কারো জন্য মৃত্যু কামনা করে দো‘আ করা যাবে না। তবে তার জন্য মৃত্যু কল্যাণকর মনে হ’লে তার জন্য কল্যাণের দো‘আ করা যাবে। রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন তার নিকটে বিপদ পৌঁছার কারণে মৃত্যু কামনা না করে। তবে সে যদি মৃত্যু কামনা করতেই চায় তবে যেন বলে, হে আল্লাহ! আমাকে জীবিত রাখো যতদিন আমার জীবন কল্যাণকর হয় এবং আমাকে মৃত্যু দান কর, যখন মৃত্যু আমার জন্য কল্যাণকর হয়’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/১৬০০)।
তিনি আরো বলেন, তোমাদের কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে এবং মৃত্যু আসার আগে যেন মৃত্যুর জন্য দো‘আ না করে। কেননা তোমাদের মধ্যে কেউ মারা গেলে তার আমল বন্ধ হয়ে যায়। আর মুমিনের বয়স তার কল্যাণই বাড়িয়ে থাকে (মুসলিম হা/২৬৮২; মিশকাত হা/১৫৯৯)।
বুখারীর বর্ণনায় রয়েছে, তোমাদের কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে। কারণ সে নেককার হ’লে আরো বেশী নেক কাজ করার সুযোগ পাবে। আর বদকার হ’লে, (সে তওবা করে) আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টি ও রেযামন্দি হাছিল করার সুযোগ পাবে (বুখারী হা/৫৬৭৩; মিশকাত হা/১৫৯৮)। অতএব কারো জন্য মৃত্যু কামনা নয়, বরং কল্যাণ কামনা করে দো‘আ করতে হবে।
আত তাহরীক
তিনি আরো বলেন, তোমাদের কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে এবং মৃত্যু আসার আগে যেন মৃত্যুর জন্য দো‘আ না করে। কেননা তোমাদের মধ্যে কেউ মারা গেলে তার আমল বন্ধ হয়ে যায়। আর মুমিনের বয়স তার কল্যাণই বাড়িয়ে থাকে (মুসলিম হা/২৬৮২; মিশকাত হা/১৫৯৯)।
বুখারীর বর্ণনায় রয়েছে, তোমাদের কেউ যেন মৃত্যু কামনা না করে। কারণ সে নেককার হ’লে আরো বেশী নেক কাজ করার সুযোগ পাবে। আর বদকার হ’লে, (সে তওবা করে) আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টি ও রেযামন্দি হাছিল করার সুযোগ পাবে (বুখারী হা/৫৬৭৩; মিশকাত হা/১৫৯৮)। অতএব কারো জন্য মৃত্যু কামনা নয়, বরং কল্যাণ কামনা করে দো‘আ করতে হবে।
আত তাহরীক