আল্লাহ নির্দেশিত দ্বীন “ইসলামের” উপর অটল থেকে জান্নাত লাভের দুটি উপায়: একটি ঈমান ও অন্যটি আমল। আমাদের সমাজে তাই আমলকে প্রাধান্য দিতে সবাই চেস্টা করে। এই আমলের প্রতি আগ্রহ দেখাতে গিয়ে কেউ কেউ বাড়াবাড়ি করে। এমন আমল করে যা রাসূল (সা)-এর নির্দেশিত কোন পদ্ধতি নয়। আবার অনেকে না জানা থাকায় অনেক ছোট বা বড় আমল যা অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ তা করতে পারে না। অথচ রাসূলু্ল্লাহ (সা) বলেরছেন “তোমার দ্বীনকে বিশুদ্ধ কর তাহলে অল্প আমলই তোমার নাজাতের জন্য যথেষ্ট হবে”। (বুখারী)। রাসূলুল্লাহ (সা) বিদায় হজ্জের ভাষণে ইরশাদ করেছেন,”আমি তোমাদের নিকট দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি একটি হলো কুরআন অন্যটি হাদীস। তোমরা তা আঁকড়ে ধরে রাখলে কখনো পথভ্রষ্ট হবে না। এছাড়া আল্লাহ তাআলা উত্তম আমল করতে বলেছেন। আল্লাহ তাআলা কুরআনে ইরশাদ করেন,
الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا
অর্থ: যিনি সৃষ্টি করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য – কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? (সূরা মুলক, আয়াত নং-২)
এই আমলকে কেন্দ্র করে বর্তমানে অনেক বই বাজারে বিদ্যমান। বিশেষ করে বার চান্দের ফযীলত। কিন্তু অধিকাংশই কুরআন ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়, এমনকি জাল হাদীস দ্বারাও নয়। সুন্দরভাবে এবং নিয়মিত আমল করতে সহীহ সুন্নাহর আলোকে এই বইটি লিখিত। বইটি প্রকাশ করেছে পিস পাবলিকেশন। বইটি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বই থেকে সংকলিত। তাহলো: হিসনুল মুসলিম, বরকতময় দিনগুলি, বার মাসের তের পরব।
الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا
অর্থ: যিনি সৃষ্টি করেছেন মৃত্যু ও জীবন, তোমাদের পরীক্ষা করার জন্য – কে তোমাদের মধ্যে কর্মে উত্তম? (সূরা মুলক, আয়াত নং-২)
এই আমলকে কেন্দ্র করে বর্তমানে অনেক বই বাজারে বিদ্যমান। বিশেষ করে বার চান্দের ফযীলত। কিন্তু অধিকাংশই কুরআন ও সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত নয়, এমনকি জাল হাদীস দ্বারাও নয়। সুন্দরভাবে এবং নিয়মিত আমল করতে সহীহ সুন্নাহর আলোকে এই বইটি লিখিত। বইটি প্রকাশ করেছে পিস পাবলিকেশন। বইটি তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বই থেকে সংকলিত। তাহলো: হিসনুল মুসলিম, বরকতময় দিনগুলি, বার মাসের তের পরব।