- Author
- শাইখ মাকসূদুল হাসান ফাইযী
- Translator
- শাইখ আব্দুল হামীদ আল-ফাইযী আল-মাদানী।
চাঁদের ব্যাপারে কলহ মুসলিম সমাজে প্রায় রমযান ও দুই ঈদের সময় হয়েই থাকে। আম জনসাধারণ তার একটা সরল ফায়সালা চায় এবং ধারণা করে তা অতি সহজ। কিন্তু শরয়ী আরো অনেক জটিল বিষয়ের মতো সারা বিশ্বে এক দিনে রোযা-ঈদ করার বিষয়টিও উলামাদের নিকট বিতর্কিত। এটা কোন অন্তর্দেশীয় সমস্যা না হলে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এর সমাধান খোঁজা এবং বিশ্বের বড়-বড় আলেম-উলামাদের তর্কালোচনার মাধ্যমে যৌথভাবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা আবশ্যিক।
এর জন্য মুসলিম উম্মাহর প্রাণকেন্দ্র মক্কাস্থ ইসলামী ওয়ার্ল্ড লিগের অধীনস্থ 'মাজমাউল ফিক্বহিল ইসলামী'র ব্যবস্থা রয়েছে। তাহলে সেখানে কি কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যবস্থা হয়নি?
একাধিকবার হয়েছে। কিন্তু অদ্যাবধি কোন ফায়সালা পাওয়া যায়নি। তাই সময়ে সময়ে সেই বিতর্ক বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং ঐক্যবদ্ধ মুসলিম সমাজে ফাটল ধরে। একে অন্যকে তুচ্ছ করে, গালাগালি দেয়। অনেকে নিজেকে হিরো • অপরকে জিরো মনে করে। আর মতানৈক্য যখন আম জনসাধারণের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে, তখন 'কে কারে আছাড়ে কে কারে পাছাড়ে কে মানে কাহার বোল।'
অনেক দ্বীনী ভাই এ মর্মে আমাকে কিছু লিখতে বলেন। কিন্তু যেমনটি বললাম, যেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা, সেখানে না নেওয়া হলে আমরা বাহির থেকে অল্প জলে ফরফর করলে কোন লাভ হবে না।
তবুও অনুরোধে ঢেকি গিলতে না গিয়ে সহজভাবে বক্ষ্যমাণ পুস্তিকাটির অনুবাদ করলাম। আমার মতে এটি একটি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা। আশা এই যে, পুস্তিকাটি সত্যানুসন্ধানী মানুষদের মনের খোরাক জোগাবে।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে সত্যের পথ প্রদর্শন করুন এবং এই পুস্তিকার লেখক, অনুবাদক ও সহায়কদেরকে ক্ষমা ক'রে দিন। আমীন।
এর জন্য মুসলিম উম্মাহর প্রাণকেন্দ্র মক্কাস্থ ইসলামী ওয়ার্ল্ড লিগের অধীনস্থ 'মাজমাউল ফিক্বহিল ইসলামী'র ব্যবস্থা রয়েছে। তাহলে সেখানে কি কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যবস্থা হয়নি?
একাধিকবার হয়েছে। কিন্তু অদ্যাবধি কোন ফায়সালা পাওয়া যায়নি। তাই সময়ে সময়ে সেই বিতর্ক বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে এবং ঐক্যবদ্ধ মুসলিম সমাজে ফাটল ধরে। একে অন্যকে তুচ্ছ করে, গালাগালি দেয়। অনেকে নিজেকে হিরো • অপরকে জিরো মনে করে। আর মতানৈক্য যখন আম জনসাধারণের মাঝে ছড়িয়ে পড়ে, তখন 'কে কারে আছাড়ে কে কারে পাছাড়ে কে মানে কাহার বোল।'
অনেক দ্বীনী ভাই এ মর্মে আমাকে কিছু লিখতে বলেন। কিন্তু যেমনটি বললাম, যেখানে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা, সেখানে না নেওয়া হলে আমরা বাহির থেকে অল্প জলে ফরফর করলে কোন লাভ হবে না।
তবুও অনুরোধে ঢেকি গিলতে না গিয়ে সহজভাবে বক্ষ্যমাণ পুস্তিকাটির অনুবাদ করলাম। আমার মতে এটি একটি গবেষণাধর্মী পুস্তিকা। আশা এই যে, পুস্তিকাটি সত্যানুসন্ধানী মানুষদের মনের খোরাক জোগাবে।
মহান আল্লাহ আমাদেরকে সত্যের পথ প্রদর্শন করুন এবং এই পুস্তিকার লেখক, অনুবাদক ও সহায়কদেরকে ক্ষমা ক'রে দিন। আমীন।