- Joined
- Feb 23, 2024
- Threads
- 62
- Comments
- 84
- Reactions
- 771
- Thread Author
- #1
শ্রোতার জন্য একান্ত কর্তব্য দলীল সহকরে বক্তব্য শ্রবণ করা
ইসলাম এমন একটি শরী'আত, যার প্রতিটি কাজ দলীল ভিত্তিক । আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘হে নাবী! আপনি বলুন, আমি আল্লাহর পথে ডাকি স্পষ্ট দলীল সহকারে' (ইউসুফ ১০৮)। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, যে কোন ব্যাপারে দাবীদারকে দলীল পেশ করতে হবে (তিরমিযী, মিশকাত হা/৩৭৬৯, হাদীছ ছহীহ)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি এমন কিছুর দাবী করে যা তার নয় অথবা তার অবগতিতে নেই, তাহ’লেসে আমার শরী'আতের অন্তর্ভুক্ত নয় এবং সে তার বাসস্থান জাহান্নামে করে নেয়' (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৭৬৫)।
দাঈ বা বক্তাকে স্পষ্ট দলীল সহকারে বক্তব্য পেশ কতে হবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘যে বিষয়ে তোমাদের জ্ঞান নেই, সে বিষয়ে আলেমদের নিকট স্পষ্ট দলীল সহকারে জেনে নাও' (নাহল ৪৩)। অত্র আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, যে সকল শ্রোতা দলীল সহকারে বক্তব্য শ্রবণ করে না তারা আল্লাহর আদেশ অমান্যকারী। বানাওয়াট কাহিনী, বুযুর্গানে দ্বীনের অলৌকিক ঘটনা, অলী- দরবেশের গল্প-কাহিনী ও মিথ্যা তাফসীর শ্রোতাদেরকে সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।
বক্তা ও মুফাসিসিরদের জন্য যরূরী
জ্ঞাতব্য বর্তমান সমাজের সবচেয়ে বড় ফেত্না হচ্ছে সঠিক ইলমহীন মুফাসসির ও বক্তা। অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা যেমন তাফসীর-হাদীছ যাচাই-বাছাই করে বক্তব্য করতে পারেন না বা করার চেষ্টাও করেন না তেমনি শ্রোতারাও সঠিক তাফসীর ও হাদীছ শ্রবণ কতে চান না। তারা উভয়েই ইসলাম ধ্বংসের কারণ। ইসলাম ধ্বংসের বড় কারণ সমূহের মধ্যে এ ধরনের জালসা বা তাফসীর মাহফিল অন্যতম। জানা আবশ্যক যে, তাফসীরের কিতাবগুলির অনেকাংশই ইহুদী- খৃষ্টানদের রূপক কাহিনী দ্বারা লেখা হয়েছে এবং তাদের ধর্ম ও গ্রন্থ যেমন বিকৃত তেমনি এ রূপক কাহিনীর দ্বারা আমাদের ধর্ম এবং ধর্মগ্রন্থকে বিকৃত করার চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে সাথে আমাদের পরকালকেও ধ্বংস করার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে। তবে যাদের তদন্ত ও চিন্তা-চেতনায় ভুল রয়েছে তারা স্বতন্ত্র। আমরা যখন কোন নবী বা অলীর কোন মিথ্যা ঘটনা বর্ণনা করব, তখন এটা তাদের উপর অপবাদ আরোপ করা হবে। ফলে আমরা জাহান্নামী হব। অতএব জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভের স্বার্থে বক্তাদের উচিৎ হবে তাফসীর, হাদীছ এবং বক্তব্য তদন্ত করে প্রচার করা এবং শ্রোতাদের যরূরী হ'ল তদন্তপূর্ণ তাফসীর-হাদীছ শ্রবণ করা।
ইসলাম এমন একটি শরী'আত, যার প্রতিটি কাজ দলীল ভিত্তিক । আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘হে নাবী! আপনি বলুন, আমি আল্লাহর পথে ডাকি স্পষ্ট দলীল সহকারে' (ইউসুফ ১০৮)। নবী করীম (ছাঃ) বলেন, যে কোন ব্যাপারে দাবীদারকে দলীল পেশ করতে হবে (তিরমিযী, মিশকাত হা/৩৭৬৯, হাদীছ ছহীহ)। রাসূল (ছাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি এমন কিছুর দাবী করে যা তার নয় অথবা তার অবগতিতে নেই, তাহ’লেসে আমার শরী'আতের অন্তর্ভুক্ত নয় এবং সে তার বাসস্থান জাহান্নামে করে নেয়' (মুসলিম, মিশকাত হা/৩৭৬৫)।
দাঈ বা বক্তাকে স্পষ্ট দলীল সহকারে বক্তব্য পেশ কতে হবে। আল্লাহ তা'আলা বলেন, ‘যে বিষয়ে তোমাদের জ্ঞান নেই, সে বিষয়ে আলেমদের নিকট স্পষ্ট দলীল সহকারে জেনে নাও' (নাহল ৪৩)। অত্র আয়াত দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, যে সকল শ্রোতা দলীল সহকারে বক্তব্য শ্রবণ করে না তারা আল্লাহর আদেশ অমান্যকারী। বানাওয়াট কাহিনী, বুযুর্গানে দ্বীনের অলৌকিক ঘটনা, অলী- দরবেশের গল্প-কাহিনী ও মিথ্যা তাফসীর শ্রোতাদেরকে সম্পূর্ণরূপে বর্জন করতে হবে।
বক্তা ও মুফাসিসিরদের জন্য যরূরী
জ্ঞাতব্য বর্তমান সমাজের সবচেয়ে বড় ফেত্না হচ্ছে সঠিক ইলমহীন মুফাসসির ও বক্তা। অধিকাংশ মুফাসসির ও বক্তা যেমন তাফসীর-হাদীছ যাচাই-বাছাই করে বক্তব্য করতে পারেন না বা করার চেষ্টাও করেন না তেমনি শ্রোতারাও সঠিক তাফসীর ও হাদীছ শ্রবণ কতে চান না। তারা উভয়েই ইসলাম ধ্বংসের কারণ। ইসলাম ধ্বংসের বড় কারণ সমূহের মধ্যে এ ধরনের জালসা বা তাফসীর মাহফিল অন্যতম। জানা আবশ্যক যে, তাফসীরের কিতাবগুলির অনেকাংশই ইহুদী- খৃষ্টানদের রূপক কাহিনী দ্বারা লেখা হয়েছে এবং তাদের ধর্ম ও গ্রন্থ যেমন বিকৃত তেমনি এ রূপক কাহিনীর দ্বারা আমাদের ধর্ম এবং ধর্মগ্রন্থকে বিকৃত করার চেষ্টা করা হয়েছে। সাথে সাথে আমাদের পরকালকেও ধ্বংস করার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে। তবে যাদের তদন্ত ও চিন্তা-চেতনায় ভুল রয়েছে তারা স্বতন্ত্র। আমরা যখন কোন নবী বা অলীর কোন মিথ্যা ঘটনা বর্ণনা করব, তখন এটা তাদের উপর অপবাদ আরোপ করা হবে। ফলে আমরা জাহান্নামী হব। অতএব জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভের স্বার্থে বক্তাদের উচিৎ হবে তাফসীর, হাদীছ এবং বক্তব্য তদন্ত করে প্রচার করা এবং শ্রোতাদের যরূরী হ'ল তদন্তপূর্ণ তাফসীর-হাদীছ শ্রবণ করা।
বক্তা ও শ্রোতার পরিচয়
প্রকাশক:-
আবদুর রাযযাক বিন ইউসুফ
প্রকাশক:-
আবদুর রাযযাক বিন ইউসুফ