ফা‘আলুল লিমা ইউরীদ (তিনি তা-ই করেন যা চান)[1]:
ফা‘আলুল লিমা ইউরীদ (তিনি তা-ই করেন যা চান) এটি তাঁর পূর্ণ শক্তি ও তিনি যা চান তা বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা এ তাঁর কুদরতের প্রমাণ। তিনি যা কিছুই ইচ্ছা করেন তা তিনি করেন, এতে কোন বাধাদানকারী ও বিরোধীতাকারী কেউ নেই। তাঁর কাজে কোন সমকক্ষ বা সাহায্যকারী নেই; বরং তিনি যখন কোন কিছু করতে ইচ্ছা করেন তাকে শুধু বলেন, হয়ে যাও, আর তা হয়ে যায়।
যদিও তিনি যা চান তা-ই করেন; তবে তাঁর ইচ্ছা তাঁর হিকমত ও প্রশংসার অনুগামী। তিনি পূর্ণ কুদরত ও ইচ্ছা বাস্তবায়নের ক্ষমতার গুণে গুণান্বিত এবং তাঁর সব কাজ তাঁর হিকমতের অন্তর্ভুক্ত।[2]
আল্লাহ ব্যতীত কেউ যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারেন না।[3]
[1] এটি আল্লাহর নাম হওয়ার দলিল পাইনি। শাইখ সুলাইমান ইবন আব্দুল্লাহ তাইসীরুল আযীযিল হামীদ (পৃ. ৬৪৪) কিতাবে বলেছেন, ‘আল্লাহকে ফা‘আলুল লিমা ইউরীদ (তিনি তা-ই করেন যা চান), আল-ফালিক (বীজ থেকে অংকুর নির্গতকারী) ও আল-মুখরিজ (বেরকারী) নামকরণ করা সহীহ নয়.... তাছাড়া এ ব্যাপারে সহীহ হাদীসেও কিছু আসে নি।’
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬২৯।
[3] আত-তাফসীর, ৫/৬০৫।
ফা‘আলুল লিমা ইউরীদ (তিনি তা-ই করেন যা চান) এটি তাঁর পূর্ণ শক্তি ও তিনি যা চান তা বাস্তবায়ন করার ক্ষমতা এ তাঁর কুদরতের প্রমাণ। তিনি যা কিছুই ইচ্ছা করেন তা তিনি করেন, এতে কোন বাধাদানকারী ও বিরোধীতাকারী কেউ নেই। তাঁর কাজে কোন সমকক্ষ বা সাহায্যকারী নেই; বরং তিনি যখন কোন কিছু করতে ইচ্ছা করেন তাকে শুধু বলেন, হয়ে যাও, আর তা হয়ে যায়।
যদিও তিনি যা চান তা-ই করেন; তবে তাঁর ইচ্ছা তাঁর হিকমত ও প্রশংসার অনুগামী। তিনি পূর্ণ কুদরত ও ইচ্ছা বাস্তবায়নের ক্ষমতার গুণে গুণান্বিত এবং তাঁর সব কাজ তাঁর হিকমতের অন্তর্ভুক্ত।[2]
আল্লাহ ব্যতীত কেউ যা ইচ্ছা তা-ই করতে পারেন না।[3]
[1] এটি আল্লাহর নাম হওয়ার দলিল পাইনি। শাইখ সুলাইমান ইবন আব্দুল্লাহ তাইসীরুল আযীযিল হামীদ (পৃ. ৬৪৪) কিতাবে বলেছেন, ‘আল্লাহকে ফা‘আলুল লিমা ইউরীদ (তিনি তা-ই করেন যা চান), আল-ফালিক (বীজ থেকে অংকুর নির্গতকারী) ও আল-মুখরিজ (বেরকারী) নামকরণ করা সহীহ নয়.... তাছাড়া এ ব্যাপারে সহীহ হাদীসেও কিছু আসে নি।’
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬২৯।
[3] আত-তাফসীর, ৫/৬০৫।