিদ্ধান্ত এমনকি হানাফী মাযহাবের বরেন্য ফেকাহ থেকেও প্রমাণ করে দেওয়া হয়েছে যে, নামাযে রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু থেকে ওঠার সময় রফউল ইয়াদাইন (দু'হাত উত্তলন) করা রাসূল (সঃ)-এর জীবন্ত সুন্নাত, যা তিনি মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত করে গেছেন।
নামাযে রফউল ইয়াদাইন না করার কোন সহীহ হাদীস বর্ণিত হয় নাই। তবে যে ৫০ জন সাহাবী রফউল ইয়াদাইনের হাদীস বর্ণনা করেছেন তাঁদের মধ্য থেকে কয়েকজন সাহাবীব নামে রফউল ইয়াদাইন না কারার হাদীস বর্ণনা করা হয়, যা সবই বানোয়াট এবং বাতিল আর একথা শুধু আমি বলিনাই-যিনি বলেছেন তিনি হচ্ছেন হানাফী মা- যহাবের একজন ভারত বিখ্যাত পন্ডিত আল্লামা মোল্লা আলী কারী হানাফী (রহঃ)। দেখুন আমার এই বইয়ের শেষে অতিরিক্ত ১০টি দলিলের ১০নং দলিল। নামাযে রফউল ইয়াদাইন না করার হাদীস গুলি কেন মোল্লা আলী কারী হানাফী (রহঃ) বাতিল বলেছেন আর তা সত্যই বাতিল কি না তাহলে প্রথমেই সেগুলি নিয়ে একটু আলোচনা করা যাক ।