প্রত্যেক দুই রাকআতে সালাম ফিরে তসবীহ, ইস্তিগফার বা দুআ পড়া দোষাবহ নয়। তবে এ সময় উচ্চস্বরে সে সব পড়া উচিৎ নয়। কারণ, তার কোন দলীল নেই।[1]
প্রকাশ থাকে যে, ঐ সকল যিক্র বা দুআ যা ফরয নামাযের পর পড়া হয়ে থাকে। পক্ষান্তরে এই নামাযের প্রত্যেক ২ রাকআত পরপর সালাম ফিরে নির্দিষ্ট যিক্র; যেমন ‘‘সুবহানা যিল মুলকি অল-মালাকূত, সুবহানা যিল ইয্যাতি অল-আযামাহ---’’ পড়া বিদআত।[2] এ স্থলে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) অথবা তাঁর কোন সাহাবী (রাঃ) কর্তৃক কোন নির্দিষ্ট দুআ বা যিক্র বর্ণিত হয়নি।
যেমন তারবীহর নামায শেষে অথবা প্রত্যেক ২ রাকআত পর পর নিয়মিত কোন নির্দিষ্ট জামাআতী যিক্র; যেমন সমস্বরে জামাআতী দরূদ আদি পড়া অবিধেয়; বরং তা বিদআত। মসজিদে এই শ্রেণীর চিৎকার ঘৃণ্য আচরণ এবং তা মসজিদে অন্যান্য নিষিদ্ধ কথা বলারই শ্রেণীভুক্ত।[3]
প্রকাশ থাকে যে, ঐ সকল যিক্র বা দুআ যা ফরয নামাযের পর পড়া হয়ে থাকে। পক্ষান্তরে এই নামাযের প্রত্যেক ২ রাকআত পরপর সালাম ফিরে নির্দিষ্ট যিক্র; যেমন ‘‘সুবহানা যিল মুলকি অল-মালাকূত, সুবহানা যিল ইয্যাতি অল-আযামাহ---’’ পড়া বিদআত।[2] এ স্থলে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) অথবা তাঁর কোন সাহাবী (রাঃ) কর্তৃক কোন নির্দিষ্ট দুআ বা যিক্র বর্ণিত হয়নি।
যেমন তারবীহর নামায শেষে অথবা প্রত্যেক ২ রাকআত পর পর নিয়মিত কোন নির্দিষ্ট জামাআতী যিক্র; যেমন সমস্বরে জামাআতী দরূদ আদি পড়া অবিধেয়; বরং তা বিদআত। মসজিদে এই শ্রেণীর চিৎকার ঘৃণ্য আচরণ এবং তা মসজিদে অন্যান্য নিষিদ্ধ কথা বলারই শ্রেণীভুক্ত।[3]
[1] (মাজাল্লাতুল বুহূসিল ইসলামিয়্যাহ ২৬/৯৮)
[2] (মু’জামুল বিদা’ ৩২৯পৃঃ)
[3] (ফাতাওয়া শায়খ মুহাম্মাদ বিন ইবরাহীম ২/২৪৭)
রমাযানের ফাযায়েল ও রোযার মাসায়েল
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী
শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী