- Views: 579
- Replies: 2
আসমা ওয়াস সিফাত সর্ম্পকে জানার গুরুত্ব :-
১.কুরআনুল কারিমের প্রত্যেকটা আয়াতে প্রায় আল্লাহর পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
যেমন : {بسم الله الرحمن الرحيم} →{الحمد الله رب العلمين}→{الرحمن الرحيم }،
আরও দেখুন সহীহুল বুখারীর ৪৬৪৯ হাদিস টা, সূরা ইখলাস কে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ বলা হয়েছে।
২.প্রত্যেকটা নামের সাথে ইবাদত রয়েছে।
রেফারেন্স : [ সূরা আরাফ ০৭: ১৮০]
৩.যে আল্লাহ তা'য়ালার আসমা ওয়াস সিফাতসমূহকে ভালোবাসে, আল্লাহ তা'য়ালাও তাকে ভালোবাসবে।
রেফারেন্স : [সহিহুল বুখারীর হা/৭৩৭৫ ]
৪. যে ব্যাক্তি আল্লাহ তা'য়ালার নামসমূহের যথাযথ হক আদায় করবে, সে জান্নাতে যাবে।
রেফারেন্স : [ সহীহুল বুখারীর হা/৬৪১০]
৫. এই নামসমূহ জানা ফরযে আইন।
রেফারেন্স : [ সূরা আরাফ ০৭: ১৮০ ]
৬.যে এই বিষয়ে (আসমা ওয়াস সিফাত) সর্ম্পকে বেশি জানবে সে আল্লাহকে বেশি ভয় করবে।আশাবাদী হবে, সম্মান করবে।
রেফারেন্স : [সহীহুল বুখারীর হা/১৯]
৭. আল্লাহ সর্ম্পকে যত জানবেন, অন্তরের উপর তার প্রভাব পড়বে৷
যেমন : আল্লাহ লজ্জাশীল, তিনি লজ্জাশীলতা কে পছন্দ করেন। [সুনানে নাসায়ির হা/০৯, মেশকাত হা/৪৪৭]
৮. আল্লাহ তা'য়ালার আসমা ওয়াস সিফাত সর্ম্পকে জানা।কেননা এই বিষয়টার উপর নির্ভর করে পুরো দ্বীন।
১০. ইবাদতে স্বাদ পেতে এই বিষয় সর্ম্পকে জানতে হবে।
১১.দ্বীনকে বুজার জন্য এইবিষয়ে জানতে হবে, দ্বীনের মূল হচ্ছে আল্লাহ সর্ম্পকে জান।
১২.কুরআনকে বুঝার জন্য।
১৩.প্রশান্তি লাভের জন্য।
১৪. আল্লাহ সর্ম্পকে অজ্ঞ থাকলে বিভ্রান্ত হবেন।
১৫.আল্লাহর সর্ম্পকে সঠিক ধারণা ফলে বাতিল বিশ্বাস অনুপ্রবেশ করতে পারবে না।
১৬.এই বিষয় জানলে বিনয়ী হবেন, অহংকার দূর হবে।
১৭.আল্লাহর প্রতি আদব সৃষ্টি হবে।
১৮.আল্লাহর ধমক থেকে বাঁচতে বিষয়টি জানতে হবে।
১৯.আল্লাহর নৈকট্য লাভ হবে।
২০.এই বিষয়ে জানলে ইবাদতে ইহসান ও মুশহাদা অনুভব হবে।
২১.এইটি সেই তাওহীদের অন্যতম অংশ। নবী রাসূলগন যে তাওহীদ প্রচারের জন্য প্রেরিত হয়েছেন।
২২.এই বিষয়ে জানার ফলে ইবাদত সুন্দর হবে, আল্লাহর সর্ম্পকে না জেনে কথা বলার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন৷
নোট প্রস্তুতকারি : তাজুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্রগ্রাম।
১.কুরআনুল কারিমের প্রত্যেকটা আয়াতে প্রায় আল্লাহর পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে।
যেমন : {بسم الله الرحمن الرحيم} →{الحمد الله رب العلمين}→{الرحمن الرحيم }،
আরও দেখুন সহীহুল বুখারীর ৪৬৪৯ হাদিস টা, সূরা ইখলাস কে কুরআনের এক তৃতীয়াংশ বলা হয়েছে।
আর সূরা ইখলাস পুরো সূরাটাই তাওহীদ সংক্রান্ত।তাওহীদুল আসমা ওয়াস সিফাত তার আলোচ্য বিষয়।
২.প্রত্যেকটা নামের সাথে ইবাদত রয়েছে।
রেফারেন্স : [ সূরা আরাফ ০৭: ১৮০]
৩.যে আল্লাহ তা'য়ালার আসমা ওয়াস সিফাতসমূহকে ভালোবাসে, আল্লাহ তা'য়ালাও তাকে ভালোবাসবে।
রেফারেন্স : [সহিহুল বুখারীর হা/৭৩৭৫ ]
৪. যে ব্যাক্তি আল্লাহ তা'য়ালার নামসমূহের যথাযথ হক আদায় করবে, সে জান্নাতে যাবে।
রেফারেন্স : [ সহীহুল বুখারীর হা/৬৪১০]
৫. এই নামসমূহ জানা ফরযে আইন।
রেফারেন্স : [ সূরা আরাফ ০৭: ১৮০ ]
৬.যে এই বিষয়ে (আসমা ওয়াস সিফাত) সর্ম্পকে বেশি জানবে সে আল্লাহকে বেশি ভয় করবে।আশাবাদী হবে, সম্মান করবে।
রেফারেন্স : [সহীহুল বুখারীর হা/১৯]
৭. আল্লাহ সর্ম্পকে যত জানবেন, অন্তরের উপর তার প্রভাব পড়বে৷
যেমন : আল্লাহ লজ্জাশীল, তিনি লজ্জাশীলতা কে পছন্দ করেন। [সুনানে নাসায়ির হা/০৯, মেশকাত হা/৪৪৭]
৮. আল্লাহ তা'য়ালার আসমা ওয়াস সিফাত সর্ম্পকে জানা।কেননা এই বিষয়টার উপর নির্ভর করে পুরো দ্বীন।
৯. সবচেয়ে উত্তম জ্ঞান হলো, আল্লাহ তা'য়ালা সর্ম্পকে জান। আর তা অবশ্য জানতে হবে।NB- আল্লাহর ইলমকে সাব্যস্ত করা।
১০. ইবাদতে স্বাদ পেতে এই বিষয় সর্ম্পকে জানতে হবে।
১১.দ্বীনকে বুজার জন্য এইবিষয়ে জানতে হবে, দ্বীনের মূল হচ্ছে আল্লাহ সর্ম্পকে জান।
১২.কুরআনকে বুঝার জন্য।
১৩.প্রশান্তি লাভের জন্য।
১৪. আল্লাহ সর্ম্পকে অজ্ঞ থাকলে বিভ্রান্ত হবেন।
১৫.আল্লাহর সর্ম্পকে সঠিক ধারণা ফলে বাতিল বিশ্বাস অনুপ্রবেশ করতে পারবে না।
১৬.এই বিষয় জানলে বিনয়ী হবেন, অহংকার দূর হবে।
১৭.আল্লাহর প্রতি আদব সৃষ্টি হবে।
১৮.আল্লাহর ধমক থেকে বাঁচতে বিষয়টি জানতে হবে।
১৯.আল্লাহর নৈকট্য লাভ হবে।
২০.এই বিষয়ে জানলে ইবাদতে ইহসান ও মুশহাদা অনুভব হবে।
২১.এইটি সেই তাওহীদের অন্যতম অংশ। নবী রাসূলগন যে তাওহীদ প্রচারের জন্য প্রেরিত হয়েছেন।
২২.এই বিষয়ে জানার ফলে ইবাদত সুন্দর হবে, আল্লাহর সর্ম্পকে না জেনে কথা বলার ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন৷
আলোচনা নোট:
আলোচক : শায়খুল আকিদা,আল উস্তায ড.আবুবকর মোহাম্মদ যাকারিয়া (হাফিজাহুল্লাহ)।
আলোচক : শায়খুল আকিদা,আল উস্তায ড.আবুবকর মোহাম্মদ যাকারিয়া (হাফিজাহুল্লাহ)।
নোট প্রস্তুতকারি : তাজুল ইসলাম
শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্রগ্রাম।