“রমজান মাসে যে কোনও ইবাদত ৭০গুণ বৃদ্ধি করা হয়” এটি ভিত্তিহীন কথা। তবে এ ধরণের একটি হাদিস পাওয়া যায় কিন্তু তা মুনকার বা মারাত্মক দুর্বল। তা হল, “যে ব্যক্তি এ মাসে একটি নফল কাজ করবে, সে যেন অন্য মাসের একটি ফরজ আদায় করল। আর যে ব্যক্তি এ মাসে একটি ফরজ আদায় করেন, সে যেন অন্য মাসের সত্তরটি ফরজ সম্পাদন করল।”
[এ হাদিসটি মুনকার: জঈফ আত্ তারগীব ৫৮৯, ইবনে খুযায়মাহ্ ১৮৮৭, শু‘আবূল ঈমান ৩৩৩৬। কারণ এর সানাদে ‘আলী ইবনে যায়দ ইবনে জাদ্‘আন একজন দুর্বল রাবী]
আল্লাহু আলাম
প্রশ্ন: রমাযানে নফল ইবাদত করলে কি দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তর: রমাযানে নফল ইবাদত করলে দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়- এ কথা হাদিস সম্মত নয়। অনুরূপভাবে রমাযানে একটি নফল অন্যান্য মাসে ফরজের সমান সওয়াব অথবা রমাযানে একটি ফরজ অন্যান্য মাসে সত্তরটি ফরজের সমান মর্মে বর্ণিত হাদিসটি জঈফ বা দুর্বল।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
[এ হাদিসটি মুনকার: জঈফ আত্ তারগীব ৫৮৯, ইবনে খুযায়মাহ্ ১৮৮৭, শু‘আবূল ঈমান ৩৩৩৬। কারণ এর সানাদে ‘আলী ইবনে যায়দ ইবনে জাদ্‘আন একজন দুর্বল রাবী]
আল্লাহু আলাম
প্রশ্ন: রমাযানে নফল ইবাদত করলে কি দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়?
উত্তর: রমাযানে নফল ইবাদত করলে দ্বিগুণ সওয়াব পাওয়া যায়- এ কথা হাদিস সম্মত নয়। অনুরূপভাবে রমাযানে একটি নফল অন্যান্য মাসে ফরজের সমান সওয়াব অথবা রমাযানে একটি ফরজ অন্যান্য মাসে সত্তরটি ফরজের সমান মর্মে বর্ণিত হাদিসটি জঈফ বা দুর্বল।
উত্তর প্রদানে: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল