এই অধ্যায়ের অনুচ্ছেদ লিস্ট:
- বণী ইসমাঈল (আঃ) এর চারজনকে দাসমুক্তি করার সওয়াব
- সমুদ্রের ফেনা সমপরিমাণ গুনাহ মুছে ফেলা
- এমন যিকির যা জবানে সহজ আর মীযানের পাল্লায় ভারী
- আল্লাহ্র নিকট সর্বাধিক প্রিয় বাক্য
- এক হাজার সওয়াব লেখা অথবা এক হাজার পাপ মুছে ফেলা
- জান্নাতে একটি ঘর নির্মাণ
- জান্নাতের একটি খেজুর গাছ রোপন
- জান্নাতের এক রত্নভাণ্ডার
- রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ বর্ণনা
- ইসলাম গ্রহণ করার পর পঠিত দোয়া
- সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া এবং সর্বোত্তম যিক্র
- চিরস্থায়ী নেক আমল
- কীভাবে নবী (ﷺ) তাসবীহ পাঠ করতেন?
রবের প্রশংসাসহ তাসবীহ বর্ণনা
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، اللَّهُ أَكْبَرُ كَبِيرًا، وَالْحَمْدُ لِلَّهِ كَثِيرًا، سُبْحَانَ اللَّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ، لَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ الْعَزِيزِ الْحَكِيمِ
লা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, আল্লা-হু আকবার কাবীরান, ওয়ালহামদুলিল্লা-হি কাছিরান, সুবহা-নাল্লা-হি রাব্বিল আ-লামীন, লা হাউলা ওয়ালা ক্বুয়্যাতা ইল্লা বিল্লা-হিল ‘আযীযিল হাকীম
একমাত্র আল্লাহ্ ব্যতীত কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তাঁর কোনো শরীক নেই। আল্লাহ্ সবচেয়ে বড়, অতীব বড়। আল্লাহ্র অনেক-অজস্র প্রশংসা। সৃষ্টিকুলের রব আল্লাহ্ কতই না পবিত্র-মহান। প্রবল পরাক্রমশীল ও প্রজ্ঞাময় আল্লাহ্র সাহায্য ছাড়া (পাপ কাজ থেকে দূরে থাকার) কোনো উপায় এবং (সৎকাজ করার) কোনো শক্তি কারো নেই।
এক বেদুঈন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-এর কাছে এসে জিজ্ঞেস করল, “আমাকে একটি কালেমা শিক্ষা দিন যা আমি বলব।”
তখন রাসূল রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেন, বল - (উপরে উল্লেখিত দোয়া)
তখন বেদুঈন বলল, “এগুলো তো আমার রবের জন্য; আমার জন্য কী?
তিনি বললেন: বলো -
اَللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي، وَارْحَمْنِي، وَاهْدِنِي، وَعَافِنِي وَارْزُقْنِي
আল্লা-হুম্মাগফির লী ওয়ারহামনী ওয়াহদিনী ওয়া ‘আ-ফিনী ওয়ারযুক্বনী
হে আল্লাহ্! আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, আমাকে দয়া করুন, আমাকে আপনি হেদায়াত দিন, আমাকে নিরাপদ রাখুন এবং আমাকে রিযিক দান করুন।
এরপর যখন বেদুঈন ফিরে গেল, তখন রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) বললেন, “লোকটি তার হাত কল্যাণে পূর্ণ করে নিল”।
রেফারেন্স: মুসলিমঃ ২৬৯৬
Last edited: