- Author
- শাইখ সুলাইমান আর রুহাইলি
- Translator
- ইয়াকুব বিন আবুল কালাম
- Publisher
- আদ-দা'ওয়াহ আস-সালাফিয়্যাহ
ইসলাম সর্বযুগের সব জায়গার জন্য উপযোগী একমাত্র দ্বীন। এই দ্বীনটি আল্লাহর পক্ষ থেকে নিয়ামত এবং একই সঙ্গে রহমত। এই দ্বীনের যাবতীয় বিধিনিষেধের মাঝে সৃষ্টির প্রতি মহামহিম আল্লাহর অফুরন্ত রহমতের বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। যারা এই দ্বীনকে নিষ্কলুষভাবে মেনে নিয়েছেন, তারা দুনিয়াতেও শান্তি ও সমৃদ্ধির জীবন অতিবাহিত করেছেন, আখিরাতেও তাদের জন্য অপেক্ষা করছে অকল্পনীয় রহমত বরকতে ঘেরা জান্নাত। এই শ্রেণির প্রকৃষ্ট উদাহরণ হলো, সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেয়ীগণ।
বিপরীতে যারা এই দ্বীনকে নিজেদের খেয়াল খুশিমতো মেনেছে, মাঝে মাঝে মানে মাঝে মাঝে ছাড়ে, কোনো এক ক্ষেত্রে শরীয়ত মানে তো অন্যক্ষেত্রে বাদ দেয়; তারা দুনিয়াতে ততটা সম্মান ও মর্যাদা পায় না যতটা পূর্বের শ্রেণিরা পেয়েছিলেন।
আর যারা পুরোপুরি দ্বীন ইসলাম বর্জন করে চলে, তাদের হিসেব করে তো আর আমাদের লাভ নেই।
দ্বীনী বন্ধন তো যাইহোক, ইসলামের একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ও মহত্বপূর্ণ একটি বিধান হলো, ওয়ালা ও বারা। দ্বীন ইসলাম যে যত বেশি পালন করবে, তার সাথে তত দৃঢ় হবে। দ্বীন পালনে যার মাঝে যতটা পিছপা ভাব থাকবে, তার সাথে দ্বীনী বন্ধনও তত শিথিল হবে। আর যারা এই দ্বীনকে বাদ দিয়ে অন্য ধর্ম পালন করে বা করে না, তাদের সাথে আমাদের কোনো দ্বীনী বন্ধন থাকবে না এবং প্রয়োজন সাপেক্ষে তাদের সাথে লেনদেনের দরকার হলেও আন্তরিক কোনো সম্পর্ক সেখানে থাকবে না ।
বিপরীতে যারা এই দ্বীনকে নিজেদের খেয়াল খুশিমতো মেনেছে, মাঝে মাঝে মানে মাঝে মাঝে ছাড়ে, কোনো এক ক্ষেত্রে শরীয়ত মানে তো অন্যক্ষেত্রে বাদ দেয়; তারা দুনিয়াতে ততটা সম্মান ও মর্যাদা পায় না যতটা পূর্বের শ্রেণিরা পেয়েছিলেন।
আর যারা পুরোপুরি দ্বীন ইসলাম বর্জন করে চলে, তাদের হিসেব করে তো আর আমাদের লাভ নেই।
দ্বীনী বন্ধন তো যাইহোক, ইসলামের একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ ও মহত্বপূর্ণ একটি বিধান হলো, ওয়ালা ও বারা। দ্বীন ইসলাম যে যত বেশি পালন করবে, তার সাথে তত দৃঢ় হবে। দ্বীন পালনে যার মাঝে যতটা পিছপা ভাব থাকবে, তার সাথে দ্বীনী বন্ধনও তত শিথিল হবে। আর যারা এই দ্বীনকে বাদ দিয়ে অন্য ধর্ম পালন করে বা করে না, তাদের সাথে আমাদের কোনো দ্বীনী বন্ধন থাকবে না এবং প্রয়োজন সাপেক্ষে তাদের সাথে লেনদেনের দরকার হলেও আন্তরিক কোনো সম্পর্ক সেখানে থাকবে না ।