মুসলিমের জীবনে নামাযের বিশাল গুরুত্ব আছে, তাই ইসলামী আহবায়কদেরকেও দেখা যায়, তাঁরা মুসলিমের জীবন ও সমাজে নামায প্রতিষ্ঠা করার ব্যাপারকে খুব গুরুত্ব দিচ্ছেন।
এক পর্যায়ে এ গুরুত্ব দেওয়া যথার্থ ও যথাযোগ্য। কিন্তু তার আগে তার আক্বীদা ও ঈমানের ব্যাপারটা গুরুত্ব পাওয়ার যোগ্য বেশি। কারণ আক্কীদা শুদ্ধ না হলে নামাযই শুদ্ধ হবে না। ঈমান শুদ্ধ না হলে নামায মহান আল্লাহর কাছে গুরুত্ব পাবে না। বলা বাহুল্য, নামাযের চারাগাছ রোপন করার আগে জীবন ও মনের জমি থেকে শির্কী আক্বীদা ও বিশ্বাসের আগাছা তুলে ফেলতে হবে। নচেৎ বুঝতেই পারছেন, ফল পাওয়া তো দূরের কথা, বীজও বরবাদে যাবে।
সুতরাং কাউকে নামাযী বানাবার আগে তার ঈমান ঠিক করুন।
এক পর্যায়ে এ গুরুত্ব দেওয়া যথার্থ ও যথাযোগ্য। কিন্তু তার আগে তার আক্বীদা ও ঈমানের ব্যাপারটা গুরুত্ব পাওয়ার যোগ্য বেশি। কারণ আক্কীদা শুদ্ধ না হলে নামাযই শুদ্ধ হবে না। ঈমান শুদ্ধ না হলে নামায মহান আল্লাহর কাছে গুরুত্ব পাবে না। বলা বাহুল্য, নামাযের চারাগাছ রোপন করার আগে জীবন ও মনের জমি থেকে শির্কী আক্বীদা ও বিশ্বাসের আগাছা তুলে ফেলতে হবে। নচেৎ বুঝতেই পারছেন, ফল পাওয়া তো দূরের কথা, বীজও বরবাদে যাবে।
সুতরাং কাউকে নামাযী বানাবার আগে তার ঈমান ঠিক করুন।