সেজদার স্থানে।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত,
‘রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন কা‘বা ঘরে প্রবেশ করেন, বের না হওয়া পর্যন্ত তার দৃষ্টি সেজদার স্থান হতে অন্য দিকে ফেরাননি’ (সহীহ ইবনু হিব্বান, ৪/৩৩২ পৃ.; হাকেম ১/৬৫২ পৃ.)। ইমাম হাকেম মুস্তাদরাকে বর্ণনা করেন, হাদীসটি শাইখাইনের শর্ত অনুযায়ী বিশুদ্ধ (হাকিম, ১/৪৭৯ পৃ.)।
আল্লামা যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ) হাদীসটি বিশুদ্ধ হওয়ার বিষয়ে সহমত পোষণ করেন। আল্লামা আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) তাদের উভয়ের সাথে একমত পোষণ করেন (ইরওয়াউল গালীল, ২/৭৩ পৃ.)।
আয়েশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) হতে বর্ণিত,
دَخَلَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ الْكَعْبَةَ مَا خَلَفَ بَصَرُهُ مَوْضِعَ سُجُوْدِهِ حَتَّى خَرَجَ مِنْهَا
‘রাসূলুল্লাহ (ﷺ) যখন কা‘বা ঘরে প্রবেশ করেন, বের না হওয়া পর্যন্ত তার দৃষ্টি সেজদার স্থান হতে অন্য দিকে ফেরাননি’ (সহীহ ইবনু হিব্বান, ৪/৩৩২ পৃ.; হাকেম ১/৬৫২ পৃ.)। ইমাম হাকেম মুস্তাদরাকে বর্ণনা করেন, হাদীসটি শাইখাইনের শর্ত অনুযায়ী বিশুদ্ধ (হাকিম, ১/৪৭৯ পৃ.)।
আল্লামা যাহাবী (রাহিমাহুল্লাহ) হাদীসটি বিশুদ্ধ হওয়ার বিষয়ে সহমত পোষণ করেন। আল্লামা আলবানী (রাহিমাহুল্লাহ) তাদের উভয়ের সাথে একমত পোষণ করেন (ইরওয়াউল গালীল, ২/৭৩ পৃ.)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: