ইসলামে যেকোন প্রাণীর ছবি, মূর্তি বা ভাস্কর্য নিষিদ্ধ হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম হল, এগুলোর পূজা করা, শ্রদ্ধা জানানো এবং এগুলোর কাছে মঙ্গল কামনা করা। আর এগুলো শিরকের প্রধান উৎস। তাই এগুলো তৈরি করা ভয়াবহ অপরাধ। হাদীসে এসেছে, অঙ্কিত ছবির মধ্যে আত্মা দিতে বাধ্য করা হবে, কিন্তু সে আত্মা দিতে পারবে না (বুখারী হা/২২২৫)।
অবশেষে জীবনে যত ছবি তুলেছে সমস্ত ছবির মধ্যে আল্লাহ জীবন দিয়ে দিবেন। তখন সেগুলো একই সঙ্গে মেশিনের মত অনন্তকাল তাকে জাহান্নামে শাস্তি দিতে থাকবে (সহীহ মুসলিম হা/২১১০)।
তবে প্রাণীর ছবি ছাড়া গাছপালা বা কোন অন্য সব জিনিসের ছবি নির্মাণ করা যায় (সহীহ বুখারী, হা/২২২৫)।
ইসলাম কেন মূর্তি-ভাষ্কর্য তৈরীকে নিষেধ করেছে তা একটু বিবেক দিয়ে ভাবলেই বুঝা যায়। কারণ মূর্তি তৈরির বিষয়টি শুধু তাত্ত্বিক নয়; বরং তা বিশ্বাসের সাথে সম্পৃক্ত। সৃষ্টির দায়িত্ব কেবল মহান আল্লাহর। আর একে যারা চিত্রিত করতে চায় তা অবশ্যই আল্লাহর ইচ্ছার বিরোধী।
মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই সেই আল্লাহ, যিনি তোমদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে, যেমন তিনি চেয়েছেন (সূরা আলে ‘ইমরান : ৬)। আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, ‘আর আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, এরপর আকার-অবয়ব তৈরী করেছি (সূরা আল-‘আরাফ : ১১)।
উপরিউক্ত আয়াত ও হাদীস প্রমাণ করে সৃষ্টিকর্ম কেবল সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর জন্য; কোন সৃষ্টির জন্য নয়। সুতরাং কারো জন্যই এ সীমালংঘন করা জায়েয নেই।
অবশেষে জীবনে যত ছবি তুলেছে সমস্ত ছবির মধ্যে আল্লাহ জীবন দিয়ে দিবেন। তখন সেগুলো একই সঙ্গে মেশিনের মত অনন্তকাল তাকে জাহান্নামে শাস্তি দিতে থাকবে (সহীহ মুসলিম হা/২১১০)।
তবে প্রাণীর ছবি ছাড়া গাছপালা বা কোন অন্য সব জিনিসের ছবি নির্মাণ করা যায় (সহীহ বুখারী, হা/২২২৫)।
ইসলাম কেন মূর্তি-ভাষ্কর্য তৈরীকে নিষেধ করেছে তা একটু বিবেক দিয়ে ভাবলেই বুঝা যায়। কারণ মূর্তি তৈরির বিষয়টি শুধু তাত্ত্বিক নয়; বরং তা বিশ্বাসের সাথে সম্পৃক্ত। সৃষ্টির দায়িত্ব কেবল মহান আল্লাহর। আর একে যারা চিত্রিত করতে চায় তা অবশ্যই আল্লাহর ইচ্ছার বিরোধী।
মহান আল্লাহ বলেন, ‘তিনিই সেই আল্লাহ, যিনি তোমদের আকৃতি গঠন করেন মায়ের গর্ভে, যেমন তিনি চেয়েছেন (সূরা আলে ‘ইমরান : ৬)। আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, ‘আর আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, এরপর আকার-অবয়ব তৈরী করেছি (সূরা আল-‘আরাফ : ১১)।
উপরিউক্ত আয়াত ও হাদীস প্রমাণ করে সৃষ্টিকর্ম কেবল সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহর জন্য; কোন সৃষ্টির জন্য নয়। সুতরাং কারো জন্যই এ সীমালংঘন করা জায়েয নেই।
সূত্র: আল-ইখলাছ।
Last edited: