ব্যাচে: এই নামটি আরবি অতীত থেকে চলেআসা। ব্যাচের অর্থ হলো "অতীতে থেকে যা পেয়েছিলাম". এটি একটি আল-কুরআনি নাম যা সাধারণত স্বর্গীয় সৃষ্টির সাথে সম্পর্কিত।
ইব্রাহিম: এটি আরবি ভাষায় ব্রাহ্মণ বোধ করায এবং আরবিতে অখন্ডতার সূচনা দেয়। আল্লাহর ফজলে ইব্রাহিম ইসলামের বাপ হিসেবে পরিচিত, যিনি নবীগণের একজন মহাপুরুষ এবং সৃষ্টিপতির পুত্র।
খালিদ: এটি আরবি শব্দ, যা "অমর" বা "চিরজীবি" বোধ করায়। এটি আল্লাহর একটি গুণমান এবং আল্লাহর চারটি কালের অনুবর্তী।
নূর: এটি আরবি শব্দ যা "আলো" বোধ করায়। এটি আল্লাহর আলোর উপহার বোধ করায় এবং ইসলামে এটি নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এবং আরবের প্রাচীন সহযোগীদের নাম।
হামজা: এটি আরবি শব্দ, যা "সহায়তা" বোধ করায়। এটি একটি আল-কুরআনি নাম এবং বৃষ্টি, ডিমের মতো কঠিন সানিয়ের একটি ধারণা দেয়।
ইমরান: এই নামটি আরবি শব্দ, যা "স্থাপত্য" বা "নগর" বোধ করায়। ইসলামে এটি বাংলাদেশের শ্রষ্টা হিসেবে ছাড়ছে এবং এটি যাত্রা, জ্ঞান, মহিমা এবং আল্লাহর অভিজ্ঞতা সংক্রান্ত।
যেহাদ: এই নামটি মুসলিম ছেলেদের জন্য বিশেষভাবে পরামর্শ করা হয়। এটি আরবি শব্দ, যা "জাঙ্গি" বা "প্রয়াস" বোধ করায়। এটি ইসলামিক যুদ্ধ, হিহাম (মুক্কা কৌশল) এবং মনের প্রতিশ্রুতির অদলবদল করার অনুশীলনের উপযুক্ত।
উমার: এই নামটি আরবি সংজ্ঞা দিয়ে বিদ্যমান, যা "হঠাৎ" বা "সত্ত্বাধিন" বোধ করায়। ইসলামে মুহাম্মদ (সাঃ) এর পর এটি সর্বকালের একজন ঔলিয়ার নিক হিসাবে পরিচিত।
ইসমাঈল: এই নামটি আরবি শব্দ, যা "আল্লাহের শ্রৃঙ্গে প্রাণ" বোধ করায়। ইসলামে ইসমাঈল আল্লাহর একজন প্রিয় নবী থেকে পরিচিত এবং বাংলাদেশে অনেকটা প্রচলিত নামের মধ্যে পড়ে।
মুহাম্মদ: এই নামটি আরবি শব্দ, যা "প্রশংসিত" বা "মাতৃসত্ব" বোধ করায়। এটি একটি আল-কুরআনি নাম এবং এটি সম্পূর্ণ ইসলামিক জগতে একটি প্রচলিত ও আদর্শমূলক নাম।
আশা করছি এই তথ্যগুলি আপনার কাছে উপযুক্ত এবং সুসংগত। পরের অনুসরণের জন্য আরও সহায়তা আমাদের জন্য কৃতজ্ঞতাপূর্ণ হব।