আত-তাওয়াব (তাওবা কবুলকারী, ক্ষমাকারী)[1]:
ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেছেন, তাওয়াব হলেন যিনি সর্বদা তাওবাকারীর তাওবা কবুল করেন, আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তনকারীকে তিনি ক্ষমা করেন। অত:এব যারা আল্লাহর কাছে খাঁটি তাওবা করে তিনি তাদের তাওবা কবুল করেন এবং ক্ষমা করে দেন।[2]
বান্দার ব্যাপারে আল্লাহর তাওবা কবুল করা দু’ধরণের।
প্রথমত: তিনি তাঁর বান্দার অন্তরে তাঁর কাছে ফিরে আসার তাওবা ঢেলে দেন। ফলে বান্দা তাওবা ও তাওবার শর্তাবলী পালনের মাধ্যমে গুনাহের কাজ থেকে তাওবা করে, সে তার কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করে, উক্ত কাজে ফিরে না যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় করে এবং আল্লাহ তাকে খারাপ কাজকে ভালো কাজে পরিবর্তন করে দেন।
দ্বিতীয়ত: বান্দার তাওবা কবুল করার মাধ্যমে তিনি বান্দার তাওবা গ্রহণ করেন এবং বান্দা যদি খাঁটি তাওবা করেন তাহলে তিনি তার পূর্বের গুনাহ মাফ করে দেন। কেননা খাঁটি তাওবা পূর্বের গুনাহ মাফ হওয়া অত্যাবশ্যকীয়। [3]
[1] এ নামের দলিল হলো, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
“নিশ্চয় তিনি তাওবা কবূলকারী, অতি দয়ালু।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ৩৭]
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬২৩।
[3] আল-হাক্কুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৭৩; তাওদিহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২৬।
ইবনুল কাইয়্যিম রহ. বলেছেন, তাওয়াব হলেন যিনি সর্বদা তাওবাকারীর তাওবা কবুল করেন, আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তনকারীকে তিনি ক্ষমা করেন। অত:এব যারা আল্লাহর কাছে খাঁটি তাওবা করে তিনি তাদের তাওবা কবুল করেন এবং ক্ষমা করে দেন।[2]
বান্দার ব্যাপারে আল্লাহর তাওবা কবুল করা দু’ধরণের।
প্রথমত: তিনি তাঁর বান্দার অন্তরে তাঁর কাছে ফিরে আসার তাওবা ঢেলে দেন। ফলে বান্দা তাওবা ও তাওবার শর্তাবলী পালনের মাধ্যমে গুনাহের কাজ থেকে তাওবা করে, সে তার কৃতকর্মের জন্য অনুশোচনা করে, উক্ত কাজে ফিরে না যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় করে এবং আল্লাহ তাকে খারাপ কাজকে ভালো কাজে পরিবর্তন করে দেন।
দ্বিতীয়ত: বান্দার তাওবা কবুল করার মাধ্যমে তিনি বান্দার তাওবা গ্রহণ করেন এবং বান্দা যদি খাঁটি তাওবা করেন তাহলে তিনি তার পূর্বের গুনাহ মাফ করে দেন। কেননা খাঁটি তাওবা পূর্বের গুনাহ মাফ হওয়া অত্যাবশ্যকীয়। [3]
[1] এ নামের দলিল হলো, আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন,
﴿إِنَّهُۥ هُوَ ٱلتَّوَّابُ ٱلرَّحِيمُ٣٧﴾ [البقرة: ٣٧]
“নিশ্চয় তিনি তাওবা কবূলকারী, অতি দয়ালু।” [সূরা আল-বাকারা, আয়াত: ৩৭]
[2] আত-তাফসীর, ৫/৬২৩।
[3] আল-হাক্কুল ওয়াদিহ আল-মুবীন, পৃ. ৭৩; তাওদিহুল কাফিয়া আশ-শাফিয়া, পৃ. ১২৬।