দুআ করার সময় অনিচ্ছাকৃতভাবে যদি দুআর শব্দাবলীতে ছন্দ এসে যায়, তাহলে তাতে কোন দোষ নেই। দূষণীয় হল কষ্টকল্পনার সাথে ছন্দ বানিয়ে দুআ করা। কারণ, মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) কথায় ছন্দ ব্যবহারের নিন্দা করেছেন। এক ব্যক্তির বাঁধা-ছাঁদা কথা শুনে তিনি বলেছিলেন, ‘‘এ ছন্দ তো গণকের ছন্দের মত!’’ অথবা ‘‘এ লোক তো গণকদের এক ভাই।’’[1]
পক্ষান্তরে অনিচ্ছাকৃত ছন্দে দোষ নেই। এমন শব্দ-ছন্দ মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর কথায়ও কখনো কখনো এমনিই এসে যেত।[2]
ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, ‘খেয়াল করে ছন্দযুক্ত দুআ থেকে দূরে থাক। যেহেতু আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর সাহাবাবর্গের নিকট উপলব্ধি করেছি যে, তাঁরা ছন্দ করে দুআ উপেক্ষা করতেন।’[3]
পক্ষান্তরে অনিচ্ছাকৃত ছন্দে দোষ নেই। এমন শব্দ-ছন্দ মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম)-এর কথায়ও কখনো কখনো এমনিই এসে যেত।[2]
ইবনে আববাস (রাঃ) বলেন, ‘খেয়াল করে ছন্দযুক্ত দুআ থেকে দূরে থাক। যেহেতু আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর সাহাবাবর্গের নিকট উপলব্ধি করেছি যে, তাঁরা ছন্দ করে দুআ উপেক্ষা করতেন।’[3]
[1] (মুসলিম ১৬৮১নং)
[2] (সালাতুল-লাইলি অত্-তারাবীহ, ইবনে বায ৪০ পৃষ্ঠা)
[3] (আহমাদ, মুসনাদ ৬/২১৭, বুখারী ৬৩৩৭নং)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী