দ্বীনী শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রসার সাধন হলেও প্রকৃত তালেবে ইলম ও রব্বানী আলেমের অভাব বেড়ে চলছে। বেড়ে চলেছে দ্বীনি শিক্ষার সমস্যা এবং কদরও। আলেম-উলামার মানও দিনের দিন হ্রাস হয়ে চলেছে। মান বাড়ছে সেই সব শিক্ষার যার ফল হাতে হাতে পাওয়া যায়, যাতে আছে অধিক অর্থোপার্জনের উপায়। তাই যারা ইলমী মাদ্রাসার ছাত্র তাদেরও অধিকাংশ ‘তালেবে ইলম' নয় বরং ‘তালেবে মাল'।
যে জিনিসে মানুষের প্রয়োজন অধিক সেই জিনিসের মান ও মূল্য অধিক। যে সমাজে আলেমের প্রয়োজন নেই, আলেমের যথা মানের কর্ম নেই, চাকুরী নেই, যে সমাজে আলেমের প্রয়োজন আছে বলে লোকেরা অনুভবও করে না সে সমাজে আলেমের মূল্য কোথা হতে কে দেবে? কোথা হতে সচ্ছল ও সুন্দর হবে আলেমদের অর্থনৈতিক অবস্থা? যে দেশের লোক কাপড় পরে না, পরতে চায় না, পরার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না, অথবা পরলেও ময়লা কাপড় ধোয়ার প্রতি ভ্রূক্ষেপ করে না অথবা কাপড় ধোয়ার জন্য ধোপার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না সে দেশে ধোপাদের অর্থনৈতিক মান কোথায় গিয়ে পৌঁছবে তা অনুমেয়।
বলাই বাহুল্য যে, এ কারণেই আলেমগণ অধিকাংশই গরীব। তালেবে ইলমরাও অধিকাংশ গরীবদের সন্তান। আর এজন্যই অনেকে এই দ্বীনী বিদ্যাকে 'ফকীরীবিদ্যা’ বলে অভিহিত করে!
মাদ্রাসাগুলোতে আলেমের মত আলেম তৈরী না হওয়ার এটাও অন্যতম কারণ।
যে জিনিসে মানুষের প্রয়োজন অধিক সেই জিনিসের মান ও মূল্য অধিক। যে সমাজে আলেমের প্রয়োজন নেই, আলেমের যথা মানের কর্ম নেই, চাকুরী নেই, যে সমাজে আলেমের প্রয়োজন আছে বলে লোকেরা অনুভবও করে না সে সমাজে আলেমের মূল্য কোথা হতে কে দেবে? কোথা হতে সচ্ছল ও সুন্দর হবে আলেমদের অর্থনৈতিক অবস্থা? যে দেশের লোক কাপড় পরে না, পরতে চায় না, পরার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না, অথবা পরলেও ময়লা কাপড় ধোয়ার প্রতি ভ্রূক্ষেপ করে না অথবা কাপড় ধোয়ার জন্য ধোপার প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না সে দেশে ধোপাদের অর্থনৈতিক মান কোথায় গিয়ে পৌঁছবে তা অনুমেয়।
বলাই বাহুল্য যে, এ কারণেই আলেমগণ অধিকাংশই গরীব। তালেবে ইলমরাও অধিকাংশ গরীবদের সন্তান। আর এজন্যই অনেকে এই দ্বীনী বিদ্যাকে 'ফকীরীবিদ্যা’ বলে অভিহিত করে!
মাদ্রাসাগুলোতে আলেমের মত আলেম তৈরী না হওয়ার এটাও অন্যতম কারণ।