Knowledge Sharer
ilm Seeker
Uploader
Salafi User
- Joined
- Jan 12, 2023
- Threads
- 864
- Comments
- 1,113
- Solutions
- 20
- Reactions
- 13,043
- Thread Author
- #1
প্রশ্ন: নিঃসন্দেহে আপনি জানেন, নারীদেরকে নিয়ে যে ফেতনা হয়, তা মূলত তাদের দেহকেন্দ্রিক হয়ে থাকে। যদি তাদের দেহ উন্মুক্ত থাকে, তাহলে ফেতনা সৃষ্টি হয় এবং অনিষ্ট ছড়িয়ে পড়ে। প্রশ্ন হচ্ছে, নারীরা তাদের দেহের কতটুকু অংশ বের করে রাখতে পারবে? একজন নারী কি আরেকজন নারীর লজ্জাস্থানের দিকে তাকাতে পারবে?
উত্তর: শরীরের সর্বাংশ আবৃত করে এমন শারঈ পোশাক পরিধান করা একজন মুসলিম নারীর উপর অপরিহার্য। শায়খুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়াসহ আরও অনেক বিদ্বান বলেছেন, বাড়িতে অবস্থানকালে নারী ছাহাবীদের পোশাক ছিল হাতের কব্জি থেকে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত। আর বাইরে বের হলে তার থেকে লম্বা পোশাক পরিধান করতেন, যা তাদের পা থেকে এক বিঘত পরিমাণ দীর্ঘ ছিল। রাসূল (ﷺ) তাদেরকে এক হাত পরিমাণ লম্বা করার অনুমতি দিয়েছেন, যাতে করে পা সম্পূর্ণ ঢেকে যায়। এভাবে পোশাক পরিধান করলে একজন নারী পূর্ণ পর্দানশিন হিসেবে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যে নারী খাটো পোশাক পরবে, সে অর্ধনগ্ন হিসেবে গণ্য হবে।
একজন নারীর জন্য অন্য নারীর লজ্জাস্থানের দিকে তাকানো বৈধ নয়। অর্থাৎ তার নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত দেখতে পারবে না। যেমন- কোনো নারী যদি পায়খানা বা পেশাবরত অবস্থায় থাকে, তাহলে অন্য নারী তার দিকে তাকাতে পারবে না। কেননা তার দিকে তাকালে তার লজ্জাস্থানের দিকে চোখ পড়বে। তবে নাভির উপরের অংশ এবং হাঁটুর নিচের অংশ যদি কোনো কারণে বের হয়ে যায়, যেমন- কাদামাটিতে চলার সময় অথবা পায়ের নলা ধোয়ার জন্য কাপড় উপরে উঠায়, আর সেখানে অন্য কোনো নারী থাকে, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। এমনিভাবে সে যদি বাচ্চাকে দুধ পান করানোর জন্য অন্য নারীদের সামনে তার স্তন বের করে, তাহলেও কোনো সমস্যা নেই। তবে আমার এ কথা থেকে কেউ যেন এমন না বুঝে যে, যেমনটি কোনো কোনো অজ্ঞ মহিলা বলে থাকে, অন্যান্য নারীর সামনে নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত ঢাকবে, এমন একটি পায়জামা পরলেই চলবে। এটি স্পষ্ট ভুল ধারণা। কুরআন, সুন্নাহ, আল্লাহ প্রেরিত বিধিবিধান এবং সালাফে ছালেহীন সম্পর্কে ভুল ধারণা। এটি কি কোনো মুসলিম নারীর পোশাক হতে পারে? কখনই না।
হাতের কব্জি থেকে শুরু করে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ঢাকে এমন পোশাক পরিধান করা একজন নারীর উপর অপরিহার্য। কিন্তু কোনো কারণে সে যদি পোশাক খুলে, তাহলে অন্য নারীরা তার বুক এবং হাঁটুর নিচের অংশ দেখতে পারে, কিন্তু নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত দেখতে পারবে না।
উত্তর: শরীরের সর্বাংশ আবৃত করে এমন শারঈ পোশাক পরিধান করা একজন মুসলিম নারীর উপর অপরিহার্য। শায়খুল ইসলাম ইবনে তায়মিয়াসহ আরও অনেক বিদ্বান বলেছেন, বাড়িতে অবস্থানকালে নারী ছাহাবীদের পোশাক ছিল হাতের কব্জি থেকে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত। আর বাইরে বের হলে তার থেকে লম্বা পোশাক পরিধান করতেন, যা তাদের পা থেকে এক বিঘত পরিমাণ দীর্ঘ ছিল। রাসূল (ﷺ) তাদেরকে এক হাত পরিমাণ লম্বা করার অনুমতি দিয়েছেন, যাতে করে পা সম্পূর্ণ ঢেকে যায়। এভাবে পোশাক পরিধান করলে একজন নারী পূর্ণ পর্দানশিন হিসেবে গণ্য হবে। পক্ষান্তরে যে নারী খাটো পোশাক পরবে, সে অর্ধনগ্ন হিসেবে গণ্য হবে।
একজন নারীর জন্য অন্য নারীর লজ্জাস্থানের দিকে তাকানো বৈধ নয়। অর্থাৎ তার নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত দেখতে পারবে না। যেমন- কোনো নারী যদি পায়খানা বা পেশাবরত অবস্থায় থাকে, তাহলে অন্য নারী তার দিকে তাকাতে পারবে না। কেননা তার দিকে তাকালে তার লজ্জাস্থানের দিকে চোখ পড়বে। তবে নাভির উপরের অংশ এবং হাঁটুর নিচের অংশ যদি কোনো কারণে বের হয়ে যায়, যেমন- কাদামাটিতে চলার সময় অথবা পায়ের নলা ধোয়ার জন্য কাপড় উপরে উঠায়, আর সেখানে অন্য কোনো নারী থাকে, তাহলে কোনো অসুবিধা নেই। এমনিভাবে সে যদি বাচ্চাকে দুধ পান করানোর জন্য অন্য নারীদের সামনে তার স্তন বের করে, তাহলেও কোনো সমস্যা নেই। তবে আমার এ কথা থেকে কেউ যেন এমন না বুঝে যে, যেমনটি কোনো কোনো অজ্ঞ মহিলা বলে থাকে, অন্যান্য নারীর সামনে নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত ঢাকবে, এমন একটি পায়জামা পরলেই চলবে। এটি স্পষ্ট ভুল ধারণা। কুরআন, সুন্নাহ, আল্লাহ প্রেরিত বিধিবিধান এবং সালাফে ছালেহীন সম্পর্কে ভুল ধারণা। এটি কি কোনো মুসলিম নারীর পোশাক হতে পারে? কখনই না।
হাতের কব্জি থেকে শুরু করে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত ঢাকে এমন পোশাক পরিধান করা একজন নারীর উপর অপরিহার্য। কিন্তু কোনো কারণে সে যদি পোশাক খুলে, তাহলে অন্য নারীরা তার বুক এবং হাঁটুর নিচের অংশ দেখতে পারে, কিন্তু নাভি থেকে হাঁটু পর্যন্ত দেখতে পারবে না।
মুসলিম পরিবার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নোত্তর
মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
মূল : শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ছলেহ আল-উছায়মীন
-অনুবাদ : ড. আব্দুল্লাহিল কাফী মাদানী
প্রশ্ন: কিছু কিছু দেশে মুসলিম নারীদেরকে পর্দা পরিহার করতে বাধ্য করা হয়। বিশেষ করে মাথার স্কার্ফ পরা নিষিদ্ধ থাকে। প্রশ্ন হচ্ছে, নারীদের জন্য এ অবস্থায় পর্দা পরিহার করা কি বৈধ হবে? জানা আবশ্যক যে, কোনো নারী যদি পর্দা করে, তাহলে তাকে কর্মক্ষেত্র বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বহিষ্কৃত হওয়াসহ নানা শাস্তির সম্মুখীন হতে হয়।
উত্তর: এ সমস্যাটি কিছু কিছু দেশে দেখা যায়, যা মূলত বান্দার জন্য পরীক্ষাস্বরূপ। মহান আল্লাহ বলেন,
উত্তর: এ সমস্যাটি কিছু কিছু দেশে দেখা যায়, যা মূলত বান্দার জন্য পরীক্ষাস্বরূপ। মহান আল্লাহ বলেন,
الم - أَحَسِبَ النَّاسُ أَنْ يُتْرَكُوا أَنْ يَقُولُوا آمَنَّا وَهُمْ لَا يُفْتَنُونَ -وَلَقَدْ فَتَنَّا الَّذِينَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَلَيَعْلَمَنَّ اللَّهُ الَّذِينَ...
- Abu Abdullah
- Replies: 0
- Forum: মহিলা অঙ্গন