প্রশ্নোত্তর স্ন্যাপচ্যাট এর ফিল্টার ব্যবহার করে মুখাবয়ব পরিবর্তন করার বিধান

Joined
Jun 16, 2023
Threads
57
Comments
83
Reactions
906
স্ন্যাপচ্যাট এর ফিল্টার ব্যবহার করে মুখাবয়ব পরিবর্তন করার হুকুম।

প্রশ্নকারী: স্ন্যাপচ্যাট অ্যাপ এর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তির চেহারা বা তার অবয়ব পরিবর্তন করার বিধান কী হবে, যেটা বর্তমান যুবকদের মাঝে অনেক প্রচলিত রয়েছে? জাযাকুমুল্লাহ খাইর.
السائل: ما حكم تغيير وجه الانسان اي صورته عن طريق برنامج السناب شات وهو منتشر كثيرا بين الشباب؟ جزاكم الله خيرا.

শাইখ সলেহ আল ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ):

এটা হারাম। এটা শয়তানের ধোঁকা দেয়ার কৌশল। আল্লাহ যা থেকে লানত করেছেন ও দূরে থাকতে বলেছেন সে তা করাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে।
সে বলেছে:
وَلَأٓمُرَنَّهُمۡ فَلَيُغَيِّرُنَّ خَلۡقَ ٱللَّهِۚ
"অবশ্যই তাদেরকে আদেশ করব, ফলে অবশ্যই তারা আল্লাহর সৃষ্টি বিকৃত করবে" (সূরা নিসা, আয়াত ১১৯)

সে কাফেরদের সাদৃশ্য করে এবং পুরুষকে নারীদের সাদৃশ্য করে আল্লাহর সৃষ্টি ও তাদের বৈশিষ্ট্যকে বিকৃত করে। জ্বি।

الشيخ صالح الفوزان: هذا محرم. وهو من كيد الشيطان. تعهد لما لعنه الله وابعده، قال: ولامرنهم فلا يغيرن خلق الله. غير خلق الله فيغير خلقته ومعالمه تشبها بالكفار تشبها او تشبها بالنساء. نعم.

ফতোয়া লিংক


স্ন্যাপচ্যাট বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যাতে ভবিষ্যতে ব্যক্তির মুখাবয়ব দেখতে কেমন হবে তা অনুমেয় করা হয় অথবা তার চেহারার মুখাবয়ব পরিবর্তন করা হয় (যেমন: কুকুর, বিড়ালের ফিল্টার) এগুলো ব্যবহার করা জায়েজ নেই
- শায়েখ সুলায়মান বিন সালিমুল্লাহ আর রুহায়লী (হাফিযাহুল্লাহ)

উপস্থাপক: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। এই প্রশ্নকারী বলছে: কিছু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অ্যাপ যাতে মানু্ষের সাথে যোগাযোগ করার সুবিধা রয়েছে, সেসব অ্যাপে চেহারার অবয়ব পরিবর্তন করারও সুবিধা থাকে। প্রশ্নকারী বলছে, এই ধরনের মুখাবয়ব পরিবর্তন কি আল্লাহর সৃষ্টিকে বিকৃত (তাগইর ফি খালকিল্লাহ) করার মতো পরিবর্তন বলে ধর্তব্য হবে?

احسن الله عليكم. هذا السائل يقول: بعض برامج التواصل التي فيها خاصية تواصل المرء، يكون فيها امكانية تغيير ملامح الوجه. يقول: هل هذا يكون من التغيير الذي يعتبر من تغيير خلق الله؟

শাইখ সুলায়মান আর রুহাইলী (হাফিযাহুল্লাহ): এটাকে বলা হয় ফিল্টার আর ভবিষ্যত অনুমেয়তা। যেমন যুবকেরা তাদের ছবি আপ্লোড করলে সেই অ্যাপ ৪০ বা ৫০ বছর পর তারা দেখতে কেমন হবে তা অনুমান করে দেখায়। আমার দৃষ্টিতে এটা জায়েজ নয়। কারণ এতে প্রতারণা ও ধোঁকাবাজি রয়েছে এবং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার সৃষ্টির প্রতি অবমাননা রয়েছে। কোনো যুক্তিযুক্ত কারণ ব্যতীতই আল্লাহর সৃষ্টির প্রতি অসন্তোষের বহিঃপ্রকাশ রয়েছে। আমি এর হুকুম সমন্ধে ফতোয়া প্রদানে অনেক ভাবনাচিন্তা করেছি, কিন্তু শেষে এই সিদ্ধান্তেই পৌঁছেছি যে এটির ব্যবহার জায়েজ নয়। এমন ফিল্টার ব্যবহার করা জায়েজ নয় যা আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন করে বা সৃষ্টির ভবিষ্যত সমন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী করে।

الشيخ سليمان الرحيلي: هذا الذي يسمى بالفلتر . والتنبؤ المستقبلي. فالشاب ، يضع صورته، ويتنبئون بشكله بعد 40 سنة بعد 50 سنة. ارى عدم جوازه. لان فيه غشا وتدليسا. وافتاتا على خلق الله سبحانه وتعالى. وعدم رضا بخلق الله سبحانه وتعالى، من غير سبب مبيح. ترددت كثيرا في حكمه، لكن هذا الذي استقر عندي، انه لا يجوز استعماله، لا يجوز استعمال الفلاتر التي تغير الخلقة او التي تتنبا بشكر الخلقة في المستقبل.

(পোস্টে সংযুক্ত ডিডিওর অনুবাদ)

ফতোয়া লিংক

অনুবাদ: সাফিন চৌধুরী
জয়েন করুন টেলিগ্রাম: Ideology Of Salaf
 
এটা ধোঁকাবাজির কারণে হারাম হতে পারে, কিন্তু এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না। উদাহরণ স্বরূপ:- আব্দুল্লাহ একটি ভিডিও ধারণ করে তার মূখ পরিবর্তন করে দিল Snapchat ব্যবহার করার মাধ্যমে, এখানে কি বাস্তবেই আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে নাকি আব্দুল্লাহর আলোক ভিডিও পরিবর্তন হবে? । অবশ্যই এখানে আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে না । তবে এটা মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি হতে পারে, উদাহরণ স্বরূপ:- কেউ মুখ পরিবর্তন করে বললো এটা আব্দুল্লাহর মূখ তাহলে এটা মিথ্যা হবে ও ধোঁকাবাজি হবে, যদি না সে বলে যেই এটি আব্দুল্লাহর বাস্তব মূখ নয়।
 
এটা ধোঁকাবাজির কারণে হারাম হতে পারে, কিন্তু এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না। উদাহরণ স্বরূপ:- আব্দুল্লাহ একটি ভিডিও ধারণ করে তার মূখ পরিবর্তন করে দিল Snapchat ব্যবহার করার মাধ্যমে, এখানে কি বাস্তবেই আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে নাকি আব্দুল্লাহর আলোক ভিডিও পরিবর্তন হবে? । অবশ্যই এখানে আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে না । তবে এটা মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি হতে পারে, উদাহরণ স্বরূপ:- কেউ মুখ পরিবর্তন করে বললো এটা আব্দুল্লাহর মূখ তাহলে এটা মিথ্যা হবে ও ধোঁকাবাজি হবে, যদি না সে বলে যেই এটি আব্দুল্লাহর বাস্তব মূখ নয়।
আপনি কি আলেম? না বুঝে ফতোয়া দিতে আসবেন না। উলামাদের মত মানেন নাহলে চুপ থাকেন। যেই ব্যাপারে জানেন না, সেই ব্যাপারে মুখ চালাবেন না। নাহলে আল্লাহর সামনে হিসাব দিতে হবে সেটা মাথায় রাখবেন। সালাম।
 
এটা ধোঁকাবাজির কারণে হারাম হতে পারে, কিন্তু এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না। উদাহরণ স্বরূপ:- আব্দুল্লাহ একটি ভিডিও ধারণ করে তার মূখ পরিবর্তন করে দিল Snapchat ব্যবহার করার মাধ্যমে, এখানে কি বাস্তবেই আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে নাকি আব্দুল্লাহর আলোক ভিডিও পরিবর্তন হবে? । অবশ্যই এখানে আব্দুল্লাহর মুখ পরিবর্তন হবে না । তবে এটা মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি হতে পারে, উদাহরণ স্বরূপ:- কেউ মুখ পরিবর্তন করে বললো এটা আব্দুল্লাহর মূখ তাহলে এটা মিথ্যা হবে ও ধোঁকাবাজি হবে, যদি না সে বলে যেই এটি আব্দুল্লাহর বাস্তব মূখ নয়।
আজকাল তালিবুল ইলমও না এমন যুবকরাও নিজেরদের যুক্তি ও কমনসেন্সকে আলিমদের ফাতাওয়ার উপর প্রাধান্য দেয়।

অচিরেই এরা দ্বীন থেকে হারিয়ে যাবে গোমরাহির মধ্যে ডুবে যাবে।

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক।
 
আজকাল তালিবুল ইলমও না এমন যুবকরাও নিজেরদের যুক্তি ও কমনসেন্সকে আলিমদের ফাতাওয়ার উপর প্রাধান্য দেয়।

অচিরেই এরা দ্বীন থেকে হারিয়ে যাবে গোমরাহির মধ্যে ডুবে যাবে।

আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুক।
জি ভাই। আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি শুধু বলেছি, এটা আল্লাহর সৃষ্টিকে পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না। আপনার উচিত আমাকে প্রমাণ করে দেখানো। আশা করি আপনি অনেক জগ্য ব্যক্তি। আর আমি কি এটাকে সরাসরি জায়েজ বলেছি? । আমি বলেছি এটা মিথ্যা ও ধোঁকাবাজির জন্য হারাম হওয়ার সম্ভাবনা রাখে কিন্তু আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না। জাযাকাল্লাহু খয়রন।
 
আপনি কি আলেম? না বুঝে ফতোয়া দিতে আসবেন না। উলামাদের মত মানেন নাহলে চুপ থাকেন। যেই ব্যাপারে জানেন না, সেই ব্যাপারে মুখ চালাবেন না। নাহলে আল্লাহর সামনে হিসাব দিতে হবে সেটা মাথায় রাখবেন। সালাম।
আমি আমার ভুল মেনে নিচ্ছি । আমি আপনাকে এই জাহেল বলে সমালোচনা করবো না। আসলে আমার আরো ব্যাখ্যা মূলক ভাবে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। এটি আমার ভুল। প্রথমত:- যারা ডিজিটাল ছবিকে বৈধ বলে তারা দুই ভাগে বিভক্ত। (১) এনারা বলেন ডিজিটাল ছবি বৈধ কারণ, ডিজিটাল ছবি আসলে ছবি নয়। এটা হলো কিছু ডিজিটাল সিগন্যাল এর প্রতিফলন। তাই এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি বৈধ। (২) এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি তৈরির পিছনে মানুষের কোন হাত নেই, তারা শুধু ক্লিক করে। তাই এটা বৈধ কিন্তু, যদি ছবিতে কোন ব্যক্তির সম্পর্কতা থাকে তাহলে অবৈধ। আমি প্রথম মতের অনুসারী। যেখানে আমরা ডিজিটাল ছবি তৈরিকে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন করা মনে করিনা সেখানে তার চেহারা পরিবর্তন করা কিভাবে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আসলে কি আর বলবো। আপনি তো অনেক জ্ঞানী তাহলে দেখি প্রমাণ করুন যে, এটাতে যে, এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আল্লাহ আপনাকে হিদায়েত দান করুন। আসলে আমরা সকল বিষয় জানিনা কিন্তু যে বিষয় আমরা জানি তা কষ্ট করে বিস্তারিত জানি। জাযাকাল্লাহু খয়রন।
 
আমি আমার ভুল মেনে নিচ্ছি । আমি আপনাকে এই জাহেল বলে সমালোচনা করবো না। আসলে আমার আরো ব্যাখ্যা মূলক ভাবে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। এটি আমার ভুল। প্রথমত:- যারা ডিজিটাল ছবিকে বৈধ বলে তারা দুই ভাগে বিভক্ত। (১) এনারা বলেন ডিজিটাল ছবি বৈধ কারণ, ডিজিটাল ছবি আসলে ছবি নয়। এটা হলো কিছু ডিজিটাল সিগন্যাল এর প্রতিফলন। তাই এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি বৈধ। (২) এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি তৈরির পিছনে মানুষের কোন হাত নেই, তারা শুধু ক্লিক করে। তাই এটা বৈধ কিন্তু, যদি ছবিতে কোন ব্যক্তির সম্পর্কতা থাকে তাহলে অবৈধ। আমি প্রথম মতের অনুসারী। যেখানে আমরা ডিজিটাল ছবি তৈরিকে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন করা মনে করিনা সেখানে তার চেহারা পরিবর্তন করা কিভাবে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আসলে কি আর বলবো। আপনি তো অনেক জ্ঞানী তাহলে দেখি প্রমাণ করুন যে, এটাতে যে, এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আল্লাহ আপনাকে হিদায়েত দান করুন। আসলে আমরা সকল বিষয় জানিনা কিন্তু যে বিষয় আমরা জানি তা কষ্ট করে বিস্তারিত জানি। জাযাকাল্লাহু খয়রন।
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আমাদের ভাইদের আরো নমনীয় হওয়া উচিৎ। আর অনেক ভাই দেখা যাচ্ছে জ্ঞানের আলোচনা পছন্দ করে না, বরং সব ন্যাগেটিভ ভাবে দেখে। আমার মনে আছে, শেইখ আলবানি রাঃ অনেক জোরে ড্রাইভ করতেন দেখে ছাত্ররা গিয়ে শেইখ ইবন বায রাঃ কে বলছিলো এবং তিনি তখন ফতয়া দিয়েছেন বেশী জোরে ড্রাইভ করা হারাম।এটা শুনে আলবানি রাঃ বলেছিল শেখকে বলো কোনো ব্যাপারে ফতওয়া দিতে হলে সে সম্পর্কে ভালো জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, যেহেতু শেইখ বায অন্ধ তাই এই ব্যাপারে তার ফতোয়া আমি নিতে পারছি না। ছাত্ররা এটা শুনে শেইখ বাযকে বলায় তিনি উত্তর দিয়েছিলেন হ্যা এটা সঠিক। উলামাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াবি অনেক জিনিশ থেকে তারা দূরে থাকেন, তাই যে অনেক ফতয়ার মধ্যে ইখতিলাফ থাকে বুঝার ক্ষেত্রে সেটা সম্পর্কে আশা করি আমার সালাফি ভাইয়েরা উদার মনের অধিকারী হবেন।
 
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আমাদের ভাইদের আরো নমনীয় হওয়া উচিৎ। আর অনেক ভাই দেখা যাচ্ছে জ্ঞানের আলোচনা পছন্দ করে না, বরং সব ন্যাগেটিভ ভাবে দেখে। আমার মনে আছে, শেইখ আলবানি রাঃ অনেক জোরে ড্রাইভ করতেন দেখে ছাত্ররা গিয়ে শেইখ ইবন বায রাঃ কে বলছিলো এবং তিনি তখন ফতয়া দিয়েছেন বেশী জোরে ড্রাইভ করা হারাম।এটা শুনে আলবানি রাঃ বলেছিল শেখকে বলো কোনো ব্যাপারে ফতওয়া দিতে হলে সে সম্পর্কে ভালো জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, যেহেতু শেইখ বায অন্ধ তাই এই ব্যাপারে তার ফতোয়া আমি নিতে পারছি না। ছাত্ররা এটা শুনে শেইখ বাযকে বলায় তিনি উত্তর দিয়েছিলেন হ্যা এটা সঠিক। উলামাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াবি অনেক জিনিশ থেকে তারা দূরে থাকেন, তাই যে অনেক ফতয়ার মধ্যে ইখতিলাফ থাকে বুঝার ক্ষেত্রে সেটা সম্পর্কে আশা করি আমার সালাফি ভাইয়েরা উদার মনের অধিকারী হবেন।
সুন্দর বলেছেন
 
আসসালামু আলাইকুম ভাই, আমাদের ভাইদের আরো নমনীয় হওয়া উচিৎ। আর অনেক ভাই দেখা যাচ্ছে জ্ঞানের আলোচনা পছন্দ করে না, বরং সব ন্যাগেটিভ ভাবে দেখে। আমার মনে আছে, শেইখ আলবানি রাঃ অনেক জোরে ড্রাইভ করতেন দেখে ছাত্ররা গিয়ে শেইখ ইবন বায রাঃ কে বলছিলো এবং তিনি তখন ফতয়া দিয়েছেন বেশী জোরে ড্রাইভ করা হারাম।এটা শুনে আলবানি রাঃ বলেছিল শেখকে বলো কোনো ব্যাপারে ফতওয়া দিতে হলে সে সম্পর্কে ভালো জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, যেহেতু শেইখ বায অন্ধ তাই এই ব্যাপারে তার ফতোয়া আমি নিতে পারছি না। ছাত্ররা এটা শুনে শেইখ বাযকে বলায় তিনি উত্তর দিয়েছিলেন হ্যা এটা সঠিক। উলামাদের মধ্যে অনেকে দুনিয়াবি অনেক জিনিশ থেকে তারা দূরে থাকেন, তাই যে অনেক ফতয়ার মধ্যে ইখতিলাফ থাকে বুঝার ক্ষেত্রে সেটা সম্পর্কে আশা করি আমার সালাফি ভাইয়েরা উদার মনের অধিকারী হবেন।
ভাই আপনি যথেষ্ট সুন্দর ভাবে বলেছেন |
 
আমি আমার ভুল মেনে নিচ্ছি । আমি আপনাকে এই জাহেল বলে সমালোচনা করবো না। আসলে আমার আরো ব্যাখ্যা মূলক ভাবে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। এটি আমার ভুল। প্রথমত:- যারা ডিজিটাল ছবিকে বৈধ বলে তারা দুই ভাগে বিভক্ত। (১) এনারা বলেন ডিজিটাল ছবি বৈধ কারণ, ডিজিটাল ছবি আসলে ছবি নয়। এটা হলো কিছু ডিজিটাল সিগন্যাল এর প্রতিফলন। তাই এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি বৈধ। (২) এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি তৈরির পিছনে মানুষের কোন হাত নেই, তারা শুধু ক্লিক করে। তাই এটা বৈধ কিন্তু, যদি ছবিতে কোন ব্যক্তির সম্পর্কতা থাকে তাহলে অবৈধ। আমি প্রথম মতের অনুসারী। যেখানে আমরা ডিজিটাল ছবি তৈরিকে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন করা মনে করিনা সেখানে তার চেহারা পরিবর্তন করা কিভাবে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আসলে কি আর বলবো। আপনি তো অনেক জ্ঞানী তাহলে দেখি প্রমাণ করুন যে, এটাতে যে, এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আল্লাহ আপনাকে হিদায়েত দান করুন। আসলে আমরা সকল বিষয় জানিনা কিন্তু যে বিষয় আমরা জানি তা কষ্ট করে বিস্তারিত জানি। জাযাকাল্লাহু খয়রন।
কি ভাই আপনি যথেষ্ট সুন্দর ভাবে বলেছেন | আপনার প্রথমে এভাবে বলা উচিত ছিল | এভাবে বললে তেমন সমস্যা হতো না | ব্রাদার রাহুল বলেছিলেন এলেম থাকলেই ইখতেলাফ হবে নয়তো হবে না | ছবি তোলা যদি চেহারার পরিবর্তন না হয় আমি এসব ব্যবহার করলে কিভাবে হয় |
 
আমি আমার ভুল মেনে নিচ্ছি । আমি আপনাকে এই জাহেল বলে সমালোচনা করবো না। আসলে আমার আরো ব্যাখ্যা মূলক ভাবে উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন ছিল। এটি আমার ভুল। প্রথমত:- যারা ডিজিটাল ছবিকে বৈধ বলে তারা দুই ভাগে বিভক্ত। (১) এনারা বলেন ডিজিটাল ছবি বৈধ কারণ, ডিজিটাল ছবি আসলে ছবি নয়। এটা হলো কিছু ডিজিটাল সিগন্যাল এর প্রতিফলন। তাই এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি বৈধ। (২) এই মতের অনুসারীরা বলে ডিজিটাল ছবি তৈরির পিছনে মানুষের কোন হাত নেই, তারা শুধু ক্লিক করে। তাই এটা বৈধ কিন্তু, যদি ছবিতে কোন ব্যক্তির সম্পর্কতা থাকে তাহলে অবৈধ। আমি প্রথম মতের অনুসারী। যেখানে আমরা ডিজিটাল ছবি তৈরিকে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন করা মনে করিনা সেখানে তার চেহারা পরিবর্তন করা কিভাবে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আসলে কি আর বলবো। আপনি তো অনেক জ্ঞানী তাহলে দেখি প্রমাণ করুন যে, এটাতে যে, এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে। আল্লাহ আপনাকে হিদায়েত দান করুন। আসলে আমরা সকল বিষয় জানিনা কিন্তু যে বিষয় আমরা জানি তা কষ্ট করে বিস্তারিত জানি। জাযাকাল্লাহু খয়রন।


আপনাকে আমি লিখে এখানে বুঝাতে পারবো না। আপনার দরকার হলে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রামে যুক্ত হয়ে ফোন কলে আসেন। সরাসরি কথা বলি। আর আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে চাই। আমি নিজেকে জাহেল মনে করি, এতে আমার লজ্জা নেই। আপনার কথার ধরন দেখেই বলেছি আপনি জাহেল, সেটা প্রমাণও করে দিবো।
পোস্টে টেলিগ্রাম চ্যানেল দেয়া আছে। আপনি কলে যুক্ত হোন।

দ্বিতীয়ত, শায়েখ আলবানী, বিন বায, সলেহ আল উছাইমীন সহ কিবার উলামা সবাই ছবি তোলাকেই নাজায়েজ বলেছেন, শুধু কিছু ক্ষেত্রে যেমন অপরাধীকে শনাক্ত করার ওযরের জন্য বা পাসপোর্টের জন্য নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছেন। শায়েখ আলবানী ও বিন বায এক্ষেত্রে কঠোর যার জন্য তাদের ছবি পাওয়া যায় না। শায়েখ আলবানীর যা ছবি আছে অধিকাংশই তার জমজ ভাইয়ের। আর উনাদের সময়ে স্ন্যাপচ্যাট ছিল না, নাহলে তারাও একই ফতোয়া দিতেন। আর ভিডিওর বিষয়টায় ছাড় দিয়েছেন কারণ ভিডিও স্থির নয়, তাও সব ভিডিওকে বৈধতা দেন নাই। নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বৈধতা দিয়েছে। এগুলো ফিকহের আলাপ, এখানে কমেন্টে আপনার সাথে আমি ফিকহ নিয়ে তর্ক করতে যাবো না। যার যেই বিষয়ে জ্ঞান নেই তার মাথায় সেটা ঢুকবে না। আর পোস্টের অনুবাদ একটা সংক্ষিপ্ত ফতোয়া, কেন প্রতারণা বলা হয়েছে সেটা বুঝতে উলামাদের দারসে বসতে হবে। এই ফতোয়াগুলোতে দলিল উল্লেখ্য করা থাকে না। কারণ তাদের কাছে অত সময় নেই, হাজার হাজার মানুষ প্রশ্ন করে। প্রত্যেকটা তারা ভেঙে বুঝাতে পারেন না। কোন সালাফি উলামা স্ন্যাপচ্যাটে এসব ফিল্টার ব্যবহার জায়েজ বলেছে একটু পেশ করেন। টোকাই ব্রাদার মার্কা বক্তাদের আমি আলেম মনে করি না। জাকির নায়েক আর দু টাকার ব্রাদারদের যুক্তি আমি ডাস্টবিনে ফেলি। ঐসব যুক্তি আমার সামনে দিবেন না। সালাম
 
Last edited:
আপনাকে আমি লিখে এখানে বুঝাতে পারবো না। আপনার দরকার হলে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রামে যুক্ত হয়ে ফোন কলে আসেন। সরাসরি কথা বলি। আর আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে চাই। আমি নিজেকে জাহেল মনে করি, এতে আমার লজ্জা নেই। আপনার কথার ধরন দেখেই বলেছি আপনি জাহেল, সেটা প্রমাণও করে দিবো।
পোস্টে টেলিগ্রাম চ্যানেল দেয়া আছে। আপনি কলে যুক্ত হোন।

দ্বিতীয়ত, শায়েখ আলবানী, বিন বায, সলেহ আল উছাইমীন সহ কিবার উলামা সবাই ছবি তোলাকেই নাজায়েজ বলেছেন, শুধু কিছু ক্ষেত্রে যেমন অপরাধীকে শনাক্ত করার ওযরের জন্য বা পাসপোর্টের জন্য নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছেন। শায়েখ আলবানী ও বিন বায এক্ষেত্রে কঠোর যার জন্য তাদের ছবি পাওয়া যায় না। শায়েখ আলবানীর যা ছবি আছে অধিকাংশই তার জমজ ভাইয়ের। আর উনাদের সময়ে স্ন্যাপচ্যাট ছিল না, নাহলে তারাও একই ফতোয়া দিতেন। আর ভিডিওর বিষয়টায় ছাড় দিয়েছেন কারণ ভিডিও স্থির নয়, তাও সব ভিডিওকে বৈধতা দেন নাই। নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বৈধতা দিয়েছে। এগুলো ফিকহের আলাপ, এখানে কমেন্টে আপনার সাথে আমি ফিকহ নিয়ে তর্ক করতে যাবো না। যার যেই বিষয়ে জ্ঞান নেই তার মাথায় সেটা ঢুকবে না। আর পোস্টের অনুবাদ একটা সংক্ষিপ্ত ফতোয়া, কেন প্রতারণা বলা হয়েছে সেটা বুঝতে উলামাদের দারসে বসতে হবে। এই ফতোয়াগুলোতে দলিল উল্লেখ্য করা থাকে না। কারণ তাদের কাছে অত সময় নেই, হাজার হাজার মানুষ প্রশ্ন করে। প্রত্যেকটা তারা ভেঙে বুঝাতে পারেন না। কোন সালাফি উলামা স্ন্যাপচ্যাটে এসব ফিল্টার ব্যবহার জায়েজ বলেছে একটু পেশ করেন। টোকাই ব্রাদার মার্কা বক্তাদের আমি আলেম মনে করি না। জাকির নায়েক আর দু টাকার ব্রাদারদের যুক্তি আমি ডাস্টবিনে ফেলি। ঐসব যুক্তি আমার সামনে দিবেন না। সালাম
ধোঁকাবাজি ও প্রতারণার সম্ভাবনা আছে আমি এটি পূর্বের কোমেন্টে বলেছিলাম। আমার প্রশ্ন হল এটা "আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর মধ্যে পরবে না" এই বিষয় নিয়ে কথা বলা। আর আমার সাথে কথা বলতে হলে মেসেজ এর মাধ্যমে করতে হবে কারণ, কারণ একবার মিলাদ কিয়াম নিয়ে আমাদের মসজিদে তুলকালাম কাণ্ড হয়েছিল তখন তারা আমাকে নিষেধ করে যে, আর বিতর্ক করবি না। আর যারা ডিজিটাল ছবিকে হারাম তারা ভুল করেছে। তারা ডিজিটাল ছবি সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে ছবি উপর ডিজিটাল ছবিকে কিয়াস করেছেন। এটা একটি বিচ্ছিন্ন কিয়াস। কারণ ছবি ও ডিজিটাল ছবির মূল বিষয়ে এক নয় তাই এই কিয়াস বাতিল। এর বিপরীতে যারা ডিজিটাল ছবিকে সাধারণ ছবির অন্তর্ভুক্ত করেনি বরং তারা বলেছেন এটা একটি আলাদা বিষয় তাদের বক্তব্য সঠিক। আল্লাহ তাদেরকে তাদের ইজতিহাদ অনুযায়ী সওয়াব দান করুন আমীন । আর এই বিষয়ে এই ফোরামে একটি লেখা আছে আগে এটি পড়ে নিবেন তাহলে বুঝতে পারবেন কেন ডিজিটাল ছবিকে সাধারণ ছবির উপর কিয়াস করা বৈধ নয়। ইসলামে ছবি ও ডিজিটাল ছবির বিধান।
 
আপনাকে আমি লিখে এখানে বুঝাতে পারবো না। আপনার দরকার হলে আমাকে হোয়াটসঅ্যাপ বা টেলিগ্রামে যুক্ত হয়ে ফোন কলে আসেন। সরাসরি কথা বলি। আর আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা জানতে চাই। আমি নিজেকে জাহেল মনে করি, এতে আমার লজ্জা নেই। আপনার কথার ধরন দেখেই বলেছি আপনি জাহেল, সেটা প্রমাণও করে দিবো।
পোস্টে টেলিগ্রাম চ্যানেল দেয়া আছে। আপনি কলে যুক্ত হোন।

দ্বিতীয়ত, শায়েখ আলবানী, বিন বায, সলেহ আল উছাইমীন সহ কিবার উলামা সবাই ছবি তোলাকেই নাজায়েজ বলেছেন, শুধু কিছু ক্ষেত্রে যেমন অপরাধীকে শনাক্ত করার ওযরের জন্য বা পাসপোর্টের জন্য নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ছাড় দিয়েছেন। শায়েখ আলবানী ও বিন বায এক্ষেত্রে কঠোর যার জন্য তাদের ছবি পাওয়া যায় না। শায়েখ আলবানীর যা ছবি আছে অধিকাংশই তার জমজ ভাইয়ের। আর উনাদের সময়ে স্ন্যাপচ্যাট ছিল না, নাহলে তারাও একই ফতোয়া দিতেন। আর ভিডিওর বিষয়টায় ছাড় দিয়েছেন কারণ ভিডিও স্থির নয়, তাও সব ভিডিওকে বৈধতা দেন নাই। নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে বৈধতা দিয়েছে। এগুলো ফিকহের আলাপ, এখানে কমেন্টে আপনার সাথে আমি ফিকহ নিয়ে তর্ক করতে যাবো না। যার যেই বিষয়ে জ্ঞান নেই তার মাথায় সেটা ঢুকবে না। আর পোস্টের অনুবাদ একটা সংক্ষিপ্ত ফতোয়া, কেন প্রতারণা বলা হয়েছে সেটা বুঝতে উলামাদের দারসে বসতে হবে। এই ফতোয়াগুলোতে দলিল উল্লেখ্য করা থাকে না। কারণ তাদের কাছে অত সময় নেই, হাজার হাজার মানুষ প্রশ্ন করে। প্রত্যেকটা তারা ভেঙে বুঝাতে পারেন না। কোন সালাফি উলামা স্ন্যাপচ্যাটে এসব ফিল্টার ব্যবহার জায়েজ বলেছে একটু পেশ করেন। টোকাই ব্রাদার মার্কা বক্তাদের আমি আলেম মনে করি না। জাকির নায়েক আর দু টাকার ব্রাদারদের যুক্তি আমি ডাস্টবিনে ফেলি। ঐসব যুক্তি আমার সামনে দিবেন না। সালাম
মুহতারাম ভাই। একটি কথা বলতে ভুলে গেছি সেইটি হলো, আপনি যে, বলেছেন কোন সালাফি আলেম সেটাকে বৈধ বলেছেন? উত্তর হল:- আমার সাথে আপনার মতভেদ হল:- ডিজিটাল ছবি কি এমন ছবি ছবি কি ছবি না যা নিষিদ্ধ? আর ডিজিটাল ছবি নিয়ে মতভেদ আমি পূর্বে উল্লেখ করেছি। আমি আপনাকে প্রমাণ করে দেখাবো যে, ডিজিটাল ছবি নিষিদ্ধ ছবি না আর আপনি আমাকে প্রমাণ করে দেখাবেন যে এটা নিষিদ্ধ ছবি। যখন সেইটি নিষিদ্ধ ছবিই নয় তাহলে তার পরিবর্তন করা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে না। আপনি আমাকে প্রমাণ দিবেন যে, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন কুরআনে ও রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাদীসের মধ্যে খাস করে উল্লেখ করেছেন যে ডিজিটাল ছবি হারাম আর যদি আপনি সাধারণ ছবির উপর কিয়াস করেন ডিজিটাল ছবিকে তাহলে আমার কাছে আপনার কিয়াসের আরো এন্টিভেনাম বরং এটম বমা আছে
ইনশাআল্লাহ আপনার অহংকার পূর্ণ কথা বলার রোগ সেরে যাবে। তখন আর কাউকে ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করবেন না। আর আপনি শুধু সালাম বলেছেন কিন্তু আমি এরূপ না। সর্বোপরি আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন এবং আমাকেও তাতে শরীক করুক আমীন । আমাদের মধ্যে একটি ফিকহি বিষয় নিয়ে মতভেদ থাকলেও সর্বোপরি আপনি আমার ভাই তাও কোন আলেমের মুকাল্লিদ ভাই নয় সালাফি ভাই। জাঝাকাল্লাহু খয়রন
 
Last edited:
আমার এসব কমেন্টের মাধ্যমে কেউ যেন মনে না করে আমি এটা হালাল বলছি। বরং সাফিন ভাইএর মতো আমি এটাকে হারাম বলছি কিন্তু সাফিন ভাই বলেছেন যে, এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন ও মিথ্যা ধোঁকাবাজির জন্য হারাম কিন্তু আমি এখানে বলছি যে আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন হবে না বরং মিথ্যা ও ধোঁকাবাজি হবে। অর্থাৎ দুইজনই হারামের দিকে কিন্তু সাফিন ভাইয়ের দুই কারণ আর আমার এক কারণ। তাই কেউ যদি শুধুমাত্র রঙও চেঞ্জ করে তাও এটা ধোঁকাবাজি অথবা আল্লাহর দেওয়া রূপের উপর অসন্তুষ্ট প্রকাশ করার কারণে হারাম হতে পারে কিন্তু এটা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন এর যে গুনাহ তার মধ্যে সেই ব্যক্তি পরবে না। আমি শুধু বলতে চাই ডিজিটাল ছবি হারাম নয় এবং তা আল্লাহর সৃষ্টি পরিবর্তন নয় ।শুধুমাত্র এতটুকু মতপার্থক্য আশা করি এই বিষয়ে আর কেউ কোন কমেন্ট করবেন না। কারণ দুজনই এটার নিষিদ্ধের পক্ষে।
 
Last edited:
Similar threads Most view View more
Back
Top