মহান আল্লাহ ইচ্ছাময় বাদশা। তিনি যা ইচ্ছা ফয়সালা করেন। বান্দার জন্য যে ফয়সালা করেন, তা তার জন্য মঙ্গলময়। তার কোন ফয়সালাতে জুলুম বা অন্যায় থাকে না। তিনি আমাকে গরীব আর আপনাকে ধনী বানিয়েছেন- এটা তার বেইনসাফি নয়। তিনি আপনার ছেলেকে সুস্থ সবল রেখেছেন এবং আমার ছেলেকে বিকলাঙ্গ বানিয়েছেন--- এটা তার ফয়সালার অন্যায় নয়। কারণ তার কাছে আমাদের কোন অধিকার নেই , কোন প্রাপ্য নেই --- যা না পাওয়ার ফলে আমরা তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আনতে পারি। তিনি ইচ্ছা করলে আপনাকে নর্দমার কীট ও বানাতে পারতেন, তাতে কি আপনার কোন প্রতিবাদ চলত? কক্ষনো না। সুতরাং তার কোন ফয়সালার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে যে তা ‘অন্যায়’ বলে অভিহিত করবে, সে কাফের হয়ে যাবে। (ইবনে উসাইমিন)
মহান আল্লাহ বলেছেন,
“আল্লাহ আদেশ করেন। তাঁর আদেশের সমালোচনা (পুনবিবেচনা) কারার কেউ নেই এবং তিনি হিসাব গ্রহণে তৎপর। (রা’দঃ ৪১০)
তিনি আরও বলেছেন, “তিনি যা করেন, সে বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হবে না; বরং ওদেরকেই প্রশ্ন করা হবে।” (আম্বিয়াঃ ২৩)
মহান আল্লাহ বলেছেন,
“আল্লাহ আদেশ করেন। তাঁর আদেশের সমালোচনা (পুনবিবেচনা) কারার কেউ নেই এবং তিনি হিসাব গ্রহণে তৎপর। (রা’দঃ ৪১০)
তিনি আরও বলেছেন, “তিনি যা করেন, সে বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হবে না; বরং ওদেরকেই প্রশ্ন করা হবে।” (আম্বিয়াঃ ২৩)
গ্রন্থঃ দ্বীনি প্রশ্নোত্তর
শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী হাফিয্বাহুল্লাহ
শাইখ আব্দুল হামিদ ফাইযী আল মাদানী হাফিয্বাহুল্লাহ