যাবে না। কেননা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) নিজে কখনো এ এভাবে মুনাজাত করেননি। আর তাঁর পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে কোন দলীল পাওয়া যায় না (মাজাল্লাতুল বুহূছ আল-ইসলামিয়্যাহ লিল-লাজনাহ আদ-দায়েমাহ্, ১৭তম খণ্ড, পৃ. ৫৫)।
তবে এক্ষেত্রে করণীয় হল- ইমাম ছাহেব পূর্বেই অবগত হলে খুৎবার মধ্যেই দু‘আ করবেন আর বাকীরা আমীন আমীন বলবে (সহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/১২৫৫; ফাতাওয়া লাজনা আদ-দায়েমাহ, ৮ম খণ্ড, পৃ. ২৩১-৩০ ও ৩০২; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম, পৃ. ৩৯২)।
বিভিন্ন সময় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু‘আ করেছেন আর সাহাবীরা আমীন আমীন বলেছেন (মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৪২৫; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুছ ছগীর হা/৫৩৬, সনদ সহীহ; আবূ দাঊদ, হা/১৪৪৩; মিশকাত, হা/১২৯০)।
তবে এক্ষেত্রে করণীয় হল- ইমাম ছাহেব পূর্বেই অবগত হলে খুৎবার মধ্যেই দু‘আ করবেন আর বাকীরা আমীন আমীন বলবে (সহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ, হা/১২৫৫; ফাতাওয়া লাজনা আদ-দায়েমাহ, ৮ম খণ্ড, পৃ. ২৩১-৩০ ও ৩০২; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম, পৃ. ৩৯২)।
বিভিন্ন সময় রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দু‘আ করেছেন আর সাহাবীরা আমীন আমীন বলেছেন (মুসনাদে আহমাদ, হা/১২৪২৫; ত্বাবারাণী, আল-মু‘জামুছ ছগীর হা/৫৩৬, সনদ সহীহ; আবূ দাঊদ, হা/১৪৪৩; মিশকাত, হা/১২৯০)।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: