যারা মাজারে বিশ্বাস করে তারা শিরিক করে। আপনি যদি আবু হানিফার ফিকহুল আকবর বই পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন যে মক্কার কাফেররাও আসলে আল্লাহর উপর বিশ্বাস করতো।
তারা হিন্দুদের মতো ছিল না বরং অনেক আলাদা ধর্মের ছিল। তারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস করতো কিন্তু তারা মানতো যে আল্লাহর কাছ থেকে সরাসরি চাইলে দিবে না তাই নির্দিষ্ট মানুষের মুক্তি বানিয়ে পূজা করে তাদের কাছে চাইতে হবে আর তারা উসিলা হিসেবে আল্লাহর কাছে চাইবে। মক্কার কাফেররা এটাই বিশ্বাস করতো যে মুক্তি গুলোর উপাসনা করলে সেইগুলো আল্লাহর কাছে তাদের জন্যে তাদের দোআ কবুল করার জন্যে প্রার্থনা করবে।
মক্কার কাফেরদের সেই মানসিকতা এখনো মানুষের মধ্যে আছে, শুধু পার্থক্য এতটুকু যে মুক্তির বদলে এখন কবরকে উসিলা মনে করা হয়। যারা এইসব কবরে যাই তারা শিরিক করে।
আমি জানি না যে মাজারে যাদের কবর আছে তারা কি অতীতে ভালো মানুষ ছিল নাকি খারাপ মানুষ ছিল কিন্তু এইটা জানি যে তাদের কবরে কিছু চাওয়া শিরিক আর ইসলামে নির্দিষ্ট কাউকে ওলী বা জান্নাতি বলা জায়েজ না কারণ আমরা জানিনা যে তাদের মনে কি ছিল বা তাদের ভবিৎষতে কি।
আমি শুধু এইটুকু জানি যে সত্য ইসলাম সেটাই যেটা মুহাম্মদ(সা) প্রচার করেছেন তাই কেউ যদি তার কথা মেনে চলে তাহলে সে ভালো মানুষ আর কেউ যদি তার কোথার বিরুদ্ধে যাই তাহলে সে ওলী তো না বরং কাফের।
বর্তমানে পৃথিবীতে সত্যে পৌঁছানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে আব্দুল্লার সন্তান মুহাম্মদ(সা) আর যা তিনি প্রচার করেছেন সেটাই সত্য অর্থাৎ কোরান আর হাদিস।
তুমি যদি কাউকে পানিতে হাঁটার আর আকাশে উড়ার ক্ষমতা রাখতেও দেখো তাও তার অনুসরণ করবে না যদি সে মুহাম্মদ(সা) এর কথার বিরুদ্ধে যাই।
তারা হিন্দুদের মতো ছিল না বরং অনেক আলাদা ধর্মের ছিল। তারা আল্লাহর উপর বিশ্বাস করতো কিন্তু তারা মানতো যে আল্লাহর কাছ থেকে সরাসরি চাইলে দিবে না তাই নির্দিষ্ট মানুষের মুক্তি বানিয়ে পূজা করে তাদের কাছে চাইতে হবে আর তারা উসিলা হিসেবে আল্লাহর কাছে চাইবে। মক্কার কাফেররা এটাই বিশ্বাস করতো যে মুক্তি গুলোর উপাসনা করলে সেইগুলো আল্লাহর কাছে তাদের জন্যে তাদের দোআ কবুল করার জন্যে প্রার্থনা করবে।
মক্কার কাফেরদের সেই মানসিকতা এখনো মানুষের মধ্যে আছে, শুধু পার্থক্য এতটুকু যে মুক্তির বদলে এখন কবরকে উসিলা মনে করা হয়। যারা এইসব কবরে যাই তারা শিরিক করে।
আমি জানি না যে মাজারে যাদের কবর আছে তারা কি অতীতে ভালো মানুষ ছিল নাকি খারাপ মানুষ ছিল কিন্তু এইটা জানি যে তাদের কবরে কিছু চাওয়া শিরিক আর ইসলামে নির্দিষ্ট কাউকে ওলী বা জান্নাতি বলা জায়েজ না কারণ আমরা জানিনা যে তাদের মনে কি ছিল বা তাদের ভবিৎষতে কি।
আমি শুধু এইটুকু জানি যে সত্য ইসলাম সেটাই যেটা মুহাম্মদ(সা) প্রচার করেছেন তাই কেউ যদি তার কথা মেনে চলে তাহলে সে ভালো মানুষ আর কেউ যদি তার কোথার বিরুদ্ধে যাই তাহলে সে ওলী তো না বরং কাফের।
বর্তমানে পৃথিবীতে সত্যে পৌঁছানোর একমাত্র উপায় হচ্ছে আব্দুল্লার সন্তান মুহাম্মদ(সা) আর যা তিনি প্রচার করেছেন সেটাই সত্য অর্থাৎ কোরান আর হাদিস।
তুমি যদি কাউকে পানিতে হাঁটার আর আকাশে উড়ার ক্ষমতা রাখতেও দেখো তাও তার অনুসরণ করবে না যদি সে মুহাম্মদ(সা) এর কথার বিরুদ্ধে যাই।