Habib Bin Tofajjal
If you're in doubt ask الله.
Forum Staff
Moderator
Generous
ilm Seeker
Uploader
Exposer
Q&A Master
Salafi User
LV
17
- Awards
- 33
- Credit
- 16,609
- Thread starter
- #1
আলী বিন আবূ ত্বালিব থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
ছাম'আনী ছাওনুল মানত্বিক গ্রন্থে (১৬৬ নং পৃষ্ঠা) বলেছেন: আহলুল হক্ব বা হক্বের অনুসারীগণ কিতাব ও সুন্নাহকে তাদের মানদণ্ড বানিয়েছেন। দীনকে তারা সেখান থেকেই অনুসন্ধান করে। তাদের বিবেক ও আবেগ থেকে যা উৎসারিত হয়েছে, সেগুলোকে তারা কিতাব ও সুন্নাহ এর কষ্টিপাথরে যাচাই করে। যদি সেই সিদ্ধান্তকে তারা উভয়টির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে নিশ্চিত হয়, তখন তারা সেই সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করে এবং মহান আল্লাহ তা'আলার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে, যেহেতু তিনিই তাদেরকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার শক্তি দান করেছেন এবং সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের তাওফীক্ব দিয়েছেন। আর যদি তারা সেই সিদ্ধান্তকে উভয়টির বিপরীত দেখে, তাহলে তারা নিজেদের সিদ্ধান্তকে পরিহার করে এবং কুরআন-সুন্নাহর দিকে অগ্রসর হন, নিজেদের ভুল ধারণা দূর করেন। কারণ কুরআন-সুন্নাহ একমাত্র সত্যের দিশারী। আর মানুষের মত কখনো সত্য হতে পারে আবার কখনো মিথ্যা হতে পারে।
তিনি (১৭৫ নং পৃষ্ঠা) আরো বলেছেন: আর আহলুস সুন্নাহ আল্লাহ তাদেরকে নিরাপদে রাখুন – সর্বদা কিতাব ও সুন্নাহ এর স্পষ্ট বক্তব্যকেই গ্রহণ করে। সেই মতের পক্ষে তারা স্পষ্ট প্রমাণাদি ও সহীহ দলীল উপস্থাপন করে, যেভাবে শরী‘আত তাদেরকে অনুমতি দিয়েছে। যেভাবে বর্ণনা এসেছে, তারা আল্লাহর ছিফাতসমূহে এবং দীনের অন্যান্য বিষয়াবলিতে নিজেদের মতকে সংযোজিত করে না, আর এই পথের উপরেই তারা তাদের সালাফগণকে পেয়েছে।
শানক্বীত্বী মুযাক্কিরাতু উচ্ছ্বলিল ফিক্বহ গ্রন্থে (১২৫ নং পৃষ্ঠা) বলেছেন: মুসলিম ব্যক্তির উপরে ওয়াজিব হলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সনদে সাব্যস্ত হয়েছে এমন প্রতিটি বিষয়কে গ্রহণ করা। এই কথা তাকে জেনে নিতে হবে যে, যদি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সাব্যস্ত বিষয়ের অনুকরণ করেও হেদায়েত ও মুক্তি তার অর্জিত না হয়, তবে সেই মুক্তি আর হেদায়েত তার মূর্খতা ও দুশ্চিন্তার সাগরে দিশেহারা বিবেক এর বিচারের আলোকে কখনো অর্জিত হবে না।
لَوْ كَانَ الدِّينُ بِالرَّأْيِ لَكَانَ أَسْفَلُ الْخَلِ أَوْلَى بِالْمَسْحِ مِنْ أَعْلَاهُ، وَقَدْ رَأَيْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَمْسَحُ عَلَى ظَاهِرٍ خُفَّيْهِ.
“যদি দীন যুক্তি মেনে চলত, তাহলে মোজার উপরের অংশের চেয়ে নিম্নের অংশ মাসাহ করাটাই অধিক উত্তম হতো। অথচ আমি আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তাঁর দুই মোজার উপরের অংশে মাসাহ করতে দেখেছি”। হাদীসটি আবূ দাউদ (১৬২ নং হাদীসে) বর্ণনা করেছেন। এটা সহীহ হাদীস।ছাম'আনী ছাওনুল মানত্বিক গ্রন্থে (১৬৬ নং পৃষ্ঠা) বলেছেন: আহলুল হক্ব বা হক্বের অনুসারীগণ কিতাব ও সুন্নাহকে তাদের মানদণ্ড বানিয়েছেন। দীনকে তারা সেখান থেকেই অনুসন্ধান করে। তাদের বিবেক ও আবেগ থেকে যা উৎসারিত হয়েছে, সেগুলোকে তারা কিতাব ও সুন্নাহ এর কষ্টিপাথরে যাচাই করে। যদি সেই সিদ্ধান্তকে তারা উভয়টির সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বলে নিশ্চিত হয়, তখন তারা সেই সিদ্ধান্তকে গ্রহণ করে এবং মহান আল্লাহ তা'আলার কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে, যেহেতু তিনিই তাদেরকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার শক্তি দান করেছেন এবং সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণের তাওফীক্ব দিয়েছেন। আর যদি তারা সেই সিদ্ধান্তকে উভয়টির বিপরীত দেখে, তাহলে তারা নিজেদের সিদ্ধান্তকে পরিহার করে এবং কুরআন-সুন্নাহর দিকে অগ্রসর হন, নিজেদের ভুল ধারণা দূর করেন। কারণ কুরআন-সুন্নাহ একমাত্র সত্যের দিশারী। আর মানুষের মত কখনো সত্য হতে পারে আবার কখনো মিথ্যা হতে পারে।
তিনি (১৭৫ নং পৃষ্ঠা) আরো বলেছেন: আর আহলুস সুন্নাহ আল্লাহ তাদেরকে নিরাপদে রাখুন – সর্বদা কিতাব ও সুন্নাহ এর স্পষ্ট বক্তব্যকেই গ্রহণ করে। সেই মতের পক্ষে তারা স্পষ্ট প্রমাণাদি ও সহীহ দলীল উপস্থাপন করে, যেভাবে শরী‘আত তাদেরকে অনুমতি দিয়েছে। যেভাবে বর্ণনা এসেছে, তারা আল্লাহর ছিফাতসমূহে এবং দীনের অন্যান্য বিষয়াবলিতে নিজেদের মতকে সংযোজিত করে না, আর এই পথের উপরেই তারা তাদের সালাফগণকে পেয়েছে।
শানক্বীত্বী মুযাক্কিরাতু উচ্ছ্বলিল ফিক্বহ গ্রন্থে (১২৫ নং পৃষ্ঠা) বলেছেন: মুসলিম ব্যক্তির উপরে ওয়াজিব হলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সহীহ সনদে সাব্যস্ত হয়েছে এমন প্রতিটি বিষয়কে গ্রহণ করা। এই কথা তাকে জেনে নিতে হবে যে, যদি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে সাব্যস্ত বিষয়ের অনুকরণ করেও হেদায়েত ও মুক্তি তার অর্জিত না হয়, তবে সেই মুক্তি আর হেদায়েত তার মূর্খতা ও দুশ্চিন্তার সাগরে দিশেহারা বিবেক এর বিচারের আলোকে কখনো অর্জিত হবে না।