- Joined
- Dec 31, 2024
- Threads
- 19
- Comments
- 27
- Reactions
- 216
- Thread Author
- #1
আপনাকে যদি বলা হয় আপনাকে ১৬০০০+ হাদীছ রয়েছে এমন একটি কিতাব দেওয়া হবে এবং উক্ত হাদীছগুলো পড়ার মাধ্যমে আপনি নাবী ﷺ হতে বর্ণিত সকল সহীহ হাদীছ পেয়ে যাবেন। সুবহানাল্লাহ! বিগত ১৪০০+ বছরে এমন অন্য হাদীছের কিতাব মনে হয় নেই যা এমন পূর্ণাঙ্গতা পেয়েছে।
ড. যাকির নায়িক হাফি: সর্বদা ভাবতেন দাওয়াত দেওয়ার ক্ষেত্রে সকলকে একখন্ডে আল্লাহর কিতাব হাত দেওয়া গেলেও নাবী ﷺ হতে বর্ণিত সকল সহীহ হাদীছ দেওয়া যায় না! তাই তিনি চাইতেন যদি এমন কোন হাদীছের কিতাব সংকলন করা যেতো। আলহামদুলিল্লাহ, তার এই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয় মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীছ বিভাগের সাবেক প্রধান অবসর প্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী-এর সাথে সাক্ষাতের পর।
অতপর যিয়াউর রহমান আযমী রহ: দীর্ঘ ১৫বছর সময় নিয়ে এই প্রজেক্টের উপর কাজ শুরু করলেন্য এবং এতে সার্বিক সাহায্য করলেন ড. যাকির নায়িক । দীর্ঘ সাধনার পর উস্তায যিয়াউর রহমান আযমী রহ: আধুনিক প্রযুক্তি এবং তার মেধার সাহায্যে প্রথমেই সকল ছহীহ, হাসান, যঈফ এমনকি মাওযু হাদীছসমূহও একত্র করে ফেলেন। যা ১৫০টিরও অধিক কিতাবের সারনির্যাস ছিল। বিভিন্ন কিতাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সকল হাদীছের সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ১০ লক্ষ সুবহানাল্লাহ! কিন্তু তা ছিল তাকরার (একই হাদীছ কয়েকবার গণনায় আসা) এর পর। তাই তাকরার বাদে এর সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ৬০,০০০টি। এই পর্যায়ে এসেই মূল কাজ শুরু হয় অর্থাৎ সহীহ এবং হাসান পর্যায়ের হাদীছগুলোকে আলাদা করার কাজ। সকল সহীহ এবং হাসান হাদীছ তাহক্বীক করে আলাদা হওয়ার পর এর সংখ্যা এসে পৌঁছায় প্রায় ১৬,০০০।
উক্ত ১৬,০০০ হাদীছ একত্রে প্রায় ১৫ খন্ডে আরবী প্রকাশ পেয়েছে সম্ভবত। কিন্তু ড. যাকির নায়িক চাচ্ছিলেন তা আরও সংক্ষিপ্ত খন্ডে নিয়ে আসতে যেন আম সকলের হাতে সহজে দেওয়া যায়। তার অনুরোধ ক্রমেই হাদীছের সাথে উল্লেখিত বিস্তারিত তাহক্বীক বাদ নিয়ে নতুন ভাবে ৫খন্ডের আরেকটি সংক্ষিপ্ত সংকলন করা হয়, আলহামদুলিল্লাহ। মজার বিষয় হলো ড. যাকির নায়িক আবারও অনুরোধ করলেন বিস্তারিত সনদ বাদ দিয়ে শুধুমাত্র মুতুন রেখে তা একখন্ডে নিয়ে আসতে কিন্তু এইবার উস্তায যিয়াউর রহমান রাজী হচ্ছিলেন না, কিন্তু পরে তাতেও তিনি রাজী হোন।
এত ইতিহাস শুনার পর উক্ত হাদীছের কিতাবটির নাম জেনে তা কিনতে ইচ্ছা করছে তাই না? কিন্তু সমস্যা তো রয়ে গেল, এটি বাংলায় পাবো নাকি? তাহলে সুসংবাদ গ্রহণ করুন।
হিন্দু হতে মুসলিম হয়ে ভারত থেকে পালিয়ে এসে মনিদা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করে সেইখানেই হাদীছের সর্বোচ্চ উস্তায হয়ে যাওয়া প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী উক্ত হাদীছটি বাংলায় অনুবাদ করার দায়িত্ব দেন আমাদের প্রিয় শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া হাফি:-কে।
কি খুশি হয়ে গেলেন! জি খুশি লাগারই কথা কিন্তু এখনো তা পূর্ণাঙ্গ রূপে প্রকাশিত হয়নি ।
আপাতত প্রথম দুইখন্ড বাজারে পেয়ে যাচ্ছেন।
সর্বশেষ সেই সোনার হরিণের নাম রাখা হয়।
সংক্ষিপ্ত জামিউল কামিল, লেখক-প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী, অনুবাদ সম্পাদক- ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ।
আজই সংগ্রহ করে পড়া শুরু করে দিন এবং ভবিষ্যতে সবগুলো খন্ড সংগ্রহ করার নিয়ত রাখুন।
ড. যাকির নায়িক হাফি: সর্বদা ভাবতেন দাওয়াত দেওয়ার ক্ষেত্রে সকলকে একখন্ডে আল্লাহর কিতাব হাত দেওয়া গেলেও নাবী ﷺ হতে বর্ণিত সকল সহীহ হাদীছ দেওয়া যায় না! তাই তিনি চাইতেন যদি এমন কোন হাদীছের কিতাব সংকলন করা যেতো। আলহামদুলিল্লাহ, তার এই স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয় মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদীছ বিভাগের সাবেক প্রধান অবসর প্রাপ্ত ডিন প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী-এর সাথে সাক্ষাতের পর।
অতপর যিয়াউর রহমান আযমী রহ: দীর্ঘ ১৫বছর সময় নিয়ে এই প্রজেক্টের উপর কাজ শুরু করলেন্য এবং এতে সার্বিক সাহায্য করলেন ড. যাকির নায়িক । দীর্ঘ সাধনার পর উস্তায যিয়াউর রহমান আযমী রহ: আধুনিক প্রযুক্তি এবং তার মেধার সাহায্যে প্রথমেই সকল ছহীহ, হাসান, যঈফ এমনকি মাওযু হাদীছসমূহও একত্র করে ফেলেন। যা ১৫০টিরও অধিক কিতাবের সারনির্যাস ছিল। বিভিন্ন কিতাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সকল হাদীছের সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ১০ লক্ষ সুবহানাল্লাহ! কিন্তু তা ছিল তাকরার (একই হাদীছ কয়েকবার গণনায় আসা) এর পর। তাই তাকরার বাদে এর সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ৬০,০০০টি। এই পর্যায়ে এসেই মূল কাজ শুরু হয় অর্থাৎ সহীহ এবং হাসান পর্যায়ের হাদীছগুলোকে আলাদা করার কাজ। সকল সহীহ এবং হাসান হাদীছ তাহক্বীক করে আলাদা হওয়ার পর এর সংখ্যা এসে পৌঁছায় প্রায় ১৬,০০০।
উক্ত ১৬,০০০ হাদীছ একত্রে প্রায় ১৫ খন্ডে আরবী প্রকাশ পেয়েছে সম্ভবত। কিন্তু ড. যাকির নায়িক চাচ্ছিলেন তা আরও সংক্ষিপ্ত খন্ডে নিয়ে আসতে যেন আম সকলের হাতে সহজে দেওয়া যায়। তার অনুরোধ ক্রমেই হাদীছের সাথে উল্লেখিত বিস্তারিত তাহক্বীক বাদ নিয়ে নতুন ভাবে ৫খন্ডের আরেকটি সংক্ষিপ্ত সংকলন করা হয়, আলহামদুলিল্লাহ। মজার বিষয় হলো ড. যাকির নায়িক আবারও অনুরোধ করলেন বিস্তারিত সনদ বাদ দিয়ে শুধুমাত্র মুতুন রেখে তা একখন্ডে নিয়ে আসতে কিন্তু এইবার উস্তায যিয়াউর রহমান রাজী হচ্ছিলেন না, কিন্তু পরে তাতেও তিনি রাজী হোন।
এত ইতিহাস শুনার পর উক্ত হাদীছের কিতাবটির নাম জেনে তা কিনতে ইচ্ছা করছে তাই না? কিন্তু সমস্যা তো রয়ে গেল, এটি বাংলায় পাবো নাকি? তাহলে সুসংবাদ গ্রহণ করুন।
হিন্দু হতে মুসলিম হয়ে ভারত থেকে পালিয়ে এসে মনিদা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করে সেইখানেই হাদীছের সর্বোচ্চ উস্তায হয়ে যাওয়া প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী উক্ত হাদীছটি বাংলায় অনুবাদ করার দায়িত্ব দেন আমাদের প্রিয় শাইখ ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া হাফি:-কে।
কি খুশি হয়ে গেলেন! জি খুশি লাগারই কথা কিন্তু এখনো তা পূর্ণাঙ্গ রূপে প্রকাশিত হয়নি ।
আপাতত প্রথম দুইখন্ড বাজারে পেয়ে যাচ্ছেন।
সর্বশেষ সেই সোনার হরিণের নাম রাখা হয়।
সংক্ষিপ্ত জামিউল কামিল, লেখক-প্রফেসর ড. আবু আহমাদ মুহাম্মাদ আব্দুল্লাহ আ'যামী, অনুবাদ সম্পাদক- ড. আবু বকর মুহাম্মাদ যাকারিয়া ।
আজই সংগ্রহ করে পড়া শুরু করে দিন এবং ভবিষ্যতে সবগুলো খন্ড সংগ্রহ করার নিয়ত রাখুন।
তথ্যগুলো বইটির ভুমিকা এবং ড. যাকির নায়িকির ইন্টারভিউতে পেয়েছিলাম এবং বাংলায় প্রকাশিত বইটির ভুমিকায় আরও সঠিক এবং বিস্তারিতভাবে দেওয়া রয়েছে। আমি শুধুমাত্র আপনাদেরকে বইটির সাথে পরিচিত করানোর জন্য বরাবর তথ্য না দিয়ে একটি রাউন্ড ফিগার দিয়েছি জাযাকাল্লহু খইরান