Doing Automated Jobs
উত্তর : এসকল ক্ষেত্রে নির্যাতিত ব্যক্তি উক্ত অর্থের হকদার হবে। যেমন দিয়াতের ক্ষেত্রে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি হকদার হয়ে থাকে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে সামাজিক তহবিলে এই অর্থ জমা করা যেতে পারে। যেমন উভয়ের সম্মতিতে অপরাধ সংঘটিত হয়ে থাকলে সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সমাজনেতারা উভয়কে জরিমানা করতে পারেন। এক্ষেত্রে জরিমানাকৃত সম্পদের মালিক হবে সমাজের তহবিল, যা সামাজক কল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করতে হবে (বিস্তারিত; সালীম মুহাম্মাদ ইব্রাহীম, ‘সালাত্বাতুল ক্বাযী ফী তাক্বদীরিল ঊকুবাতিত তা‘যীরিয়াহ’ গ্রন্থ দ্রষ্টব্য)।
সমাজনেতাদেরকে অবশ্যই আল্লাহভীরুতার সাথে ন্যায়বিচার করতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সত্য সাক্ষ্য দান অটল অবিচল থাক এবং কোন সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন তোমাদেরকে সুবিচার বর্জনে প্ররোচিত না করে। তোমরা ন্যায়বিচার কর, যা আল্লাহভীতির অধিকতর নিকটবর্তী। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সকল কৃতকর্ম সম্পর্কে সম্যক অবগত’ (মায়েদাহ ৫/৮)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, বিচারক তিন জন। একজন জান্নাতী ও দু’জন জাহান্নামী। জান্নাতী ঐ বিচারক, যে সত্য উদঘাটন করে ও সেমতে বিচার করে। অন্যজন সত্য জানতে পেরেও অন্যায় বিচার করে, সে জাহান্নামী। আরেকজন না জেনে বিচার করে, সেও জাহান্নামী’ (আবুদাঊদ হা/৩৫৭৩; ইবনু মাজাহ হা/২৩১৫; মিশকাত হা/৩৭৩৫)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।
সমাজনেতাদেরকে অবশ্যই আল্লাহভীরুতার সাথে ন্যায়বিচার করতে হবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর উদ্দেশ্যে সত্য সাক্ষ্য দান অটল অবিচল থাক এবং কোন সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ যেন তোমাদেরকে সুবিচার বর্জনে প্ররোচিত না করে। তোমরা ন্যায়বিচার কর, যা আল্লাহভীতির অধিকতর নিকটবর্তী। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের সকল কৃতকর্ম সম্পর্কে সম্যক অবগত’ (মায়েদাহ ৫/৮)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, বিচারক তিন জন। একজন জান্নাতী ও দু’জন জাহান্নামী। জান্নাতী ঐ বিচারক, যে সত্য উদঘাটন করে ও সেমতে বিচার করে। অন্যজন সত্য জানতে পেরেও অন্যায় বিচার করে, সে জাহান্নামী। আরেকজন না জেনে বিচার করে, সেও জাহান্নামী’ (আবুদাঊদ হা/৩৫৭৩; ইবনু মাজাহ হা/২৩১৫; মিশকাত হা/৩৭৩৫)।
সূত্র: মাসিক আত-তাহরীক।