- Publisher
- তাওহীদ পাবলিকেশন্স
বিদআতের বিরুদ্ধে এ্যান্টি-ভাইরাস ভ্যাকসিন নেওয়া সত্ত্বেও সমাজে বিদআতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। যা সুন্নত বলে জ্ঞান ছিল, আজ তা বিদআত বলে জানা যাচ্ছে। ইন্টারনেট ও বিশ্বায়নের যুগে আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সুবিধা হওয়ার ফলে এবং সেই সাথে প্রবাসী কর্মচারী ও হাজী সাহেবদের মাধ্যমে সারা বিশ্বে সঊদী আরবের সাথে দ্বীনী ব্যাপারে যে সামঞ্জস্য বজায় রাখার বিপ্লব শুরু হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
সকলের মনে প্রশ্ন, এটা আমাদের দেশে আছে, এখানে নেই কেন? ওটা আমাদের দেশে নেই, এখানে আছে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন জ্ঞানীগণ। উদারপন্থীগণ সঊদী আরবের ফতোয়া মেনে নেন এবং গোঁড়াপন্থীগণ তা প্রত্যাখ্যান করেন।
ফরয নামাযের পর হাত তুলে মুনাজাত এবং মাগরেবের ফরয নামাযের আগে দুই রাকআত নামাযের মাসআলা দুটিও অনেকের মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে। অনেক প্রবাসী ও হাজী সাহেবান প্রশ্নের উত্তর জেনে সউদী আরবের দ্বীনী জ্ঞান-গবেষণা ও সেখানকার মুফতীদেরকে প্রাধান্য দেন। পক্ষান্তরে অন্য অনেকে তা অগ্রাহ্য করেন, তাঁরা তাঁদের ইজতিহাদী-জ্ঞানে কুরআন-হাদীস থেকে দলীল খুঁজে স্বমতকে বলিষ্ঠ করার চেষ্টা করেন। তাঁরা তাহক্বীক্বের যুগে তাহক্বীক্বকে, তাসহীহ ও তাযয়ীফকে পরোয়া করেন না। ফলে তাঁরা প্রাচীন ইল্মী তাহক্বীক্বের বাহুবলে নিজেদের মতের সমর্থনে লিফলেট ও পুস্তিকা লিখেন এবং সমর্থকরা তা ছেপে বিতরণ করেন। দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ও সমস্যার ছন্দে পড়েন আম জনসাধারণ।
যাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস যে, সউদী আরব তথা আল্লামা আলবানীর ফতোয়া দুর্বল হতে পারে না। অন্ততঃপক্ষে দুই মতের মধ্যে বলিষ্ঠতর মত তাঁদেরই হবে, তাঁরা আমাকে অনুরোধ করেন কিছু লিখার জন্য। অবশ্য অনেকে এ বিষয়ে ফালতু সময় নষ্ট করতে নিষেধও করেন। তবুও 'বললে মা মার খায়, না বললে বাবা বিড়াল খায়'-এর মত সমস্যায় পড়েও কেবল অপবাদ অপনোদনের উদ্দেশ্যে লিখতে শুরু করলাম।
এ লিখাতে কাউকে তুচ্ছজ্ঞান করা উদ্দেশ্য আমার নয়, বিদ্যা ফলানোও নয়৷ একমাত্র উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সেই সাথে সমাজের সংস্কার সাধন।
আশা করি, এর দ্বারা উক্ত বিষয় দুটির ব্যাপারে সালাফী সমাজ অনেক আলো পাবে। তা জানার সাথে সাথে আরো অনেক কিছু জানতে পারবে, ইন শাআল্লাহ।
সকলের মনে প্রশ্ন, এটা আমাদের দেশে আছে, এখানে নেই কেন? ওটা আমাদের দেশে নেই, এখানে আছে কেন? এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজেন জ্ঞানীগণ। উদারপন্থীগণ সঊদী আরবের ফতোয়া মেনে নেন এবং গোঁড়াপন্থীগণ তা প্রত্যাখ্যান করেন।
ফরয নামাযের পর হাত তুলে মুনাজাত এবং মাগরেবের ফরয নামাযের আগে দুই রাকআত নামাযের মাসআলা দুটিও অনেকের মনে আলোড়ন সৃষ্টি করে। অনেক প্রবাসী ও হাজী সাহেবান প্রশ্নের উত্তর জেনে সউদী আরবের দ্বীনী জ্ঞান-গবেষণা ও সেখানকার মুফতীদেরকে প্রাধান্য দেন। পক্ষান্তরে অন্য অনেকে তা অগ্রাহ্য করেন, তাঁরা তাঁদের ইজতিহাদী-জ্ঞানে কুরআন-হাদীস থেকে দলীল খুঁজে স্বমতকে বলিষ্ঠ করার চেষ্টা করেন। তাঁরা তাহক্বীক্বের যুগে তাহক্বীক্বকে, তাসহীহ ও তাযয়ীফকে পরোয়া করেন না। ফলে তাঁরা প্রাচীন ইল্মী তাহক্বীক্বের বাহুবলে নিজেদের মতের সমর্থনে লিফলেট ও পুস্তিকা লিখেন এবং সমর্থকরা তা ছেপে বিতরণ করেন। দ্বিধা-দ্বন্দ্বে ও সমস্যার ছন্দে পড়েন আম জনসাধারণ।
যাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস যে, সউদী আরব তথা আল্লামা আলবানীর ফতোয়া দুর্বল হতে পারে না। অন্ততঃপক্ষে দুই মতের মধ্যে বলিষ্ঠতর মত তাঁদেরই হবে, তাঁরা আমাকে অনুরোধ করেন কিছু লিখার জন্য। অবশ্য অনেকে এ বিষয়ে ফালতু সময় নষ্ট করতে নিষেধও করেন। তবুও 'বললে মা মার খায়, না বললে বাবা বিড়াল খায়'-এর মত সমস্যায় পড়েও কেবল অপবাদ অপনোদনের উদ্দেশ্যে লিখতে শুরু করলাম।
এ লিখাতে কাউকে তুচ্ছজ্ঞান করা উদ্দেশ্য আমার নয়, বিদ্যা ফলানোও নয়৷ একমাত্র উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি ও সেই সাথে সমাজের সংস্কার সাধন।
আশা করি, এর দ্বারা উক্ত বিষয় দুটির ব্যাপারে সালাফী সমাজ অনেক আলো পাবে। তা জানার সাথে সাথে আরো অনেক কিছু জানতে পারবে, ইন শাআল্লাহ।
- Purchase Link
- Click Here to BUY NOW!
বইটি ক্রয় করে লেখক ও প্রকাশককে নতুন বই প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করুন।