উত্তর : হারাম সম্পর্কে অবগত হওয়ার পর হারাম সম্পত্তি জনকল্যাণ মূলক কাজে খরচ করে দিলে বাকী সম্পত্তি হালাল হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ বলেন, অতঃপর যার নিকটে তার প্রভুর পক্ষ থেকে উপদেশ এসে গেছে এবং সে বিরত হয়েছে, তার জন্য পিছনের সব গোনাহ মাফ। তার (তওবা কবুলের) বিষয়টি আল্লাহর উপর ন্যস্ত (বাক্বারাহ ২/২৭৫; শানক্বীতী, আযওয়াউল বায়ান ৭/৪৯৮)।
উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনুল ক্বাইয়িম, উছায়মীন প্রমুখ বিদ্বানগণ বলেন, হারাম জানার পূর্বে যা কিছু গ্রহণ করেছে তওবার পরে সেগুলো তার জন্যই থাকবে। তাকে কিছুই করতে হবে না (মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৯/৪৪৩; যাদুল মা‘আদ ৫/৬৯১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৫/৪৫)।
অতএব হারাম জানার সঙ্গে সঙ্গে তা আলাদা করে দিলে বাকী সম্পত্তি হালাল হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ বলেন, অতঃপর যার নিকটে তার প্রভুর পক্ষ থেকে উপদেশ এসে গেছে এবং সে বিরত হয়েছে, তার জন্য পিছনের সব গোনাহ মাফ। তার (তওবা কবুলের) বিষয়টি আল্লাহর উপর ন্যস্ত (বাক্বারাহ ২/২৭৫; শানক্বীতী, আযওয়াউল বায়ান ৭/৪৯৮)।
উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় ইমাম ইবনু তায়মিয়াহ, ইবনুল ক্বাইয়িম, উছায়মীন প্রমুখ বিদ্বানগণ বলেন, হারাম জানার পূর্বে যা কিছু গ্রহণ করেছে তওবার পরে সেগুলো তার জন্যই থাকবে। তাকে কিছুই করতে হবে না (মাজমূ‘উল ফাতাওয়া ২৯/৪৪৩; যাদুল মা‘আদ ৫/৬৯১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমাহ ১৫/৪৫)।
অতএব হারাম জানার সঙ্গে সঙ্গে তা আলাদা করে দিলে বাকী সম্পত্তি হালাল হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
সূত্র: আত-তাহরীক।