আল-হাই (লজ্জাশীল,[1] মহা গোপনকারী, আড়ালকারী[2]):
আল্লাহর এ নামটি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিম্নোক্ত হাদীস থেকে নেওয়া হয়েছে,
“নিশ্চয় তোমাদের রব লজ্জাশীল ও দানশীল। তাঁর কোন বান্দা নিজের দু’ হাত তুলে তাঁর নিকট দো‘আ করলে তিনি তার শূন্যহাত বা তাকে নিরাশ করে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন।”[3]
এটি মূলত মহান আল্লাহর অপার রহমত, দয়া, দানশীলতা, পূর্ণতা ও ধৈর্যশীলতা যে, বান্দা তাঁর কাছে প্রতিটি মূহুর্তে অভাবী ও মুখাপেক্ষী হওয়া সত্ত্বেও সে প্রকাশ্যে গুনাহ করে; অথচ সে তার মহান রবের অগণিত নি‘আমতের কারণে তাকওয়া অবলম্বন ব্যতীত কোন ভাবেই গুনাহ করতে পাবে না। অন্যদিকে রব সৃষ্টিকুল থেকে সম্পূর্ণ অমুখাপেক্ষী হওয়া সত্ত্বেও তাঁর দয়ার কারণে তাকে (বান্দাকে) অসম্মান, অপমান, বেইজ্জতি ও দুনিয়াতে শাস্তি প্রদানে লজ্জাবোধ করেন। তিনি তাঁর সাত্তার নামের কারণে তাদের গুনাহ গোপন রাখেন, তাদেরকে ক্ষমা করেন ও তাদেরকে মার্জনা করেন। তিনি বান্দাকে নি‘আমত প্রদান করতে ভালোবাসেন; অথচ তারা গুনাহ করে তাঁকে রাগান্বিত করেন। বান্দাদের ওপর তাঁর কল্যাণ অগণিত, অপরিসীম। তাদের অকল্যাণ ও গুনাহ তাঁর কাছে পৌঁছে যায়।
মহা সম্মানিত মালিক মহান আল্লাহ তাদের গুনাহ ও সমস্ত অন্যায় কাজ করা সত্ত্বেও যারা ইসলামে দীক্ষিত হন তাদেরকে আযাব দিতে লজ্জাবোধ করেন এবং যারা তাঁর কাছে দুহাত পেতে প্রার্থনা করেন তাদেরকে শূণ্য হাতে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। তিনি তাঁর বান্দাকে তাঁর কাছে দো‘আ করতে আহ্বান করেন এবং তাদের দো‘আ কবুল করতে প্রস্তুত থাকেন।
তিনি লজ্জাশীল ও আড়ালকারী। লজ্জাশীল ও আড়ালকারী ব্যক্তিকে পছন্দ করেন। যে ব্যক্তি দুনিয়াতে কোন মুসলিমের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবে, আখিরাতে আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন। এ কারণেই বান্দা গুনাহ করলে তা প্রকাশ করতে তিনি অপছন্দ করেন; বরং বান্দা ও আল্লাহর মাঝে যা কিছু ত্রুটি হয়েছে সে জন্য তাওবা করবে এবং মানুষের কাছে প্রকাশ করবে না। আল্লাহর কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট লোক সে ব্যক্তি যে গুনাহ করে রাত যাপন করে, আর আল্লাহ তার গুনাহ গোপন রেখেছেন; অথচ সকাল হয়ে সে তার গুনাহ প্রকাশ করে আল্লাহর গোপনীয়তা প্রকাশ করল।[4]
আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
“নিশ্চয় যারা এটা পছন্দ করে যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ১৯] এসব কিছুই হালীমের অর্থ, যিনি কাফির, ফাসিক ও অবাধ্যদের গুনাহ সত্ত্বেও তাদেরকে দুনিয়াতে দ্রুত শাস্তি না দিয়ে ধৈর্যধারণ করেন, তাদেরকে তাওবা করার সুযোগ দেন, তবে যারা বারবার অবাধ্যতা ও সীমালঙ্ঘন করে এবং তাঁর কাছে ফিরে না আসে তাদেরকে আর সুযোগ দেন না।[5]
[1] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“আল্লাহ তা‘আলা ধৈর্যশীল, লজ্জাশীল, (মানুষের পাপ) আড়ালকারী। তিনি লজ্জাশীলতাকে এবং পর্দা করাকে পছন্দ করেন। অত:এব, তোমাদের কেউ যখন গোসল করবে, সে যেন পর্দা করে।” আবু দাউদ, ৪/৩০২, কিতাব, আল-হাম্মাম, বাব, উলঙ্গ হতে নিষেধাজ্ঞা; নাসায়ী, ১/২০০, কিতাব, গোসল ও তায়াম্মুল, বাব, গোসলের সময় পর্দা করা; মুসনাদ আহমাদ, ৪/২২৪; বায়হাকী, ১/১৯৮, কিতাব, তাহারাত, বাব, গোসলের সময় মানুষের উপস্থিতিতে ঢাকা, হাদীসটি ই‘আলা ইবন উমাইয়্যাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত; আলবানী রহ. হাদীসটিকে ইরওয়াউল গালীলে (৭/৩৬৭) সহীহ বলেছেন।
[2] শাইখ আস-সা‘দী রহ. এখানে আস-সাত্তারকে আল্লাহর নাম হিসেবে উল্লেখ করেছেন; কিন্তু এটি আল্লাহর নাম হওয়ার ব্যাপারে কোন দলিল পাওয়া যায় না, তবে মানুষের কাছে এটি আল্লাহর একটি নাম হিসেবে বহুল প্রচলিত।
[3] আবু দাউদ, ২/১৬৫, হাদীস নং ১৪৮৮, কিতাব, সালাত, বাব, দু‘আ; তিরমিযী, ৫/৫৫৭, হাদীস নং ৩৫৫৬, কিতাব, দাওয়াত; ইবন মাজাহ, ২/১২৭১, হাদীস নং ৩৮৬৫, কিতাব, দু‘আ, বাব, রাফ‘উল ইয়াদাইন ফিদ-দু‘আ, সালমান আল-ফারেসী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত; আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৭৯, হাদীস নং ৩৮০৯।
[4] সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হাদীস এ কথার অনুরূপ। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
“নিজের পাপাচার প্রকাশকারী ব্যতীত আমার সকল উম্মাতের গুনাহই ক্ষমার যোগ্য। নিজের গুনাহ প্রকাশ করার অর্থই এই যে, কোন বান্দা রাতের বেলা কোন পাপ কাজ করে, অতঃপর দিন হলে তার প্রভু তার পাপকে গোপন রাখেন; কিন্তু বান্দা কাউকে ডেকে প্রকাশ করে দেয় যে, আমি গত রাত এই এই পাপ করেছি; অথচ বান্দা গুনাহ করার পর রাতে তার প্রভু তা গোপন রেখেছিলেন। ভোর হলে আল্লাহ যে পাপ গোপন রেখেছেন, সে তা মানুষের কাছে প্রকাশ করে দিল।” সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৯৯০, কিতাব, যুহুদ, বাব, নাহি ‘আন হাতকিল ইনসান সাতরা নাফসিহি, হাদীসটি আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত।
[5] আল-হাক্কুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৫৪-৫৫; তাওদীহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২১।
আল্লাহর এ নামটি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিম্নোক্ত হাদীস থেকে নেওয়া হয়েছে,
«إِنَّ اللَّهَ حَيِيٌّ كَرِيمٌ يَسْتَحْيِي إِذَا رَفَعَ الرَّجُلُ إِلَيْهِ يَدَيْهِ أَنْ يَرُدَّهُمَا صِفْرًا خَائِبَتَيْنِ».
“নিশ্চয় তোমাদের রব লজ্জাশীল ও দানশীল। তাঁর কোন বান্দা নিজের দু’ হাত তুলে তাঁর নিকট দো‘আ করলে তিনি তার শূন্যহাত বা তাকে নিরাশ করে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন।”[3]
এটি মূলত মহান আল্লাহর অপার রহমত, দয়া, দানশীলতা, পূর্ণতা ও ধৈর্যশীলতা যে, বান্দা তাঁর কাছে প্রতিটি মূহুর্তে অভাবী ও মুখাপেক্ষী হওয়া সত্ত্বেও সে প্রকাশ্যে গুনাহ করে; অথচ সে তার মহান রবের অগণিত নি‘আমতের কারণে তাকওয়া অবলম্বন ব্যতীত কোন ভাবেই গুনাহ করতে পাবে না। অন্যদিকে রব সৃষ্টিকুল থেকে সম্পূর্ণ অমুখাপেক্ষী হওয়া সত্ত্বেও তাঁর দয়ার কারণে তাকে (বান্দাকে) অসম্মান, অপমান, বেইজ্জতি ও দুনিয়াতে শাস্তি প্রদানে লজ্জাবোধ করেন। তিনি তাঁর সাত্তার নামের কারণে তাদের গুনাহ গোপন রাখেন, তাদেরকে ক্ষমা করেন ও তাদেরকে মার্জনা করেন। তিনি বান্দাকে নি‘আমত প্রদান করতে ভালোবাসেন; অথচ তারা গুনাহ করে তাঁকে রাগান্বিত করেন। বান্দাদের ওপর তাঁর কল্যাণ অগণিত, অপরিসীম। তাদের অকল্যাণ ও গুনাহ তাঁর কাছে পৌঁছে যায়।
মহা সম্মানিত মালিক মহান আল্লাহ তাদের গুনাহ ও সমস্ত অন্যায় কাজ করা সত্ত্বেও যারা ইসলামে দীক্ষিত হন তাদেরকে আযাব দিতে লজ্জাবোধ করেন এবং যারা তাঁর কাছে দুহাত পেতে প্রার্থনা করেন তাদেরকে শূণ্য হাতে ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। তিনি তাঁর বান্দাকে তাঁর কাছে দো‘আ করতে আহ্বান করেন এবং তাদের দো‘আ কবুল করতে প্রস্তুত থাকেন।
তিনি লজ্জাশীল ও আড়ালকারী। লজ্জাশীল ও আড়ালকারী ব্যক্তিকে পছন্দ করেন। যে ব্যক্তি দুনিয়াতে কোন মুসলিমের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবে, আখিরাতে আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন। এ কারণেই বান্দা গুনাহ করলে তা প্রকাশ করতে তিনি অপছন্দ করেন; বরং বান্দা ও আল্লাহর মাঝে যা কিছু ত্রুটি হয়েছে সে জন্য তাওবা করবে এবং মানুষের কাছে প্রকাশ করবে না। আল্লাহর কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট লোক সে ব্যক্তি যে গুনাহ করে রাত যাপন করে, আর আল্লাহ তার গুনাহ গোপন রেখেছেন; অথচ সকাল হয়ে সে তার গুনাহ প্রকাশ করে আল্লাহর গোপনীয়তা প্রকাশ করল।[4]
আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿إِنَّ ٱلَّذِينَ يُحِبُّونَ أَن تَشِيعَ ٱلۡفَٰحِشَةُ فِي ٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ لَهُمۡ عَذَابٌ أَلِيمٞ فِي ٱلدُّنۡيَا وَٱلۡأٓخِرَةِ١٩﴾ [النور : ١٩]
“নিশ্চয় যারা এটা পছন্দ করে যে, মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ুক, তাদের জন্য দুনিয়া ও আখেরাতে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ১৯] এসব কিছুই হালীমের অর্থ, যিনি কাফির, ফাসিক ও অবাধ্যদের গুনাহ সত্ত্বেও তাদেরকে দুনিয়াতে দ্রুত শাস্তি না দিয়ে ধৈর্যধারণ করেন, তাদেরকে তাওবা করার সুযোগ দেন, তবে যারা বারবার অবাধ্যতা ও সীমালঙ্ঘন করে এবং তাঁর কাছে ফিরে না আসে তাদেরকে আর সুযোগ দেন না।[5]
[1] রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«إِنَّ اللَّهَ عَزَّ وَجَلَّ حَلِيمٌ حَيِيٌّ سِتِّيرٌ يُحِبُّ الْحَيَاءَ وَالسَّتْرَ فَإِذَا اغْتَسَلَ أَحَدُكُمْ فَلْيَسْتَتِرْ».
“আল্লাহ তা‘আলা ধৈর্যশীল, লজ্জাশীল, (মানুষের পাপ) আড়ালকারী। তিনি লজ্জাশীলতাকে এবং পর্দা করাকে পছন্দ করেন। অত:এব, তোমাদের কেউ যখন গোসল করবে, সে যেন পর্দা করে।” আবু দাউদ, ৪/৩০২, কিতাব, আল-হাম্মাম, বাব, উলঙ্গ হতে নিষেধাজ্ঞা; নাসায়ী, ১/২০০, কিতাব, গোসল ও তায়াম্মুল, বাব, গোসলের সময় পর্দা করা; মুসনাদ আহমাদ, ৪/২২৪; বায়হাকী, ১/১৯৮, কিতাব, তাহারাত, বাব, গোসলের সময় মানুষের উপস্থিতিতে ঢাকা, হাদীসটি ই‘আলা ইবন উমাইয়্যাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত; আলবানী রহ. হাদীসটিকে ইরওয়াউল গালীলে (৭/৩৬৭) সহীহ বলেছেন।
[2] শাইখ আস-সা‘দী রহ. এখানে আস-সাত্তারকে আল্লাহর নাম হিসেবে উল্লেখ করেছেন; কিন্তু এটি আল্লাহর নাম হওয়ার ব্যাপারে কোন দলিল পাওয়া যায় না, তবে মানুষের কাছে এটি আল্লাহর একটি নাম হিসেবে বহুল প্রচলিত।
[3] আবু দাউদ, ২/১৬৫, হাদীস নং ১৪৮৮, কিতাব, সালাত, বাব, দু‘আ; তিরমিযী, ৫/৫৫৭, হাদীস নং ৩৫৫৬, কিতাব, দাওয়াত; ইবন মাজাহ, ২/১২৭১, হাদীস নং ৩৮৬৫, কিতাব, দু‘আ, বাব, রাফ‘উল ইয়াদাইন ফিদ-দু‘আ, সালমান আল-ফারেসী রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত; আলবানী রহ. হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৭৯, হাদীস নং ৩৮০৯।
[4] সহীহ মুসলিমে বর্ণিত হাদীস এ কথার অনুরূপ। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«كُلُّ أُمَّتِي مُعَافَاةٌ، إِلَّا الْمُجَاهِرِينَ، وَإِنَّ مِنَ الْإِجْهَارِ أَنْ يَعْمَلَ الْعَبْدُ بِاللَّيْلِ عَمَلًا، ثُمَّ يُصْبِحُ قَدْ سَتَرَهُ رَبُّهُ، فَيَقُولُ: يَا فُلَانُ قَدْ عَمِلْتُ الْبَارِحَةَ كَذَا وَكَذَا، وَقَدْ بَاتَ يَسْتُرُهُ رَبُّهُ، فَيَبِيتُ يَسْتُرُهُ رَبُّهُ، وَيُصْبِحُ يَكْشِفُ سِتْرَ اللهِ عَنْهُ».
“নিজের পাপাচার প্রকাশকারী ব্যতীত আমার সকল উম্মাতের গুনাহই ক্ষমার যোগ্য। নিজের গুনাহ প্রকাশ করার অর্থই এই যে, কোন বান্দা রাতের বেলা কোন পাপ কাজ করে, অতঃপর দিন হলে তার প্রভু তার পাপকে গোপন রাখেন; কিন্তু বান্দা কাউকে ডেকে প্রকাশ করে দেয় যে, আমি গত রাত এই এই পাপ করেছি; অথচ বান্দা গুনাহ করার পর রাতে তার প্রভু তা গোপন রেখেছিলেন। ভোর হলে আল্লাহ যে পাপ গোপন রেখেছেন, সে তা মানুষের কাছে প্রকাশ করে দিল।” সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ২৯৯০, কিতাব, যুহুদ, বাব, নাহি ‘আন হাতকিল ইনসান সাতরা নাফসিহি, হাদীসটি আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত।
[5] আল-হাক্কুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৫৪-৫৫; তাওদীহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২১।