আল-হাক্ক (প্রকৃত সত্য)[1]:
তিনি যাত ও সিফাত সর্বদিক দিয়েই সত্য। তিনি ওয়াজিবুল ওয়াজুদ তথা অত্যাবশ্যকীয় ভাবে সদাবিদ্যমান, পরিপূর্ণ সিফাত ও গুণাবলীর অধিকারী, তাঁর অস্তিত্ব বিদ্যমান থাকা তাঁর যাতের অত্যাবশ্যকীয়তা। তিনি ব্যতীত কোন কিছুর অস্তিত্ব ছিল না। তিনি আযালী তথা সর্বদা ছিল ও থাকবেন, তিনি সর্বদা বড়ত্ব, সৌন্দর্য ও পূর্ণতার গুণে সর্বদা গুণান্বিত ছিল ও থাকবেন। তিনি সর্বদা ইহসানে সুপরিচিত ছিল ও থাকবেন।
তাঁর কথা সত্য, তাঁর কাজ সত্য, তাঁর দর্শন সত্য, তাঁর রাসূল সত্য, তাঁর কিতাব সত্য, তাঁর দীন সত্য, একমাত্র তাঁর ইবাদত করা ও তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করা সত্য, সবকিছু তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করবে এ কথা সত্য। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
“আর এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা তাঁর পরিবর্তে যাকে ডাকে, অবশ্যই তা বাতিল। আর নিশ্চয় আল্লাহ তো সমুচ্চ, সুমহান।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৬২]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,
“আর বলুন, সত্য তোমাদের রবের পক্ষ থেকে। সুতরাং যে ইচ্ছা করে সে যেন ঈমান আনে এবং যে ইচ্ছা করে সে যেন কুফরী করে।” [সূরা আল-কাহফ, আয়াত: ২৯]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,
“অতঃপর সত্যের পর ভ্রষ্টতা ছাড়া কী থাকে?” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৩২]
“আর বলুন, হক এসেছে এবং বাতিল বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় বাতিল বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৮১][2]
[1] এ নামের দলিল হলো আল্লাহ তা‘আলার বাণী,
“আর এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা তাঁর পরিবর্তে যাকে ডাকে, অবশ্যই তা বাতিল। আর নিশ্চয় আল্লাহ তো সমুচ্চ, সুমহান।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৬২]
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬৩১-৬৩২।
তিনি যাত ও সিফাত সর্বদিক দিয়েই সত্য। তিনি ওয়াজিবুল ওয়াজুদ তথা অত্যাবশ্যকীয় ভাবে সদাবিদ্যমান, পরিপূর্ণ সিফাত ও গুণাবলীর অধিকারী, তাঁর অস্তিত্ব বিদ্যমান থাকা তাঁর যাতের অত্যাবশ্যকীয়তা। তিনি ব্যতীত কোন কিছুর অস্তিত্ব ছিল না। তিনি আযালী তথা সর্বদা ছিল ও থাকবেন, তিনি সর্বদা বড়ত্ব, সৌন্দর্য ও পূর্ণতার গুণে সর্বদা গুণান্বিত ছিল ও থাকবেন। তিনি সর্বদা ইহসানে সুপরিচিত ছিল ও থাকবেন।
তাঁর কথা সত্য, তাঁর কাজ সত্য, তাঁর দর্শন সত্য, তাঁর রাসূল সত্য, তাঁর কিতাব সত্য, তাঁর দীন সত্য, একমাত্র তাঁর ইবাদত করা ও তাঁর সাথে কাউকে শরীক না করা সত্য, সবকিছু তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করবে এ কথা সত্য। আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلۡحَقُّ وَأَنَّ مَا يَدۡعُونَ مِن دُونِهِۦ هُوَ ٱلۡبَٰطِلُ وَأَنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلۡعَلِيُّ ٱلۡكَبِيرُ٦٢﴾ [الحج : ٦٢]
“আর এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা তাঁর পরিবর্তে যাকে ডাকে, অবশ্যই তা বাতিল। আর নিশ্চয় আল্লাহ তো সমুচ্চ, সুমহান।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৬২]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,
﴿وَقُلِ ٱلۡحَقُّ مِن رَّبِّكُمۡۖ فَمَن شَآءَ فَلۡيُؤۡمِن وَمَن شَآءَ فَلۡيَكۡفُرۡ٢٩﴾ [الكهف: ٢٩]
“আর বলুন, সত্য তোমাদের রবের পক্ষ থেকে। সুতরাং যে ইচ্ছা করে সে যেন ঈমান আনে এবং যে ইচ্ছা করে সে যেন কুফরী করে।” [সূরা আল-কাহফ, আয়াত: ২৯]
আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেছেন,
﴿فَمَاذَا بَعۡدَ ٱلۡحَقِّ إِلَّا ٱلضَّلَٰلُ٣٢﴾ [يونس : ٣٢]
“অতঃপর সত্যের পর ভ্রষ্টতা ছাড়া কী থাকে?” [সূরা ইউনুস, আয়াত: ৩২]
﴿وَقُلۡ جَآءَ ٱلۡحَقُّ وَزَهَقَ ٱلۡبَٰطِلُۚ إِنَّ ٱلۡبَٰطِلَ كَانَ زَهُوقٗا٨١﴾ [الاسراء: ٨١]
“আর বলুন, হক এসেছে এবং বাতিল বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় বাতিল বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল।” [সূরা আল-ইসরা, আয়াত: ৮১][2]
[1] এ নামের দলিল হলো আল্লাহ তা‘আলার বাণী,
﴿ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلۡحَقُّ وَأَنَّ مَا يَدۡعُونَ مِن دُونِهِۦ هُوَ ٱلۡبَٰطِلُ وَأَنَّ ٱللَّهَ هُوَ ٱلۡعَلِيُّ ٱلۡكَبِيرُ٦٢﴾ [الحج : ٦٢]
“আর এটা এজন্য যে, নিশ্চয় আল্লাহই সত্য এবং তারা তাঁর পরিবর্তে যাকে ডাকে, অবশ্যই তা বাতিল। আর নিশ্চয় আল্লাহ তো সমুচ্চ, সুমহান।” [সূরা আল-হাজ্জ, আয়াত: ৬২]
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬৩১-৬৩২।