শরী‘আতের বিধান হল- অভিভাবকের মৃত্যুর পরেই উত্তরাধিকারীর মাঝে সম্পদ বণ্টন করা। আবূ উমামা (রাযিয়াল্লাহু আনহু) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বিদায় হজ্জের দিন বলতে শুনেছি, নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক হক্দারের হক্ব প্রদান করেছেন। অতএব ওয়ারিছদের জন্য কোন ওয়াছিয়ত করা যাবে না’ (আবূ দাঊদ, হা/২৮৭০; ইবনু মাজাহ, হা/২৭১৩; মিশকাত, হা/৩০৭৩, সনদ সহীহ)।
তবে হাদিয়া স্বরূপ কিছু দেয়াতে কোন সমস্যা নেই। এক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যে, যাতে করে অন্য উত্তরাধিকারকে বঞ্চিত করার অসৎ উদ্দেশ্য না থাকে (ফাতাওয়া আল-লাজনা আদ-দায়েমাহ, ১৬তম খণ্ড, পৃ. ১৭৩-১৭৪, ফৎওয়া নং-৬৭৪০)।
سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُوْلُ فِيْ خُطْبَتِهِ عَامَ حَجَّةِ الْوَدَاعِ إِنِ اللهَ قَدْ أَعْطَى كُلَّ ذِيْ حَقٍّ حَقَّهُ فَلَا وَصِيَّةَ لِوَارِثٍ
‘আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বিদায় হজ্জের দিন বলতে শুনেছি, নিশ্চয় আল্লাহ প্রত্যেক হক্দারের হক্ব প্রদান করেছেন। অতএব ওয়ারিছদের জন্য কোন ওয়াছিয়ত করা যাবে না’ (আবূ দাঊদ, হা/২৮৭০; ইবনু মাজাহ, হা/২৭১৩; মিশকাত, হা/৩০৭৩, সনদ সহীহ)।
তবে হাদিয়া স্বরূপ কিছু দেয়াতে কোন সমস্যা নেই। এক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে যে, যাতে করে অন্য উত্তরাধিকারকে বঞ্চিত করার অসৎ উদ্দেশ্য না থাকে (ফাতাওয়া আল-লাজনা আদ-দায়েমাহ, ১৬তম খণ্ড, পৃ. ১৭৩-১৭৪, ফৎওয়া নং-৬৭৪০)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: