ইসলামের দুটি উতসের মধ্যে কুরআন প্রধান। কুরআন তিলাওয়াত করা ও এ অনুযায়ী সামগ্রিক জীবনে আমল করা আমাদের জন্য অপরিহার্য। কুরআন তিলাওয়াত করার প্রধান শর্ত হলো তাজবীদ সহকারে কুরআন তিলাওয়াত করা। কুরআন তিলাওয়াত করার বিধান সম্পর্কে কুরআনে আল্লাহ তা’আলা নির্দেশ করছেন ,
أَوْ زِدْ عَلَيْهِ وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا [٧٣:٤]
অনুবাদ: অথবা তদপেক্ষা বেশী এবং কোরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্ত ভাবে ও স্পষ্টভাবে। (সূরা আল মুযযাম্মিল ৭৩:৪)।
কুরআন তিলাওয়াত শুদ্ধভাবে তাজবীদ আকারে তিলাওয়াত না করলে অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায় ফলে কুরআন তিলাওয়াতের সওয়াব না পেয়ে গুনাহ হয়ে যায়। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতারেব একটি হরফ পাঠ করবে তার জন্য একটি নেকী রয়েছে। আর প্রতিটি নেকী দশ নেকীর সমতুল্য।(তিরমিযী, মাদানী প্রকাশনী হা/২৯১০, মিশকাত, হা/২১৩৭)।
কুরআন সঠিক ভাবে তিলাওয়াত শিখতে অন্যতম মাধ্যম হলো আরবী কায়দা। তাজবীসহ সহজ পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষার জন্যই এই ছোট কায়দা।
এটি রচনা করেছেন আব্দুল ওয়াহীদ বিন ইউনুস ও যায়নুল আবেদীন বিন নুমান। সম্পাদনা করেছেন : আব্দুল খালেক সালাফী।
কায়দাটি বাজারের অন্য কায়দা থেকে অনন্য। এটির অনন্য বৈশিষ্টের অন্যতম হলো:
সহজ পদ্ধতিতে কুরআন তিলাওয়াত শিখার জন্য তাজবীদ আরবীর পাশাপাশি বাংলা উচ্চারণ যুক্ত করা হয়েছে। তবে বাংলা উচ্চারণ বুঝার জন্য। বাংলা উচ্চারণে কুরআন তিলাওয়াত করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তাজবীদ সহকারে না পড়লে কিরুপ অর্থ পরিবর্তন হতে পারে তার উদাহরণ সহকারে উল্লেখ করা হয়েছে।
সহজ সরলভাবে নিয়মগুলো উল্লেখ করা হয়েছে যাতে সাধারণ শিক্ষিত মানুষেরাও উপকৃত হতে পারে।
কায়দার নিয়ম শেষে আম্মাপারার সুরাগুলোর শব্দসহ বাংলা ও ইংরেজী অর্থ প্রদান করা হয়েছে।
বিশেষ বিশেষ সূরার ফাযীলাত সহীহ হাদীস থেকে উল্লেখ করা হয়েছে।
দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় ১২১টি দু’আ সংকলিত হয়েছে।
দুআগুলোর উত্স বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থ থেকে ইবারত উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সাথে প্রকাশনীর নাম ও বাংলাদেশের প্রকাশনীর নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে যা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
দুআগুলোর বিভিন্ন ফযীলত সহীহ হাদীস গ্রন্থ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে।
পরিশেষে সহীহ সুন্নাহর আলোকে সংক্ষিপ্ত সালাত আদায়ের পদ্ধতি ও বিধান উল্লেখ করা হয়েছে এবং প্রমাণগুলো বাংলাদেশের প্রকাশনী থেকে উত্স উল্লেখ করা হয়েছে।
أَوْ زِدْ عَلَيْهِ وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا [٧٣:٤]
অনুবাদ: অথবা তদপেক্ষা বেশী এবং কোরআন আবৃত্তি করুন সুবিন্যস্ত ভাবে ও স্পষ্টভাবে। (সূরা আল মুযযাম্মিল ৭৩:৪)।
কুরআন তিলাওয়াত শুদ্ধভাবে তাজবীদ আকারে তিলাওয়াত না করলে অর্থ পরিবর্তিত হয়ে যায় ফলে কুরআন তিলাওয়াতের সওয়াব না পেয়ে গুনাহ হয়ে যায়। অথচ রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহর কিতারেব একটি হরফ পাঠ করবে তার জন্য একটি নেকী রয়েছে। আর প্রতিটি নেকী দশ নেকীর সমতুল্য।(তিরমিযী, মাদানী প্রকাশনী হা/২৯১০, মিশকাত, হা/২১৩৭)।
কুরআন সঠিক ভাবে তিলাওয়াত শিখতে অন্যতম মাধ্যম হলো আরবী কায়দা। তাজবীসহ সহজ পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষার জন্যই এই ছোট কায়দা।
এটি রচনা করেছেন আব্দুল ওয়াহীদ বিন ইউনুস ও যায়নুল আবেদীন বিন নুমান। সম্পাদনা করেছেন : আব্দুল খালেক সালাফী।
কায়দাটি বাজারের অন্য কায়দা থেকে অনন্য। এটির অনন্য বৈশিষ্টের অন্যতম হলো:
সহজ পদ্ধতিতে কুরআন তিলাওয়াত শিখার জন্য তাজবীদ আরবীর পাশাপাশি বাংলা উচ্চারণ যুক্ত করা হয়েছে। তবে বাংলা উচ্চারণ বুঝার জন্য। বাংলা উচ্চারণে কুরআন তিলাওয়াত করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তাজবীদ সহকারে না পড়লে কিরুপ অর্থ পরিবর্তন হতে পারে তার উদাহরণ সহকারে উল্লেখ করা হয়েছে।
সহজ সরলভাবে নিয়মগুলো উল্লেখ করা হয়েছে যাতে সাধারণ শিক্ষিত মানুষেরাও উপকৃত হতে পারে।
কায়দার নিয়ম শেষে আম্মাপারার সুরাগুলোর শব্দসহ বাংলা ও ইংরেজী অর্থ প্রদান করা হয়েছে।
বিশেষ বিশেষ সূরার ফাযীলাত সহীহ হাদীস থেকে উল্লেখ করা হয়েছে।
দৈনন্দিন জীবনে প্রয়োজনীয় ১২১টি দু’আ সংকলিত হয়েছে।
দুআগুলোর উত্স বিভিন্ন হাদীস গ্রন্থ থেকে ইবারত উল্লেখ করা হয়েছে। সেই সাথে প্রকাশনীর নাম ও বাংলাদেশের প্রকাশনীর নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে যা খুঁজে পেতে সুবিধা হবে।
দুআগুলোর বিভিন্ন ফযীলত সহীহ হাদীস গ্রন্থ থেকে বর্ণনা করা হয়েছে।
পরিশেষে সহীহ সুন্নাহর আলোকে সংক্ষিপ্ত সালাত আদায়ের পদ্ধতি ও বিধান উল্লেখ করা হয়েছে এবং প্রমাণগুলো বাংলাদেশের প্রকাশনী থেকে উত্স উল্লেখ করা হয়েছে।