বিদ‘আত যদি শিরক বা কুফুরীর পর্যায়ে হয় (যেমন- আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে আহ্বান করা বা অন্য কারো উদ্দেশ্যে যবেহ করা ইত্যাদি), তাহলে তার পিছনে সালাত শুদ্ধ হবে না। পক্ষান্তরে বিদ‘আত যদি শিরকের পর্যায়ের না হয় (যেমন সম্মিলিত দু‘আ করা, মুখে নিয়ত করা ইত্যাদি), তাহলে তার পিছনে সালাত জায়েয। তবে একজন মুসলিমের জন্য বিদ‘আতী নয় এমন ইমামের পিছনে সালাত আদায় করার সর্বাত্মক চেষ্টা করা উচিত (ফাতাওয়া লাজনাহ আদ-দায়েমাহ, ৭ম খণ্ড, পৃ. ৩৫৩)।
এছাড়া স্থায়ীভাবে দেরী করে মসজিদে যদি জামা‘আত করা হয়, তাহলে আউয়াল ওয়াক্তে সালাত আদায় করে নিতে হবে। অতঃপর ইচ্ছা করলে জামা‘আতে যেতে পারবে। তবে পরের সালাত নফল হিসাবে গণ্য হবে (সহীহ মুসলিম, হা/৬৪৮)।
এছাড়া স্থায়ীভাবে দেরী করে মসজিদে যদি জামা‘আত করা হয়, তাহলে আউয়াল ওয়াক্তে সালাত আদায় করে নিতে হবে। অতঃপর ইচ্ছা করলে জামা‘আতে যেতে পারবে। তবে পরের সালাত নফল হিসাবে গণ্য হবে (সহীহ মুসলিম, হা/৬৪৮)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: