সকল প্রশংসা বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক আল্লাহ তা‘আলার জন্য, যিনি সপ্ত আসমান ও জমিনসমূহের ধারণকারী এবং সকল মখলুকের ব্যবস্থাপক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি এক, তার কোনো শরীক নেই। তিনি সত্য ও সুস্পষ্ট মালিক। আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ তার বান্দা, সত্যবাদী ও বিশ্বস্ত রাসূল। আল্লাহ তার উপর, তার পরিবারবর্গ ও তার সকল সাথীর উপর সালাত ও সালাম নাযিল করুন।
অতঃপর, বক্ষ্যমাণ নিবন্ধ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত সংক্ষিপ্ত এক রচনা, যা বর্তমান বিশ্বে আত্মপ্রকাশকারী ও অনেক ইসলামী দেশে শিকড় গেড়ে বসা ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ নামক বাতিল গোষ্ঠী ও ফেরকা সম্পর্কে আলেমগণ লিখেছেন। এ মতবাদ ও তাদের ধারক-বাহকদের কথাবার্তা থেকে যদিও কখনো কখনো প্রকাশ্যে মনে হয় যে এরা তাদের স্বজাতির প্রতি মিল-মহব্বত ও দরদী; কিন্তু প্রায়শঃই তাদের অপ্রকাশ্য মূল উদ্দেশ্য প্রকাশ হয়ে পড়ে, আর তা হচ্ছে, ইসলাম ও তার শিক্ষার বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও হিংসা। ইসলামী আইন, ইবাদত, লেনদেন ও আচার-আচরণ এ মতবাদের চক্ষুশূল। প্রবৃত্তির অনুসরণ ও পার্থিব স্বার্থ হাসিল করাই তার প্রধান লক্ষ্য। “রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক কর” তার শ্লোগান। এ মতবাদ ও তার ধ্বজাধারীরা দ্বীনদার লোকদেরকে রক্ষণশীল, প্রগতির অন্তরায় ও পশ্চাৎগামী বলে গালমন্দ করে। সন্দেহ নেই, এ মতবাদে বিশ্বাসীরা মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রথম যুগের মুনাফিকদের থেকেও বেশী ক্ষতিকর, বরং পথভ্রষ্ট যে কোনো দল অপেক্ষা তারা অধিক খারাপ।
লেখক এ ফেরকার অধিকাংশ লক্ষ্য ও তার প্রধান অনিষ্টগুলো চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন- আল্লাহ তাকে তৌফিক দান করুন-।
এ মহাবিপদ থেকে নাজাতের জন্যে আত্মরক্ষার ঢাল সংগ্রহ করা, দুশমনকে চেনা, নিজেকে ও নিজের ভাইদেরকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’-র ন্যায় ভ্রান্ত মতবাদ থেকে দূরে রাখা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা তৌফিকদাতা ও সঠিক পথে পরিচালনাকারী। আল্লাহ তা‘আলা সালাত ও সালাম নাযিল করুন মুহাম্মদ, তার পরিবারবর্গ ও তার সকল সাথীর উপর।
অতঃপর, বক্ষ্যমাণ নিবন্ধ বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত সংক্ষিপ্ত এক রচনা, যা বর্তমান বিশ্বে আত্মপ্রকাশকারী ও অনেক ইসলামী দেশে শিকড় গেড়ে বসা ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ নামক বাতিল গোষ্ঠী ও ফেরকা সম্পর্কে আলেমগণ লিখেছেন। এ মতবাদ ও তাদের ধারক-বাহকদের কথাবার্তা থেকে যদিও কখনো কখনো প্রকাশ্যে মনে হয় যে এরা তাদের স্বজাতির প্রতি মিল-মহব্বত ও দরদী; কিন্তু প্রায়শঃই তাদের অপ্রকাশ্য মূল উদ্দেশ্য প্রকাশ হয়ে পড়ে, আর তা হচ্ছে, ইসলাম ও তার শিক্ষার বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও হিংসা। ইসলামী আইন, ইবাদত, লেনদেন ও আচার-আচরণ এ মতবাদের চক্ষুশূল। প্রবৃত্তির অনুসরণ ও পার্থিব স্বার্থ হাসিল করাই তার প্রধান লক্ষ্য। “রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে পৃথক কর” তার শ্লোগান। এ মতবাদ ও তার ধ্বজাধারীরা দ্বীনদার লোকদেরকে রক্ষণশীল, প্রগতির অন্তরায় ও পশ্চাৎগামী বলে গালমন্দ করে। সন্দেহ নেই, এ মতবাদে বিশ্বাসীরা মুসলিম উম্মাহর জন্য প্রথম যুগের মুনাফিকদের থেকেও বেশী ক্ষতিকর, বরং পথভ্রষ্ট যে কোনো দল অপেক্ষা তারা অধিক খারাপ।
লেখক এ ফেরকার অধিকাংশ লক্ষ্য ও তার প্রধান অনিষ্টগুলো চিহ্নিত করতে সক্ষম হয়েছেন- আল্লাহ তাকে তৌফিক দান করুন-।
এ মহাবিপদ থেকে নাজাতের জন্যে আত্মরক্ষার ঢাল সংগ্রহ করা, দুশমনকে চেনা, নিজেকে ও নিজের ভাইদেরকে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’-র ন্যায় ভ্রান্ত মতবাদ থেকে দূরে রাখা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। একমাত্র আল্লাহ তা‘আলা তৌফিকদাতা ও সঠিক পথে পরিচালনাকারী। আল্লাহ তা‘আলা সালাত ও সালাম নাযিল করুন মুহাম্মদ, তার পরিবারবর্গ ও তার সকল সাথীর উপর।